০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪

মুক্তাগাছাকে ‘স্মার্ট’ উপজেলা গড়তে সকলের সহযোগীতা চান সাবেক ছাত্রনেতা বাপ্পী

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৭:১২:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪
  • /
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ষ্টাফ রিপোর্টার :

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলা প্রশাসনকে স্বচ্ছ ও দুর্ণীতি মুক্ত জনপ্রশাসন হিসাবে গড়ে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান হতে চান মুক্তাগাছা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার প্রচারণা ও সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের রাজপথ কাঁপানো সাবেক ছাত্রনেতা তরুণ জনবান্ধব রাজনীতিবিধ দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি।
যিনি তার মহান কর্মে বেঁচে থাকতে চান সবার হৃদয়ে। উপজেলার ৭ নং ঘোগা ইউনিয়নের এক ঐতিহ্যবাহী হিন্দু পরিবারের সন্তান দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি।যার বাবা নন্দ দুলাল ঘোষ মুক্তাগাছা আটানী বাজার এলাকার একজন সফল ব্যবসায়ী সমাজ সেবক। বাবার নিকট থেকে সামাজিকতা ও জনসেবামোলক কাজ দেখেই বেড়ে উঠা বাপ্পী তার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে মুক্তাগাছা বাসীর সেবার মান বৃদ্ধি করতে চান।
তিনি বলেন, আমি মুক্তাগাছা উপজেলা বাসীকে সেবা করার সুযোগ চাই। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি সবার দোয়া চাই। তিনি আরো বলেন, মুক্তাগাছা উপজেলার সকল যুব সমাজ ও শ্রদ্ধাভাজন মুরুব্বিদের ভালোবাসা নিয়ে সামনে আসছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ‘আধুনিক স্মার্ট’ মুক্তাগাছা উপজেলা গড়তে চাই, ইনশাল্লাহ। তরুণ প্রজন্মের পাশে থেকে আধুনিক ও সমৃদ্ধ মুক্তাগাছা উপজেলা গড়ার প্রত্যাশায় সবার সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। প্রিয় মুক্তাগাছা উপজেলা বাসীর খেদমতে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করার সুযোগ চাই।
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সুখী সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে ঘোষণা দিয়েছেন, তারই আলোকে ময়মনসিংহ মুক্তাগাছা উপজেলা বাসীর জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি । উপজেলা আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে আসা দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনগণের সমর্থন প্রত্যাশী হিসাবে ইতিমধ্যেই উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় গণসংযোগ ও মতবিনিময় করেছেন। তৃণমূলের রাজনীতিতে সক্রিয় আওয়ামী লীগ নেতা দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি বলেন, ‘পারিবারিকভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন সংগ্রাম ও দেশ গঠনের অনন্য নেতৃত্বকে রাজনৈতিক জীবনের পাথেয় করে আমি রাজনীতি করে আসছি। ‘বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে যেমন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না, তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা না থাকলে বদলে যাওয়া আজকের বাংলাদেশও আমরা পেতাম না। টানা ১৫ বছর রাষ্ট্র পরিচালনায় পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো বড় বড় প্রকল্প তিনি আমাদের উপহার দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষিত মেধাবী নেতৃত্ব প্রয়োজন বলে মনে করেন দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি। তিনি বলেন, ‘মাথাপিছু আয়, নারীর ক্ষমতায়ন, দারিদ্র নিরসন, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা সামাজিক নিরাপত্তাসহ অসংখ্য ধারাবাহিক কার্যক্রমে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ বাস্তব। এখন লক্ষ্য ২০৪১ সালের উন্নত, সুখী সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে।
মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতীয় উন্নয়নকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট মুক্তাগাছা উপজেলা গড়তে চাই। আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা সদর উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
আশির দশকে ছাত্ররাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়া দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি মুক্তাগাছা শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আনন্দ মোহন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতিসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি কলেজ জীবনে ছাত্র রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু। সেই ধারাবাহিকতায় মুক্তাগাছা উপজেলার প্রতিটি ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছেন তিনি। গত২০০৯ সালে মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়ে জনগণের পাশে থাকায় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তার প্রার্থীতার অপেক্ষার প্রহর গুনছেন উপজেলার সর্বস্তরের ভোটাররা।
দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি ভোটারদের উদ্দ্যেশে বলেন, ২০০৯ সালে উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্তের বাহিরে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা সত্বেও আমি দলীয় মনোনয়নে বিশাল ভোটের ব্যবধানে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। নির্বাচিত হয়ে ২০০৯ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত আমি উক্ত পদে দায়িত্ব পালন করেছি। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন-আমার মেয়াদকালের কর্মকান্ড আপনারাই মূল্যায়ন করবেন। তিনি আরো বলেন- গত ২০১৪ সালের নির্বাচনে আমি চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলাম, দলীয় সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা জানিয়ে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাড়াই। সামনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন যেহেতু উম্মুক্ত করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই উক্ত নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আমার অংশগ্রহণ করা সম্পর্কে আপনাদের সুচিন্তিত গঠনমূলক পরামর্শ এবং মতামত প্রত্যাশা করছি।
তিনি আরো বলেন, ‘কোনো পদ-পদবীর জন্য নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগামীর বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে চাই। বাংলাদেশের মানুষের আশা ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল শেখ হাসিনা যাতে ভালো ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে পারে তাই তার একজন প্রতিনিধি হিসেবে তার পাশে থেকে কাজ করতে চাই। মুক্তাগাছা অঞলের রাস্থাঘাট, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নে কাজ করতে চাই। তিনি বলেন-এর আগে আমি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান থাকাকালে অনেক কিছুরই সূচনা করেছিলাম। পরে তা মুখ থুবরে পড়েছে। তাই স্মার্ট নাগ


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

মুক্তাগাছাকে ‘স্মার্ট’ উপজেলা গড়তে সকলের সহযোগীতা চান সাবেক ছাত্রনেতা বাপ্পী

আপডেট সময় : ০৭:১২:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ষ্টাফ রিপোর্টার :

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলা প্রশাসনকে স্বচ্ছ ও দুর্ণীতি মুক্ত জনপ্রশাসন হিসাবে গড়ে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান হতে চান মুক্তাগাছা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার প্রচারণা ও সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের রাজপথ কাঁপানো সাবেক ছাত্রনেতা তরুণ জনবান্ধব রাজনীতিবিধ দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি।
যিনি তার মহান কর্মে বেঁচে থাকতে চান সবার হৃদয়ে। উপজেলার ৭ নং ঘোগা ইউনিয়নের এক ঐতিহ্যবাহী হিন্দু পরিবারের সন্তান দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি।যার বাবা নন্দ দুলাল ঘোষ মুক্তাগাছা আটানী বাজার এলাকার একজন সফল ব্যবসায়ী সমাজ সেবক। বাবার নিকট থেকে সামাজিকতা ও জনসেবামোলক কাজ দেখেই বেড়ে উঠা বাপ্পী তার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে মুক্তাগাছা বাসীর সেবার মান বৃদ্ধি করতে চান।
তিনি বলেন, আমি মুক্তাগাছা উপজেলা বাসীকে সেবা করার সুযোগ চাই। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি সবার দোয়া চাই। তিনি আরো বলেন, মুক্তাগাছা উপজেলার সকল যুব সমাজ ও শ্রদ্ধাভাজন মুরুব্বিদের ভালোবাসা নিয়ে সামনে আসছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ‘আধুনিক স্মার্ট’ মুক্তাগাছা উপজেলা গড়তে চাই, ইনশাল্লাহ। তরুণ প্রজন্মের পাশে থেকে আধুনিক ও সমৃদ্ধ মুক্তাগাছা উপজেলা গড়ার প্রত্যাশায় সবার সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছি। প্রিয় মুক্তাগাছা উপজেলা বাসীর খেদমতে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করার সুযোগ চাই।
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সুখী সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে ঘোষণা দিয়েছেন, তারই আলোকে ময়মনসিংহ মুক্তাগাছা উপজেলা বাসীর জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি । উপজেলা আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে আসা দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনগণের সমর্থন প্রত্যাশী হিসাবে ইতিমধ্যেই উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় গণসংযোগ ও মতবিনিময় করেছেন। তৃণমূলের রাজনীতিতে সক্রিয় আওয়ামী লীগ নেতা দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি বলেন, ‘পারিবারিকভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন সংগ্রাম ও দেশ গঠনের অনন্য নেতৃত্বকে রাজনৈতিক জীবনের পাথেয় করে আমি রাজনীতি করে আসছি। ‘বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে যেমন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না, তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা না থাকলে বদলে যাওয়া আজকের বাংলাদেশও আমরা পেতাম না। টানা ১৫ বছর রাষ্ট্র পরিচালনায় পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো বড় বড় প্রকল্প তিনি আমাদের উপহার দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষিত মেধাবী নেতৃত্ব প্রয়োজন বলে মনে করেন দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি। তিনি বলেন, ‘মাথাপিছু আয়, নারীর ক্ষমতায়ন, দারিদ্র নিরসন, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা সামাজিক নিরাপত্তাসহ অসংখ্য ধারাবাহিক কার্যক্রমে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ বাস্তব। এখন লক্ষ্য ২০৪১ সালের উন্নত, সুখী সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে।
মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতীয় উন্নয়নকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট মুক্তাগাছা উপজেলা গড়তে চাই। আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা সদর উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
আশির দশকে ছাত্ররাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়া দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি মুক্তাগাছা শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আনন্দ মোহন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতিসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি কলেজ জীবনে ছাত্র রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু। সেই ধারাবাহিকতায় মুক্তাগাছা উপজেলার প্রতিটি ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছেন তিনি। গত২০০৯ সালে মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়ে জনগণের পাশে থাকায় আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তার প্রার্থীতার অপেক্ষার প্রহর গুনছেন উপজেলার সর্বস্তরের ভোটাররা।
দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পি ভোটারদের উদ্দ্যেশে বলেন, ২০০৯ সালে উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে দলের সিদ্ধান্তের বাহিরে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা সত্বেও আমি দলীয় মনোনয়নে বিশাল ভোটের ব্যবধানে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। নির্বাচিত হয়ে ২০০৯ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত আমি উক্ত পদে দায়িত্ব পালন করেছি। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন-আমার মেয়াদকালের কর্মকান্ড আপনারাই মূল্যায়ন করবেন। তিনি আরো বলেন- গত ২০১৪ সালের নির্বাচনে আমি চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলাম, দলীয় সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা জানিয়ে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাড়াই। সামনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন যেহেতু উম্মুক্ত করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই উক্ত নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আমার অংশগ্রহণ করা সম্পর্কে আপনাদের সুচিন্তিত গঠনমূলক পরামর্শ এবং মতামত প্রত্যাশা করছি।
তিনি আরো বলেন, ‘কোনো পদ-পদবীর জন্য নয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগামীর বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে চাই। বাংলাদেশের মানুষের আশা ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল শেখ হাসিনা যাতে ভালো ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে পারে তাই তার একজন প্রতিনিধি হিসেবে তার পাশে থেকে কাজ করতে চাই। মুক্তাগাছা অঞলের রাস্থাঘাট, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নে কাজ করতে চাই। তিনি বলেন-এর আগে আমি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান থাকাকালে অনেক কিছুরই সূচনা করেছিলাম। পরে তা মুখ থুবরে পড়েছে। তাই স্মার্ট নাগ


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন