০৮:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪

অপ্রতিরোধ্য গতিতে বদলে যাচ্ছে মোরেলগঞ্জে শরনখোলার জনপদ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০২:৪৫:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৫
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট প্রতিনিধি:

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে গেছে প্রতিটি এলাকা, পেয়েছে উন্নয়নের স্বাদ। শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান, রাস্তা-ঘাট, স্কুল,কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির, সড়ক-মহাসড়কসহ গ্রামিন অবকাঠামো উন্নয়নে আমূল পরিবর্তন এসেছে। অপর দিকে কমেছে হয়রানি, জনভোগান্তি ও দুর্নীতি। নেই দলীয় কোন্দলে মামলা-হামলা ও ক্ষমতার অপব্যবহার। ৩ বছর আগেও অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে ছিল অঞ্চলটি। স্থানীয় এমপি এ্যাড. আমিরুল আলমের প্রচেষ্টায় বদলে যাচ্ছে এ জনপদের চিত্র।
প্রয়াত এমপি ডাঃ মোজাম্মেল হোসেনের মৃত্যুতে এ আসনটি শুণ্য হলে উপনির্বাচনে বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁর ছোঁয়ায় বদলে গেছে এ দু’উপজেলার চিত্র। এমনটাই দাবি করছে স্থানীয়রা।
তাঁর এমপি নির্বাচিত হতেই মহামরি করানা প্রকট রুপ ধারন করে। কর্মহীন হয়ে পড়া অস্বচ্ছল পরিবারের দরজায় খাবার নিয়ে বাড়িতে বাড়িতে হাজির হয়ে চমক দেখিয়েছেন শপথের পূর্বেই এ আলোচিত নেতা। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের সমন্বয়ে অক্সিজেন ব্যাংক প্রতিষ্ঠর মাধ্যমে করোনা আক্রান্ত রোগীদের সেবা করার বিষয়টি ব্যাপক ভাবে আলোচিত হয়।
এ উপকুলীয় দূর্যোগ প্রবন এলাকায় ঘূর্ণিঝড়, জ্বলোচ্ছাসের সময়ও নিজ উদ্যোগে প্রচার প্রচারনাসহ জান মাল নিরাপত্তায় কখনো স্থল ও জলপথে মানুষকে সতর্ক করাসহ সহযোগীতা করে যাচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন এমপি।
তিনি বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখেন। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তিনি এই অঞ্চলের মানুষের সর্বাপেক্ষা কাঙ্খিত পানগুছি নদীতে সেতু নির্মানের জন্য প্রায়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন এবং তাঁর প্রচেষ্টায় এক হাজার পঞ্চাশ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন করাতে সক্ষম হয়েছেন। একনেকে অনুমোদনের পর প্রকল্পটি বর্তমানে পিডি নিয়োগ সম্পন্ন হয়ে কনস্যালটেন্ট নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। সেতুটির দৃশ্যমান কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু হবে মর্মে আশা প্রকাশ করেন এই নেতা।
এছাড়াও পানগুছি নদীর পশ্চিম তীঁরের ভাঙ্গন কবলিত জনগনের দীর্ঘ দিনের চাহিদা নদী ভাঙ্গন রক্ষায় প্রটেকশন ওয়াল নির্মানে তিনি ছয় শত আটষট্রি কোটি টাকার প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন হয়। যা বর্তমানে কাজ চলমান রয়েছে। তিনি মোরেলগঞ্জ শরণখোলার মানুষের খাবার পানি সংকট দূর করনে তিন হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার প্রায় ১০ হাজার পানির ট্যাংকি বরাদ্দ করিয়ে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মাঝে বিতরন চলমান, যা দেশের সর্ব বৃহৎ বরাদ্দ। তাঁর মাধ্যমে শরণখোলা উপজেলার সিডর, আইলা বিদ্ধস্ত এলাকা সাউথখালীতে টেকসই বেড়ীবাঁধ নির্মান কাজ পূর্নতা পেয়েছে। পরে ওই বেড়ীবাধেই রিভার ভিউ নামক দৃষ্টি নন্দন পার্ক নির্মান করে পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হন। শরণখোলা উপজেলার জনসাধারনের দীর্ঘ দিনের দাবী বলেশ্বর নদীতে ফেরী চলাচল ব্যবস্থার মাধ্যমে জন দূর্ভোগ লাঘব করেন এমপি। এই স্বল্প সময়ে মোরেলগঞ্জ শরণখোলায় শিক্ষা প্রকৌশলী ও এলজিইডির মাধ্যমে প্রায় ১ শত কোটি টাকার অধিক ব্যয়ে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার ভবন সংস্কার ও নির্মানও করেন তিনি। মাত্র সাড়ে তিন বছরে তিনি নির্বাচনী এলাকায় রোডস্ এ্যান্ড হাইওয়ে, এলজিইডি ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে অসংখ্য ব্রীজ, কালভার্ট, সড়ক, মহাসড়ক সংস্কার, নির্মান এবং বেশ কয়েকটি খাল ও পুকুর খনন করেন। এ সকল সড়ক, ব্রীজ, কালভার্ট সংস্কার ও নির্মান এবং খাল খননে প্রায় ৩ শত কোটি টাকার অধিক ব্যয় হয়েছে।
এছাড়াও গ্রামিন অবকাঠামো ও সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে নিজ নির্বাচনী এলাকায় মসজিদ, মন্দির, মাটির রাস্তা, ইটসোলিং রাস্তা, সংস্কার ও নির্মানের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতোপূর্ন উন্নয়ন সাধান করেন। মোরেলগঞ্জ শরণখোলায় আরো অনেক কাজ টেন্ডারে ও পাইপ লাইনে অপেক্ষমান রয়েছে।
তিনি ইতি মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা এবং নিজ এলাকার উন্নয়ন কর্মকান্ড জনগনের মাঝে তুলে ধরার জন্য তাঁর নির্বাচনী এলাকা মোরেলগঞ্জ শরণখোলার বিশটি ইউনিয়নে উন্নয়ন সভা ও উন্নয়ন সম্ভলিত লিফলেট বিতরণসহ প্রচার অভিযান সম্পন্ন করেছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার, গ্রাম হবে শহর বাস্তবায়নে এবং চলমান উন্নয়ন অগ্রযাত্রার ধারা অব্যহত রাখতে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আমিরুল আলম মিলন এমপি।
তিনি দেশের সর্ব দক্ষিণে উপকুলীয় প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রবণ এলাকা মোরেলগঞ্জ শরণখোলা উপজেলার টেকসই উন্নয়ন ও স্মার্ট মোরেলগঞ্জ শরণখোলা বিনির্মানে মাটির রাস্তা, সাকো ও কাঠের পুলের পরিবর্তে আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিনির্মানে ভবিশ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। পানগুছি নদীর পশ্চিম পাড়ে খাউলিয়া সন্যাসী থেকে ঘষিয়াখালী পর্যন্ত টেকসই বেড়ীবাঁধ নির্মানের পরিকল্পনাও রয়েছে তাঁর। তিনি আরো পরিকল্পনা করেছেন, পানগুছি নদীর পূর্ব পাড়ে ছোলমবাড়ীয়া বাসস্টান্ড থেকে ইন্দুকানী উপজেলার বর্ডার খাল পর্যন্ত টেকসই বেড়ীবাঁধ নির্মান করে জনগনের দূর্ভোগ লাগব করার। শরণখেলা উপজেলায় সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় দৃষ্টি নন্দন পর্যটন কেন্দ্র নির্মানের প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ চলমান রয়েছে। যা বাস্তবায়নে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। এ সকল মহা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় আনতে তিনি নিরালস কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। যার ফলে মোরেলগঞ্জ-শরণখোলার জনগনের কাছে তিনি একজন আস্থাভাজন নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

অপ্রতিরোধ্য গতিতে বদলে যাচ্ছে মোরেলগঞ্জে শরনখোলার জনপদ

আপডেট সময় : ০২:৪৫:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট প্রতিনিধি:

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা উন্নয়নের ছোঁয়ায় বদলে গেছে প্রতিটি এলাকা, পেয়েছে উন্নয়নের স্বাদ। শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থান, রাস্তা-ঘাট, স্কুল,কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির, সড়ক-মহাসড়কসহ গ্রামিন অবকাঠামো উন্নয়নে আমূল পরিবর্তন এসেছে। অপর দিকে কমেছে হয়রানি, জনভোগান্তি ও দুর্নীতি। নেই দলীয় কোন্দলে মামলা-হামলা ও ক্ষমতার অপব্যবহার। ৩ বছর আগেও অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে ছিল অঞ্চলটি। স্থানীয় এমপি এ্যাড. আমিরুল আলমের প্রচেষ্টায় বদলে যাচ্ছে এ জনপদের চিত্র।
প্রয়াত এমপি ডাঃ মোজাম্মেল হোসেনের মৃত্যুতে এ আসনটি শুণ্য হলে উপনির্বাচনে বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁর ছোঁয়ায় বদলে গেছে এ দু’উপজেলার চিত্র। এমনটাই দাবি করছে স্থানীয়রা।
তাঁর এমপি নির্বাচিত হতেই মহামরি করানা প্রকট রুপ ধারন করে। কর্মহীন হয়ে পড়া অস্বচ্ছল পরিবারের দরজায় খাবার নিয়ে বাড়িতে বাড়িতে হাজির হয়ে চমক দেখিয়েছেন শপথের পূর্বেই এ আলোচিত নেতা। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের সমন্বয়ে অক্সিজেন ব্যাংক প্রতিষ্ঠর মাধ্যমে করোনা আক্রান্ত রোগীদের সেবা করার বিষয়টি ব্যাপক ভাবে আলোচিত হয়।
এ উপকুলীয় দূর্যোগ প্রবন এলাকায় ঘূর্ণিঝড়, জ্বলোচ্ছাসের সময়ও নিজ উদ্যোগে প্রচার প্রচারনাসহ জান মাল নিরাপত্তায় কখনো স্থল ও জলপথে মানুষকে সতর্ক করাসহ সহযোগীতা করে যাচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. আমিরুল আলম মিলন এমপি।
তিনি বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখেন। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তিনি এই অঞ্চলের মানুষের সর্বাপেক্ষা কাঙ্খিত পানগুছি নদীতে সেতু নির্মানের জন্য প্রায়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন এবং তাঁর প্রচেষ্টায় এক হাজার পঞ্চাশ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন করাতে সক্ষম হয়েছেন। একনেকে অনুমোদনের পর প্রকল্পটি বর্তমানে পিডি নিয়োগ সম্পন্ন হয়ে কনস্যালটেন্ট নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। সেতুটির দৃশ্যমান কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু হবে মর্মে আশা প্রকাশ করেন এই নেতা।
এছাড়াও পানগুছি নদীর পশ্চিম তীঁরের ভাঙ্গন কবলিত জনগনের দীর্ঘ দিনের চাহিদা নদী ভাঙ্গন রক্ষায় প্রটেকশন ওয়াল নির্মানে তিনি ছয় শত আটষট্রি কোটি টাকার প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন হয়। যা বর্তমানে কাজ চলমান রয়েছে। তিনি মোরেলগঞ্জ শরণখোলার মানুষের খাবার পানি সংকট দূর করনে তিন হাজার লিটার ধারণ ক্ষমতার প্রায় ১০ হাজার পানির ট্যাংকি বরাদ্দ করিয়ে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মাঝে বিতরন চলমান, যা দেশের সর্ব বৃহৎ বরাদ্দ। তাঁর মাধ্যমে শরণখোলা উপজেলার সিডর, আইলা বিদ্ধস্ত এলাকা সাউথখালীতে টেকসই বেড়ীবাঁধ নির্মান কাজ পূর্নতা পেয়েছে। পরে ওই বেড়ীবাধেই রিভার ভিউ নামক দৃষ্টি নন্দন পার্ক নির্মান করে পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হন। শরণখোলা উপজেলার জনসাধারনের দীর্ঘ দিনের দাবী বলেশ্বর নদীতে ফেরী চলাচল ব্যবস্থার মাধ্যমে জন দূর্ভোগ লাঘব করেন এমপি। এই স্বল্প সময়ে মোরেলগঞ্জ শরণখোলায় শিক্ষা প্রকৌশলী ও এলজিইডির মাধ্যমে প্রায় ১ শত কোটি টাকার অধিক ব্যয়ে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার ভবন সংস্কার ও নির্মানও করেন তিনি। মাত্র সাড়ে তিন বছরে তিনি নির্বাচনী এলাকায় রোডস্ এ্যান্ড হাইওয়ে, এলজিইডি ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে অসংখ্য ব্রীজ, কালভার্ট, সড়ক, মহাসড়ক সংস্কার, নির্মান এবং বেশ কয়েকটি খাল ও পুকুর খনন করেন। এ সকল সড়ক, ব্রীজ, কালভার্ট সংস্কার ও নির্মান এবং খাল খননে প্রায় ৩ শত কোটি টাকার অধিক ব্যয় হয়েছে।
এছাড়াও গ্রামিন অবকাঠামো ও সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে নিজ নির্বাচনী এলাকায় মসজিদ, মন্দির, মাটির রাস্তা, ইটসোলিং রাস্তা, সংস্কার ও নির্মানের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতোপূর্ন উন্নয়ন সাধান করেন। মোরেলগঞ্জ শরণখোলায় আরো অনেক কাজ টেন্ডারে ও পাইপ লাইনে অপেক্ষমান রয়েছে।
তিনি ইতি মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রা এবং নিজ এলাকার উন্নয়ন কর্মকান্ড জনগনের মাঝে তুলে ধরার জন্য তাঁর নির্বাচনী এলাকা মোরেলগঞ্জ শরণখোলার বিশটি ইউনিয়নে উন্নয়ন সভা ও উন্নয়ন সম্ভলিত লিফলেট বিতরণসহ প্রচার অভিযান সম্পন্ন করেছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার, গ্রাম হবে শহর বাস্তবায়নে এবং চলমান উন্নয়ন অগ্রযাত্রার ধারা অব্যহত রাখতে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আমিরুল আলম মিলন এমপি।
তিনি দেশের সর্ব দক্ষিণে উপকুলীয় প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রবণ এলাকা মোরেলগঞ্জ শরণখোলা উপজেলার টেকসই উন্নয়ন ও স্মার্ট মোরেলগঞ্জ শরণখোলা বিনির্মানে মাটির রাস্তা, সাকো ও কাঠের পুলের পরিবর্তে আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিনির্মানে ভবিশ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। পানগুছি নদীর পশ্চিম পাড়ে খাউলিয়া সন্যাসী থেকে ঘষিয়াখালী পর্যন্ত টেকসই বেড়ীবাঁধ নির্মানের পরিকল্পনাও রয়েছে তাঁর। তিনি আরো পরিকল্পনা করেছেন, পানগুছি নদীর পূর্ব পাড়ে ছোলমবাড়ীয়া বাসস্টান্ড থেকে ইন্দুকানী উপজেলার বর্ডার খাল পর্যন্ত টেকসই বেড়ীবাঁধ নির্মান করে জনগনের দূর্ভোগ লাগব করার। শরণখেলা উপজেলায় সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় দৃষ্টি নন্দন পর্যটন কেন্দ্র নির্মানের প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ চলমান রয়েছে। যা বাস্তবায়নে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। এ সকল মহা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় আনতে তিনি নিরালস কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। যার ফলে মোরেলগঞ্জ-শরণখোলার জনগনের কাছে তিনি একজন আস্থাভাজন নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন