০৩:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪

আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১২:৪৮:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৬২

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ:

আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি মৌলিক স্তম্ভ। এক, স্মার্ট সিটিজেন। প্রতিটি নাগরিক (সিটিজেন) প্রযুক্তি ব্যবহারে হবে দক্ষ এবং উপযোগী। দুই, স্মার্ট ইকোনমি। আমাদের অর্থনীতির সব লেনদেন ও ব্যবহার হবে প্রযুক্তি নির্ভর। তিন, স্মার্ট গভর্নমেন্ট। সরকারি সব সুযোগ সুবিধা ও কর্মকাণ্ড হবে প্রযুক্তর নির্ভর, প্রযুক্তির ব্যবহার হবে সর্বত্র। এবং সবশেষ স্মার্ট সোসাইটি। আমাদের পুরো সমাজটাই হবে প্রযুক্তি বান্ধব।সোমবার (১২ ডিসেম্বর) ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০২২ এর উদ্বোধনী ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। এদিন প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে জয় সিলিকন টাওয়ার, বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম এবং বরিশালে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং সেন্টার উদ্বোধন করেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বয়স হয়েছে। যেকোনো সময় চলে যেতে পারি। কিন্তু আমি বসে নেই। পরিকল্পনা করে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সুন্দর পথ পদর্শন করে যাচ্ছি। বেঁচে থাকলে বাস্তবায়ন করবো, না হয় আমাদের তরুণরা করবে।শেখ হাসিনা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ করা হয়েছে বলেই করোনাকালে কোনো কাজ থেমে থাকেনি। আমার অফিস থেকে শুরু করে আদালত, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি অফিসসহ সবকিছু ভার্চুয়ালি চলমান ছিল। প্রযুক্তি ব্যবহারের সুফল তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এখন ১৮ কোটি মোবাইল সিম ব্যবহার হয়। পৃথিবীর বোধহয় আর কোনো দেশে এত সিম ব্যবহার হয় না। শ্রমিকদের বেতন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উপবৃত্তি বাচ্চাদের মায়েদের মোবাইল ফোনে চলে যায়। এই বৃত্তি দেওয়ার সময় ২০ লাখ মায়ের মোবাইল ফোন ছিল না। তাদের মোবাইল ফোন কিনে দিয়ে আমরা সেটা চালু করেছি।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ১২:৪৮:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২২
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ:

আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি মৌলিক স্তম্ভ। এক, স্মার্ট সিটিজেন। প্রতিটি নাগরিক (সিটিজেন) প্রযুক্তি ব্যবহারে হবে দক্ষ এবং উপযোগী। দুই, স্মার্ট ইকোনমি। আমাদের অর্থনীতির সব লেনদেন ও ব্যবহার হবে প্রযুক্তি নির্ভর। তিন, স্মার্ট গভর্নমেন্ট। সরকারি সব সুযোগ সুবিধা ও কর্মকাণ্ড হবে প্রযুক্তর নির্ভর, প্রযুক্তির ব্যবহার হবে সর্বত্র। এবং সবশেষ স্মার্ট সোসাইটি। আমাদের পুরো সমাজটাই হবে প্রযুক্তি বান্ধব।সোমবার (১২ ডিসেম্বর) ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০২২ এর উদ্বোধনী ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। এদিন প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে জয় সিলিকন টাওয়ার, বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম এবং বরিশালে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং সেন্টার উদ্বোধন করেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বয়স হয়েছে। যেকোনো সময় চলে যেতে পারি। কিন্তু আমি বসে নেই। পরিকল্পনা করে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সুন্দর পথ পদর্শন করে যাচ্ছি। বেঁচে থাকলে বাস্তবায়ন করবো, না হয় আমাদের তরুণরা করবে।শেখ হাসিনা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ করা হয়েছে বলেই করোনাকালে কোনো কাজ থেমে থাকেনি। আমার অফিস থেকে শুরু করে আদালত, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি অফিসসহ সবকিছু ভার্চুয়ালি চলমান ছিল। প্রযুক্তি ব্যবহারের সুফল তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এখন ১৮ কোটি মোবাইল সিম ব্যবহার হয়। পৃথিবীর বোধহয় আর কোনো দেশে এত সিম ব্যবহার হয় না। শ্রমিকদের বেতন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উপবৃত্তি বাচ্চাদের মায়েদের মোবাইল ফোনে চলে যায়। এই বৃত্তি দেওয়ার সময় ২০ লাখ মায়ের মোবাইল ফোন ছিল না। তাদের মোবাইল ফোন কিনে দিয়ে আমরা সেটা চালু করেছি।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন