১০:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

ভোলার ইলিশা লঞ্চঘাটের ব্লকে ধস, দোকান ভেসে গেল স্রোতে

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১১:৫৮:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
  • /
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সাব্বির আলম বাবু :

ভোলা শহররক্ষা বাঁধের ইলিশা লঞ্চঘাট এলাকার প্রায় ৫০ হাত ব্লক ধসে পড়েছে। এ সময় ব্লকের ওপরে থাকা একটি দোকান মেঘনা নদীতে তলিয়ে যায়।
সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ এ ধসের ঘটনা ঘটে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এ দিকে রাতে হঠাৎ করে ব্লক ধসের ঘটনায় ঘাট এলাকার ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যার পরে ভাটা শুরু হলে কিছু ব্লক নিচের দিকে দেবে যায়। পরে রাতে নদীতে হঠাৎ করেই ইলিশার তালতলি লঞ্চঘাটে প্রায় ৫০ হাত ব্লক ধসে পড়ে। এ সময় ব্লকের ওপর থাকা একটি চায়ের দোকান তলিয়ে যায়। ঘাট এলাকার ২০টি দোকান ও একটি মাছঘাট হুমকির মুখে বলে জানান স্থানীয়রা। হুমকির মুখে থাকা ঘাটের দোকানগুলো রাতেই সরিয়ে নেয়া হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ওই এলাকা থেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও লঞ্চঘাট অন্যত্র সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। নদীর পাড়ে বসানো ব্লকগুলো নিচের দিকে দেবে স্থায়ী হবে। তবে এখন পর্যন্ত যেটুকু ধসেছে তাতে ঝুঁকির কিছু নাই। আরও ধসে পড়লে বাঁধের ক্ষতি হতে পারে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

ভোলার ইলিশা লঞ্চঘাটের ব্লকে ধস, দোকান ভেসে গেল স্রোতে

আপডেট সময় : ১১:৫৮:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সাব্বির আলম বাবু :

ভোলা শহররক্ষা বাঁধের ইলিশা লঞ্চঘাট এলাকার প্রায় ৫০ হাত ব্লক ধসে পড়েছে। এ সময় ব্লকের ওপরে থাকা একটি দোকান মেঘনা নদীতে তলিয়ে যায়।
সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ এ ধসের ঘটনা ঘটে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
এ দিকে রাতে হঠাৎ করে ব্লক ধসের ঘটনায় ঘাট এলাকার ব্যবসায়ী ও বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যার পরে ভাটা শুরু হলে কিছু ব্লক নিচের দিকে দেবে যায়। পরে রাতে নদীতে হঠাৎ করেই ইলিশার তালতলি লঞ্চঘাটে প্রায় ৫০ হাত ব্লক ধসে পড়ে। এ সময় ব্লকের ওপর থাকা একটি চায়ের দোকান তলিয়ে যায়। ঘাট এলাকার ২০টি দোকান ও একটি মাছঘাট হুমকির মুখে বলে জানান স্থানীয়রা। হুমকির মুখে থাকা ঘাটের দোকানগুলো রাতেই সরিয়ে নেয়া হয়।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান জানান, ঝুঁকিপূর্ণ ওই এলাকা থেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও লঞ্চঘাট অন্যত্র সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। নদীর পাড়ে বসানো ব্লকগুলো নিচের দিকে দেবে স্থায়ী হবে। তবে এখন পর্যন্ত যেটুকু ধসেছে তাতে ঝুঁকির কিছু নাই। আরও ধসে পড়লে বাঁধের ক্ষতি হতে পারে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন