০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪

গৃহবধূকে আগুনে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০১:৫৪:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ১৯
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নরসিংদী প্রতিনিধি:

নরসিংদীতে শিখা (২০) নামে অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধূকে আগুনে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। শনিবার সন্ধ্যায় নরসিংদী পৌর শহরের পশ্চিমকান্দা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আগুনে শিখার শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে গেছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শিখা স্থানীয় পশ্চিমকান্দা পাড়া মহল্লার কাজল সাহার স্ত্রী। তার বাবার বাড়ি পলাশের জিনারদী এলাকায়। প্রায় দুই বছর আগে পারিবারিকভাবে শিখা ও কাজল সাহার বিয়ে হয়। শিখা ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
এলাকাবাসী জানায়,শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিখার চিৎকার শুনতে পায় এলাকাবাসী। এসময় ভিতর থেকে গেইট বন্ধ করে রাখে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এলাকাবাসী চিৎকার শুনে গেইটের সামনে এসে অনেক ডাকাডাকির পরও কেউ গেইট খুলে দেয়নি। প্রায় ২ ঘন্টা পর শরীরে বিভিন্ন অংশ ঝলসে যাওয়া শিখাকে ভিতর থেকে বের করে নিয়ে আসে তার স্বামী কাজলসহ বাড়ির অন্যান্য সদস্যরা। পরে এলাকাবাসীর সহায়তায় কাজল সাহা তার স্ত্রী শিখাকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি আবুল কাশেম ভূঁইয়া জানান,খবর শুনে ঘটনাস্থলে দ্রুত পুলিশ পাঠিয়েছি। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ নিয়ে আসেননি। অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

গৃহবধূকে আগুনে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ

আপডেট সময় : ০১:৫৪:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নরসিংদী প্রতিনিধি:

নরসিংদীতে শিখা (২০) নামে অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধূকে আগুনে ঝলসে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। শনিবার সন্ধ্যায় নরসিংদী পৌর শহরের পশ্চিমকান্দা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আগুনে শিখার শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে গেছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
শিখা স্থানীয় পশ্চিমকান্দা পাড়া মহল্লার কাজল সাহার স্ত্রী। তার বাবার বাড়ি পলাশের জিনারদী এলাকায়। প্রায় দুই বছর আগে পারিবারিকভাবে শিখা ও কাজল সাহার বিয়ে হয়। শিখা ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
এলাকাবাসী জানায়,শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিখার চিৎকার শুনতে পায় এলাকাবাসী। এসময় ভিতর থেকে গেইট বন্ধ করে রাখে তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এলাকাবাসী চিৎকার শুনে গেইটের সামনে এসে অনেক ডাকাডাকির পরও কেউ গেইট খুলে দেয়নি। প্রায় ২ ঘন্টা পর শরীরে বিভিন্ন অংশ ঝলসে যাওয়া শিখাকে ভিতর থেকে বের করে নিয়ে আসে তার স্বামী কাজলসহ বাড়ির অন্যান্য সদস্যরা। পরে এলাকাবাসীর সহায়তায় কাজল সাহা তার স্ত্রী শিখাকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি আবুল কাশেম ভূঁইয়া জানান,খবর শুনে ঘটনাস্থলে দ্রুত পুলিশ পাঠিয়েছি। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ নিয়ে আসেননি। অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন