০৮:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪

মোরেলগঞ্জে পোড়ানো হলো অভিযানে জব্দ নিষিদ্ধ জাল

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৯:২৫:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ১৭
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট প্রতিনিধি:

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার পানগুছি নদীর উপকূলীয় এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা ধরার কাজে ব্যবহৃত ৮ টি বেহুন্দি জাল জব্দ করার পর আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে,যার অনুমানিক মুল্য প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকা। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারী ) দুপুরে জালগুলো কোস্টগার্ড মোরেলগঞ্জ স্টেশনে পোড়ানো হয়। বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল এর নেতৃত্বে মোরেলগঞ্জ উপজেলা মৎস কর্মকর্তা বিনয় কুমার ও কোস্টগার্ড যৌথ অভিযান পরিচালনা করেন। মোরেলগঞ্জের পানগুছি নদীর জেলেদের নৌকা থকে এসব বেহুন্দী জাল জব্দ করা হয়।
এ সময় বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল বলেন, জাতীয় সম্পদ বিভিন্ন প্রকার মাছের এই উৎপাদন বৃদ্ধিতে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে সব ধরনের মাছের পোনা যাতে জেলেরা আহরণ করতে না পারেন, সে জন্য মৎস্য বিভাগ কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মোরেলগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিনয় কুমার বলেন, মোরেলগঞ্জের ‘নদ-নদীতে অবৈধ জালের ব্যবহার বন্ধে বিশেষ কম্বিং অভিযান জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারী এই দুই মাস পরিচালনা করা হবে।অভিযান চলাকালে কচুয়া উপজেলা মৎস কর্মকর্তা প্রনব কুমার, কোস্টগার্ডের স্টেশন অফিসার, সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

মোরেলগঞ্জে পোড়ানো হলো অভিযানে জব্দ নিষিদ্ধ জাল

আপডেট সময় : ০৯:২৫:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট প্রতিনিধি:

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার পানগুছি নদীর উপকূলীয় এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা ধরার কাজে ব্যবহৃত ৮ টি বেহুন্দি জাল জব্দ করার পর আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে,যার অনুমানিক মুল্য প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকা। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারী ) দুপুরে জালগুলো কোস্টগার্ড মোরেলগঞ্জ স্টেশনে পোড়ানো হয়। বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল এর নেতৃত্বে মোরেলগঞ্জ উপজেলা মৎস কর্মকর্তা বিনয় কুমার ও কোস্টগার্ড যৌথ অভিযান পরিচালনা করেন। মোরেলগঞ্জের পানগুছি নদীর জেলেদের নৌকা থকে এসব বেহুন্দী জাল জব্দ করা হয়।
এ সময় বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এ এস এম রাসেল বলেন, জাতীয় সম্পদ বিভিন্ন প্রকার মাছের এই উৎপাদন বৃদ্ধিতে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে সব ধরনের মাছের পোনা যাতে জেলেরা আহরণ করতে না পারেন, সে জন্য মৎস্য বিভাগ কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মোরেলগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিনয় কুমার বলেন, মোরেলগঞ্জের ‘নদ-নদীতে অবৈধ জালের ব্যবহার বন্ধে বিশেষ কম্বিং অভিযান জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারী এই দুই মাস পরিচালনা করা হবে।অভিযান চলাকালে কচুয়া উপজেলা মৎস কর্মকর্তা প্রনব কুমার, কোস্টগার্ডের স্টেশন অফিসার, সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন