০৯:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

বড় ধরনের রিজার্ভ সংকটে বাংলাদেশের পাশে থাকবে চীন

প্রতিদিনের নিউজ:
  • আপডেট সময় : ০৩:১৪:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১১৩

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাংলাদেশে বড় ধরনের রিজার্ভ সংকট হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চীন পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। রোববার, ২৮ জানুয়ারি সচিবালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা বলেন।
চীনা রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে চীন অঙ্গীকারবদ্ধ। বাংলাদেশের সম্মতি পেলেই কাজ শুরু হবে।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বলেন, মিয়ানমারের রাখাইনে অস্ত্র বিরতি হলেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করবে চীন। রাখাইনে চলমান সহিংসতায় অস্ত্র বিরতির জন্য বেইজিং কাজ করছে। মিয়ানমারের পরিস্থিতি জটিল। তিন দেশের ত্রিপক্ষিয় সমঝোতার মাধ্যমে প্রত্যাবাসন শুরু হবে।
চীনের রাষ্ট্রদূত ছাড়াও আজ রোববার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস, নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি দেখা করবেন।
এ দিকে, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। এতে সাধারণ রোহিঙ্গারা জীবন বাঁচাতে রাজ্য ছাড়ার চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে বিজিবি।
জানা গেছে, রাখাইনে চলমান সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গারা বিচ্ছিন্নভাবে দু-এক দিন ধরে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছে। তবে সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার হওয়ায় তারা পুনরায় তাদের আদিনিবাসে ফিরে গেছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

বড় ধরনের রিজার্ভ সংকটে বাংলাদেশের পাশে থাকবে চীন

আপডেট সময় : ০৩:১৪:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাংলাদেশে বড় ধরনের রিজার্ভ সংকট হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চীন পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। রোববার, ২৮ জানুয়ারি সচিবালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা বলেন।
চীনা রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে চীন অঙ্গীকারবদ্ধ। বাংলাদেশের সম্মতি পেলেই কাজ শুরু হবে।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বলেন, মিয়ানমারের রাখাইনে অস্ত্র বিরতি হলেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করবে চীন। রাখাইনে চলমান সহিংসতায় অস্ত্র বিরতির জন্য বেইজিং কাজ করছে। মিয়ানমারের পরিস্থিতি জটিল। তিন দেশের ত্রিপক্ষিয় সমঝোতার মাধ্যমে প্রত্যাবাসন শুরু হবে।
চীনের রাষ্ট্রদূত ছাড়াও আজ রোববার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস, নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি দেখা করবেন।
এ দিকে, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। এতে সাধারণ রোহিঙ্গারা জীবন বাঁচাতে রাজ্য ছাড়ার চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে বিজিবি।
জানা গেছে, রাখাইনে চলমান সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গারা বিচ্ছিন্নভাবে দু-এক দিন ধরে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছে। তবে সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার হওয়ায় তারা পুনরায় তাদের আদিনিবাসে ফিরে গেছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন