০২:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪

ঝিকরগাছায় বোরো শস্য কর্তনে যোগ হলো ডিজিটাল প্রযুক্তির ৬টি কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন

রিপোর্টার
  • আপডেটের সময় : ০৭:২২:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
  • /
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আফজাল হোসেন চাঁদ :

যান্ত্রিক যুগে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চলতি বোরো মৌসুমে নমুনা শস্য কর্তনে ডিজিটাল প্রযুক্তির ৬টি কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন। এগুলো কাউরিয়া গ্রামের আবু বক্কর সরদার, হাসানুর রহমান, রাজাপুর গ্রামের আজাহারুল ইসলাম, দোশতিনা গ্রামের হাবিবুর রহমান, সৈয়দপাড়া গ্রামের ইজাজুল ইসলাম, আন্দোলন পোতা গ্রামের মহাসীন আলী ও পুরন্দরপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের নিকট রয়েছে। এটা দিয়ে কৃষক খুব সহজে অল্প সময়ে তার ধান, গম ও ভুট্টা কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করতে পারবে।
জানা যায়, এ মেশিন দিয়ে একসঙ্গে ধান কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করা এক আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার উপজেলায় এই প্রথম। এ কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিনের বাজারমূল্য ৩২লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারিভাবে ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে ১৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। বলা যায় প্রায় ৫০%ভূর্তুকি সুবিধা পাচ্ছেন। আর বাকি টাকা কৃষকদের নিজস্ব তহবিল থেকে দিয়ে ক্রয় করতে হচ্ছে।
এ সম্পর্কে উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, আমাদের সরকারকে ধন্যবাদ জানানো উচিৎ। কারণ সরকার দেশের মানুষের কষ্ট লাঘব করতে বিভিন্ন সময়ে কৃষি ক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রযুক্তি প্রয়োগ করে ডিজিটাল দেশে রূপান্তর করছেন। এছাড়াও কৃষি ক্ষেত্রে অনেক ভূর্তুকী দিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন জীবিকা নির্বাহ করতে সহযোগিতা করছেন। তারই ধারাবাহিকতায় কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন। এ মেশিন ঘণ্টায় ১ একর জমির ধান কাটতে সক্ষম। এটি দিয়ে ধান ছাড়াও গম ও ভূট্টা কাটা, মাড়াই ও ছাটা সম্ভব।

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

ঝিকরগাছায় বোরো শস্য কর্তনে যোগ হলো ডিজিটাল প্রযুক্তির ৬টি কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন

আপডেটের সময় : ০৭:২২:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আফজাল হোসেন চাঁদ :

যান্ত্রিক যুগে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চলতি বোরো মৌসুমে নমুনা শস্য কর্তনে ডিজিটাল প্রযুক্তির ৬টি কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন। এগুলো কাউরিয়া গ্রামের আবু বক্কর সরদার, হাসানুর রহমান, রাজাপুর গ্রামের আজাহারুল ইসলাম, দোশতিনা গ্রামের হাবিবুর রহমান, সৈয়দপাড়া গ্রামের ইজাজুল ইসলাম, আন্দোলন পোতা গ্রামের মহাসীন আলী ও পুরন্দরপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের নিকট রয়েছে। এটা দিয়ে কৃষক খুব সহজে অল্প সময়ে তার ধান, গম ও ভুট্টা কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করতে পারবে।
জানা যায়, এ মেশিন দিয়ে একসঙ্গে ধান কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করা এক আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার উপজেলায় এই প্রথম। এ কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিনের বাজারমূল্য ৩২লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারিভাবে ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে ১৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। বলা যায় প্রায় ৫০%ভূর্তুকি সুবিধা পাচ্ছেন। আর বাকি টাকা কৃষকদের নিজস্ব তহবিল থেকে দিয়ে ক্রয় করতে হচ্ছে।
এ সম্পর্কে উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, আমাদের সরকারকে ধন্যবাদ জানানো উচিৎ। কারণ সরকার দেশের মানুষের কষ্ট লাঘব করতে বিভিন্ন সময়ে কৃষি ক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রযুক্তি প্রয়োগ করে ডিজিটাল দেশে রূপান্তর করছেন। এছাড়াও কৃষি ক্ষেত্রে অনেক ভূর্তুকী দিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন জীবিকা নির্বাহ করতে সহযোগিতা করছেন। তারই ধারাবাহিকতায় কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন। এ মেশিন ঘণ্টায় ১ একর জমির ধান কাটতে সক্ষম। এটি দিয়ে ধান ছাড়াও গম ও ভূট্টা কাটা, মাড়াই ও ছাটা সম্ভব।