ঢাকা

পূবাইলে পাওনাদারকে ফাঁসাতে গিয়ে দেনাদার নিজেই ফেঁসে গেলেন

  রবিউল আলম গাজীপুর: ২০ মার্চ ২০২৪ , ৯:০৮:৩০ প্রিন্ট সংস্করণ

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন
রবিউল আলম গাজীপুর:
গাজীপুর মহানগরীর পূবাইল থানা এলাকায় পাওনাদারকে তার প্রাপ্য টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে নিজের গোয়ালের গরু ছোট ভাই কে দিয়ে চুরি করিয়ে বড় ভাই হাতে নাতে আটক হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে লুৎফর রহমান শিকদার এর বিরুদ্ধে।জানা যায় ৪১ নং ওয়ার্ড এর অন্তর্গত বাড়ই বাড়ি গ্রামের আমান শিকদারের ছোট ছেলে লুৎফর সিকদারের নিকট বসুগাও গ্রামের আনোয়ার পাঠান,আবুল হোসেন পাঠান – পিতা – এলাহী পাঠান, আবুল হোসেন পাঠান, সুতারা খাতুন – স্বামী মৃত – ফিরুজ পাঠান এদের কাছ থেকে নগদ ৪ লক্ষ টাকা ও জাকির হোসেন এর মুদি মালামাল বাবদ সাইত্রিশ হাজার পাঁচশ টাকা পাবে যা তিন মাসের জন্য একটি খোলা স্ট্যাম্পের মাঝে লেখাপড়া করে ধার ও বাকি নেয়। কিন্তু বছর খানেক পেরিয়ে গেলেও টাকা দেওয়ার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি লুৎফর ও তার পরিবার।সে লক্ষ্যে ১৮ মাচ দুপুর ২ ঘটিকার সময় টাকা প্রাপ্তি ব্যক্তিগণ টাকা চাইতে আসলে লুৎফর শিকদার টাকার প্রমাণ দেখাতে বললে টাকা প্রাপ্তির দাতাগন স্ট্যাম্প দেখান তখন ঐ প্রমাণ লুৎফর শিকদার হাতে নিয়ে কৌশলে  ছিঁড়ে ফেলে এবং বলে তারা কোনো টাকা পাবে না। এবং অকথ্য ভাষায় গালাগালি ও হুমকি দিয়ে পাওনাদারের ফিরিয়ে দেয়। তখন ভুক্তভোগী পাওনাদারগণ  পূবাইল  থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। ইতিমধ্যে লুৎফর শিকদার ও তার ভাই আলামিন শিকদার – তাদের নিজ ঘরের তালা ভেঙ্গে, আসবাবপত্র এলোমেলো করে এবং  নিজ গোয়ালের গরু ছেড়ে অন্যত্র নিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা কালে পূবাইল থানার  এস আই মারফত ও তার টিম এসে আলামিন শিকদার কে গরু সহ হাতে নাতে ধরে ফেলে। জিজ্ঞাসাবাদে আলামিন জানায় পাওনাদারদের ফাঁসানোর জন্য তারা এসব নাটক সাজিয়ে ছিলো। পুলিশের অবস্থান টের পেয়ে লুৎফর সিকদার পালিয়ে যায়। দুই ঘন্টা খোজাখুজি করে লুৎফর শিকদারকেও ধরে পূবাইল থানায় নিয়ে যায়।এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
One attachment • Scanne

আরও খবর

Sponsered content