০৬:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে সরকার

প্রতিদিনের নিউজ :
  • আপডেট সময় : ০২:১০:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৬
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় নির্বাচন কমিশন ও বিচার বিভাগকে স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। স্বাধীন বিচার বিভাগ, শক্তিশালী সংসদ ও প্রশাসন একটি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে সরকার।
শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সাউথ এশিয়ান কনস্টিটিউশনাল কোর্টস ইন দা টোয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরি, লেসন ফ্রম বাংলাদেশ অ্যান্ড ইন্ডিয়া শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ধ্বংসে পঁচাত্তর পরবর্তী সামরিক শাসকের ভূমিকা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রয়েছে বলেই উন্নয়ন অগ্রযাত্রা সম্ভব হয়েছে।
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ড. ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড়, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিরা, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ও কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতিরাণ, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা, সংসদ সদস্য ও বিজ্ঞ আইনজীবীরা।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে সরকার

আপডেট সময় : ০২:১০:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় নির্বাচন কমিশন ও বিচার বিভাগকে স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। স্বাধীন বিচার বিভাগ, শক্তিশালী সংসদ ও প্রশাসন একটি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে সরকার।
শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সাউথ এশিয়ান কনস্টিটিউশনাল কোর্টস ইন দা টোয়েন্টি ফার্স্ট সেঞ্চুরি, লেসন ফ্রম বাংলাদেশ অ্যান্ড ইন্ডিয়া শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ধ্বংসে পঁচাত্তর পরবর্তী সামরিক শাসকের ভূমিকা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রয়েছে বলেই উন্নয়ন অগ্রযাত্রা সম্ভব হয়েছে।
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ড. ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড়, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিরা, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ও কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতিরাণ, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা, সংসদ সদস্য ও বিজ্ঞ আইনজীবীরা।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন