০৭:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪

বিএনপি-জামাতের হরতালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ফাঁকা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৫:২০:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩
  • / ১০
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ:

বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর দেশব্যাপী ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অনেকটা ফাঁকা রয়েছে। অন্যান্য দিনের তুলনায় গণপরিবহন ও যাত্রীর চাপ কম দেখা গেছে। আজ রবিবার সকালে মহাসড়কের শিমরাইল মোড়, মৌচাক বাসস্ট্যান্ডে ও সাইনবোর্ড গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সড়কে স্বল্প সংখ্যক গাড়ি থাকলেও যাত্রী সংখ্যা তুলনামূলক নেই বললে চলে। এতে পরিবহন চালকরা নির্বিঘ্নে এক স্টপেজ থেকে অন্য স্টপেজ যেতে পারছেন। চালকরা বলছে, হরতালের তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি তাদের প্রতি। স্বাভাবিকভাবেই চলাচল করতে পারছে তারা।
কোমল মিনিবাসের এক চালক বলেন, অন্যান্য দিনের চেয় সহজে সড়ক পারাপার হচ্ছে তারা। তবে যাত্রী সংখ্যা কম আজ। গাড়ি ভরাতে সময় লাগছে।
সময় পরিবহনের এক হেলপার জানান, সকাল থেকে তেমন কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সম্মুখীন হননি। তবে মনে আতঙ্কে নিয়ে সড়কে চলাচল করছে।
কয়েকজন যাত্রী জানিয়েছেন, ইচ্ছে না থাকলেও কর্ম রক্ষায় সড়কে বের হয়েছেন তারা। আতঙ্ক নিয়ে কর্মস্থলে যাচ্ছেন।
কাঁচপুর শিমরাইল ক্যাম্পের ইনচার্জ একেএম শরফুদ্দিন জানান, আজ সারাদেশে হরতাল থাকলেও সকাল থেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। সড়কে গণপরিবহন চলাচল করছে। সাধারণ মানুষরা যার যার মত করে গন্তব্য স্থলে যাচ্ছেন। আমরা সর্বক্ষণ সতর্কতার সঙ্গে কাজ কে যাচ্ছি।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা জানান, যেকোনো নাশকতা ঠেকাতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। যান চলাচল এবং মানুষের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে আমরা কাজ করছি। সকাল থেকে সবাই যার যার গন্তব্যস্থলে যেতে পারছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

বিএনপি-জামাতের হরতালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ফাঁকা

আপডেট সময় : ০৫:২০:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ:

বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর দেশব্যাপী ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অনেকটা ফাঁকা রয়েছে। অন্যান্য দিনের তুলনায় গণপরিবহন ও যাত্রীর চাপ কম দেখা গেছে। আজ রবিবার সকালে মহাসড়কের শিমরাইল মোড়, মৌচাক বাসস্ট্যান্ডে ও সাইনবোর্ড গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সড়কে স্বল্প সংখ্যক গাড়ি থাকলেও যাত্রী সংখ্যা তুলনামূলক নেই বললে চলে। এতে পরিবহন চালকরা নির্বিঘ্নে এক স্টপেজ থেকে অন্য স্টপেজ যেতে পারছেন। চালকরা বলছে, হরতালের তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি তাদের প্রতি। স্বাভাবিকভাবেই চলাচল করতে পারছে তারা।
কোমল মিনিবাসের এক চালক বলেন, অন্যান্য দিনের চেয় সহজে সড়ক পারাপার হচ্ছে তারা। তবে যাত্রী সংখ্যা কম আজ। গাড়ি ভরাতে সময় লাগছে।
সময় পরিবহনের এক হেলপার জানান, সকাল থেকে তেমন কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সম্মুখীন হননি। তবে মনে আতঙ্কে নিয়ে সড়কে চলাচল করছে।
কয়েকজন যাত্রী জানিয়েছেন, ইচ্ছে না থাকলেও কর্ম রক্ষায় সড়কে বের হয়েছেন তারা। আতঙ্ক নিয়ে কর্মস্থলে যাচ্ছেন।
কাঁচপুর শিমরাইল ক্যাম্পের ইনচার্জ একেএম শরফুদ্দিন জানান, আজ সারাদেশে হরতাল থাকলেও সকাল থেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। সড়কে গণপরিবহন চলাচল করছে। সাধারণ মানুষরা যার যার মত করে গন্তব্য স্থলে যাচ্ছেন। আমরা সর্বক্ষণ সতর্কতার সঙ্গে কাজ কে যাচ্ছি।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা জানান, যেকোনো নাশকতা ঠেকাতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। যান চলাচল এবং মানুষের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে আমরা কাজ করছি। সকাল থেকে সবাই যার যার গন্তব্যস্থলে যেতে পারছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন