০১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪

নূরানী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে তাবাচ্চুম

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৯:০৬:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ১৬
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বান্দরবান সংবাদদাতা

বান্দরবান জেলার লামা উপজেলাধীন ফাইতং ৫নং ওয়ার্ড সুতাবাদী গ্রামে অবস্থিত ‘হযরত ওমর ফারুক (র)নূরানী হাফেজী মাদরাসা’ থেকে ইশরাত জাহান তাবাচ্চুম কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষা-২২ এ জিপিএ-৫ গ্রেডে উত্তীর্ণ হয়েছে। রোববার ২৫ ডিসেম্বর নূরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড, চট্টগ্রাম বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত তৃতীয় শ্রেণীর কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষা ফলাফল প্রকাশিত হয়। সারা বাংলাদেশ থেকে পাঁচ লক্ষ চৌদ্দ হাজার পাঁচশ তেপ্পান্ন জন পরীক্ষার্থী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। প্রায় ২৭ হাজার পরীক্ষার্থী এ+ পেয়ে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জন করে।

এতে ইশরাত জাহান তাবাচ্চুম মোট নাম্বার-৯০০ তে ৮৮৫ নাম্বার পেয়ে মেধা তালিকা-২০ এর মধ্যে ১৪ তম স্থান অধিকার করেন। অত্র মাদরাসা থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী পরিক্ষায় অংশ্রহণ করে ৯জন এপ্লাস পেয়ে অসধারণ ফলাফল অর্জন করেন।

তাবাচ্চুমের বাড়ি মাদরাসা সংলগ্ন খেদারবান পাড়ায় অবস্থিত। সে মাস্টার নুমান হাশেমীর কনিষ্ঠ মেয়ে মরহুমা সুলতানা ইয়াছমিনের একমাত্র কন্যা সন্তান। ফলাফলের বিষয়ে জানতে চাইলে মাষ্টার নুমান হাশেমী বলেন, আমার নাতনির কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি। আমরা অনেক আনন্দিত। সবচেয়ে বেশি খুশি হতো আজ তার মা যদি বেঁচে থাকতো।

তিনি আরও বলেন, ২০১৫ সালে তাবাচ্চুমের মা মারা যায়। তখন তার বয়স মাত্র দেড় বছর। সেই থেকে শিক্ষা-দীক্ষা ও লালন-পালন হয় আমাদের ঘরে। সে তখন থেকেই মেধাবী ছিলো। তার স্মৃতিশক্তি ছিলো প্রখর।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

নূরানী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে তাবাচ্চুম

আপডেট সময় : ০৯:০৬:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বান্দরবান সংবাদদাতা

বান্দরবান জেলার লামা উপজেলাধীন ফাইতং ৫নং ওয়ার্ড সুতাবাদী গ্রামে অবস্থিত ‘হযরত ওমর ফারুক (র)নূরানী হাফেজী মাদরাসা’ থেকে ইশরাত জাহান তাবাচ্চুম কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষা-২২ এ জিপিএ-৫ গ্রেডে উত্তীর্ণ হয়েছে। রোববার ২৫ ডিসেম্বর নূরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড, চট্টগ্রাম বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত তৃতীয় শ্রেণীর কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষা ফলাফল প্রকাশিত হয়। সারা বাংলাদেশ থেকে পাঁচ লক্ষ চৌদ্দ হাজার পাঁচশ তেপ্পান্ন জন পরীক্ষার্থী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। প্রায় ২৭ হাজার পরীক্ষার্থী এ+ পেয়ে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জন করে।

এতে ইশরাত জাহান তাবাচ্চুম মোট নাম্বার-৯০০ তে ৮৮৫ নাম্বার পেয়ে মেধা তালিকা-২০ এর মধ্যে ১৪ তম স্থান অধিকার করেন। অত্র মাদরাসা থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী পরিক্ষায় অংশ্রহণ করে ৯জন এপ্লাস পেয়ে অসধারণ ফলাফল অর্জন করেন।

তাবাচ্চুমের বাড়ি মাদরাসা সংলগ্ন খেদারবান পাড়ায় অবস্থিত। সে মাস্টার নুমান হাশেমীর কনিষ্ঠ মেয়ে মরহুমা সুলতানা ইয়াছমিনের একমাত্র কন্যা সন্তান। ফলাফলের বিষয়ে জানতে চাইলে মাষ্টার নুমান হাশেমী বলেন, আমার নাতনির কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি। আমরা অনেক আনন্দিত। সবচেয়ে বেশি খুশি হতো আজ তার মা যদি বেঁচে থাকতো।

তিনি আরও বলেন, ২০১৫ সালে তাবাচ্চুমের মা মারা যায়। তখন তার বয়স মাত্র দেড় বছর। সেই থেকে শিক্ষা-দীক্ষা ও লালন-পালন হয় আমাদের ঘরে। সে তখন থেকেই মেধাবী ছিলো। তার স্মৃতিশক্তি ছিলো প্রখর।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন