০৩:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪

বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে’র ইনচার্জ মেহেবুবা সাঈদের খুটির জোর কোথায়??

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৯:১৬:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১৮
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বন্দর প্রতিনিধি:

নানা অপকর্মের হোতা, দূর্ণীতি ও অনিয়মের বর পুত্র মেহেবুবা সাঈদের খুটির জোর কোথায় এমনই প্রশ্ন সর্ব মহলে। সরকারী নিয়ম নীতিকে তোয়াক্কা না করে নিজের মন গড়া মত চলা যার রুটিন হয়ে গেছে। সহজ ভাষায় ধরাকে সরা ঞ্জান করা যার কাজ। সেই অনিয়মের মহা তারকা বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালের ইনচার্জ মেহেবুবা সাঈদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দূর্ণীতির অভিযোগে মানববন্ধন করেছে হাসপাতালে দায়িত্বরত নার্সরা।
তিনি হাসপাতালে যোগদান করার পর থেকে ১ম ভাগে লোক দেখানো কিছু পদক্ষেপ নিলেও পরে তা ব্যাস্তে যায়। তার দায়িত্ব অবহেলার কারণে হাসপাতালের বাউন্ডারি দেয়ালের উপরে তারের বেরা ও নীচে মাটি দিয়ে ভরাট করার জন্য বিশেষ ভাবে ২ দাপে ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ আসলেও পরে তা ফিরিয়ে নেয়া হয়। হাসপাতালের কোয়াটার থাকলেও যোগদানের কিছুদিন থাকলেও বর্তমানে ঢাকা বসবাস করেন। মেহেবুবা সাঈদ হাসপাতালে যোগদান করার পর এমন কোন হীন কাজ নেই যা তার দ্বারা অসম্ভব। পবিত্র হজ্ব পালন করতে যাওয়ার অপরাধে ডা: মোঃ দিপুকে বদলী করে দেয়। সরকারি ভাবে যে সিদ্ধান্ত দেয়া হয় তার অধিকাংশই তিনি পালন করেন না। যা রীতিমত সরকার বিরোধী কার্যক্রমের সামিল। গত ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস ও বঙ্গবন্ধুর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিটি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আলোক সজ্জাসহ আলোচনা সভা করার সিদ্ধান্ত দেই সরকার। সেই নির্দেশ অমান্য করার অপরাধে ২১ মার্চ তাকে শোকেজ করে জেলা সিভিল সার্জন। কেন ১৭ ই মার্চ সরকারী নির্দেশ অমান্য করা হয়েছে তার জন্য কারন দশানোর নির্দেশ দেন। ২১ মার্চ সিভিল সার্জন মেহেবুবা সাঈদকে শোকেজ করলেও ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসেও ঠিক পূর্বের চিত্র। মার্চ মাসে জাতীয় ২ টি কর্মসূচী পালন করেননি। তারপরও আবার শোকেজ করার পরও ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানে তার অনুপস্থিত নিয়ে সর্ব মহলে একই প্রশ্ন মেহেবুবা সাঈদের খুটির জোর কোথায়? এত সাহস পায় কিভাবে।
উল্লেখ্য যে, বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইনচার্জ ডা. মেহেবুবা সাঈদের অপসারন দাবিতে মানববন্ধন করেছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত নার্স ও কার্মচারীরা। বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের সড়ক অবরোধ করে এ মানববন্ধন করেন তারা। এ সময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
নার্স ও কর্মচারীরা মানববন্ধনে বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইনচার্জ ডা. মেহেবুবা সাঈদ কর্মচারীদের বেতন আটকে রাখে। স্টাফদের সাথে খারাপ আচরনসহ হাসপাতালের বিভিন্ন খাতের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে হাসপাতালের ইনচার্জ ডা. মেহেবুবা সাঈদ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, সরকারি ভাবে বেতন বরাদ্দ হয়নি। আমি বেতন আটকে রাখার কে? তারা যেমন সরকারী চাকরি করে, আমি তেমন সরকারি চাকরি করি। সরকার যখন বেতন বরাদ্দ দিবে তখন আমিও পাব তারাও পাবে।
মানববন্ধনে হাসপাতালের কর্মচারীরা মেহেবুবা সাঈদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন, তার অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে সবাই অবগত রয়েছেন। ইতোপূর্বে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে মেহেবুবার অনিয়ম নিয়ে সংবাদও প্রকাশীত হয়েছে। আমরা তার অপকর্ম, দূর্ণীতির বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত দাবি করছি।
স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের ইনচার্জ ডাঃ মেহবুবা সাঈদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি সমূহ:
১. বিনা কারণে কর্মচারীদের বেতন আটকে রাখেন ।
২. হাসপাতালের সকল স্টাফদের সাথে দুর্বব্যবহার করেন।
৩. কোভিড ভ্যাকসিনের সকল অর্থ নিজে আত্মসাৎ করেছেন।
৪. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৫. নিজে বাসায় থাকেন অথচ বাসা ভাড়া কাটান না ।
৬. গাড়ীর বাম্পারের জন্য টাকা তুলে আত্মসাৎ করেছেন।
৭. ভুয়া রোগী দেখিয়ে এম্বুলেন্স এর তেলের বিল তোলা হয়।
৮. পুষ্টির টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
৯. ইউনিসেফ এর নরমাল ডেলিভারির জন্য বিভিন্ন উপকরণ কেনার টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
১০. এস,এস,সি সহ সকল পাবলিক পরীক্ষার জন্য মেডিকেল টিমের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। ১১. ল্যাব ইনভেস্টিগেশন এর টাকা মুক্তিযোদ্ধাদের নাম লিখিয়ে আত্মসাৎ করেছেন।
১২. কৃমিনাশক প্রোগ্রামসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের প্রচারের টাকা, প্রচার না করেই আত্মসাৎ করেছেন।
১৩. হাসপাতালের অভ্যন্তরে কোনো ট্রেনিং এর অনারিয়াম দেয়া হয়না বিভিন্ন অজুহাতে।
১৪. শোকজ বানিজ্য, কিছু হলেই শোকজ এর কাগজ ধরিয়ে উৎকোচ দাবী।
ওনার মতো দুর্নীতিবাজ, স্বেচ্ছাচারী কর্মকর্তার সাথে আমরা আর কাজ করবো না ।
আমার ওনার অপসারণ চাই ।
ডা. মেহবুবা সাঈদ এর পদত্যাগ দাবী করছি।
এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি (বন্দর) বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম এ রশিদ বলেন, স্বাস্থ্য খাত নিয়ে অনিয়ম, দূর্ণীতি করে কিভাবে। ডাক্তাররা সমাজ সেবক বা জনপ্রতিনিধিদের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সমাজে মধ্যম ও নিম্ন আয়ের লোকেরা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসে। সেখানে অনিয়ম ও দূর্ণীতির বিষয়ে বিন্দু পরিমান ছার হবে না। বৃহস্পতিবার তিনিসহ বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম কুদরত এ খুদাসহ স্থানীয় চেয়ারম্যানকে নিয়ে তদন্তে যাওয়ার কথা বলেন।
বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম কুদরত এ খুদা বলেন, মানববন্ধনের বিষয়টি শুনেছি। তদন্ত কমিটির মাধ্যমে তার ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
বন্দর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহমেদ বলেন, মানববন্ধনের বিষয় শুনেছি। প্রশাসনিক বিষয় তা নিয়মতান্ত্রিক ভাবে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালের ইনচার্জ মেহেবুবা সাঈদের খুটির জোর কোথায় এমনই প্রশ্ন সর্ব মহলে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে’র ইনচার্জ মেহেবুবা সাঈদের খুটির জোর কোথায়??

আপডেট সময় : ০৯:১৬:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বন্দর প্রতিনিধি:

নানা অপকর্মের হোতা, দূর্ণীতি ও অনিয়মের বর পুত্র মেহেবুবা সাঈদের খুটির জোর কোথায় এমনই প্রশ্ন সর্ব মহলে। সরকারী নিয়ম নীতিকে তোয়াক্কা না করে নিজের মন গড়া মত চলা যার রুটিন হয়ে গেছে। সহজ ভাষায় ধরাকে সরা ঞ্জান করা যার কাজ। সেই অনিয়মের মহা তারকা বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালের ইনচার্জ মেহেবুবা সাঈদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দূর্ণীতির অভিযোগে মানববন্ধন করেছে হাসপাতালে দায়িত্বরত নার্সরা।
তিনি হাসপাতালে যোগদান করার পর থেকে ১ম ভাগে লোক দেখানো কিছু পদক্ষেপ নিলেও পরে তা ব্যাস্তে যায়। তার দায়িত্ব অবহেলার কারণে হাসপাতালের বাউন্ডারি দেয়ালের উপরে তারের বেরা ও নীচে মাটি দিয়ে ভরাট করার জন্য বিশেষ ভাবে ২ দাপে ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ আসলেও পরে তা ফিরিয়ে নেয়া হয়। হাসপাতালের কোয়াটার থাকলেও যোগদানের কিছুদিন থাকলেও বর্তমানে ঢাকা বসবাস করেন। মেহেবুবা সাঈদ হাসপাতালে যোগদান করার পর এমন কোন হীন কাজ নেই যা তার দ্বারা অসম্ভব। পবিত্র হজ্ব পালন করতে যাওয়ার অপরাধে ডা: মোঃ দিপুকে বদলী করে দেয়। সরকারি ভাবে যে সিদ্ধান্ত দেয়া হয় তার অধিকাংশই তিনি পালন করেন না। যা রীতিমত সরকার বিরোধী কার্যক্রমের সামিল। গত ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস ও বঙ্গবন্ধুর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিটি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আলোক সজ্জাসহ আলোচনা সভা করার সিদ্ধান্ত দেই সরকার। সেই নির্দেশ অমান্য করার অপরাধে ২১ মার্চ তাকে শোকেজ করে জেলা সিভিল সার্জন। কেন ১৭ ই মার্চ সরকারী নির্দেশ অমান্য করা হয়েছে তার জন্য কারন দশানোর নির্দেশ দেন। ২১ মার্চ সিভিল সার্জন মেহেবুবা সাঈদকে শোকেজ করলেও ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসেও ঠিক পূর্বের চিত্র। মার্চ মাসে জাতীয় ২ টি কর্মসূচী পালন করেননি। তারপরও আবার শোকেজ করার পরও ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানে তার অনুপস্থিত নিয়ে সর্ব মহলে একই প্রশ্ন মেহেবুবা সাঈদের খুটির জোর কোথায়? এত সাহস পায় কিভাবে।
উল্লেখ্য যে, বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইনচার্জ ডা. মেহেবুবা সাঈদের অপসারন দাবিতে মানববন্ধন করেছেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত নার্স ও কার্মচারীরা। বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনের সড়ক অবরোধ করে এ মানববন্ধন করেন তারা। এ সময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
নার্স ও কর্মচারীরা মানববন্ধনে বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইনচার্জ ডা. মেহেবুবা সাঈদ কর্মচারীদের বেতন আটকে রাখে। স্টাফদের সাথে খারাপ আচরনসহ হাসপাতালের বিভিন্ন খাতের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে হাসপাতালের ইনচার্জ ডা. মেহেবুবা সাঈদ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, সরকারি ভাবে বেতন বরাদ্দ হয়নি। আমি বেতন আটকে রাখার কে? তারা যেমন সরকারী চাকরি করে, আমি তেমন সরকারি চাকরি করি। সরকার যখন বেতন বরাদ্দ দিবে তখন আমিও পাব তারাও পাবে।
মানববন্ধনে হাসপাতালের কর্মচারীরা মেহেবুবা সাঈদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন, তার অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে সবাই অবগত রয়েছেন। ইতোপূর্বে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে মেহেবুবার অনিয়ম নিয়ে সংবাদও প্রকাশীত হয়েছে। আমরা তার অপকর্ম, দূর্ণীতির বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত দাবি করছি।
স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের ইনচার্জ ডাঃ মেহবুবা সাঈদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি সমূহ:
১. বিনা কারণে কর্মচারীদের বেতন আটকে রাখেন ।
২. হাসপাতালের সকল স্টাফদের সাথে দুর্বব্যবহার করেন।
৩. কোভিড ভ্যাকসিনের সকল অর্থ নিজে আত্মসাৎ করেছেন।
৪. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৫. নিজে বাসায় থাকেন অথচ বাসা ভাড়া কাটান না ।
৬. গাড়ীর বাম্পারের জন্য টাকা তুলে আত্মসাৎ করেছেন।
৭. ভুয়া রোগী দেখিয়ে এম্বুলেন্স এর তেলের বিল তোলা হয়।
৮. পুষ্টির টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
৯. ইউনিসেফ এর নরমাল ডেলিভারির জন্য বিভিন্ন উপকরণ কেনার টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
১০. এস,এস,সি সহ সকল পাবলিক পরীক্ষার জন্য মেডিকেল টিমের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। ১১. ল্যাব ইনভেস্টিগেশন এর টাকা মুক্তিযোদ্ধাদের নাম লিখিয়ে আত্মসাৎ করেছেন।
১২. কৃমিনাশক প্রোগ্রামসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের প্রচারের টাকা, প্রচার না করেই আত্মসাৎ করেছেন।
১৩. হাসপাতালের অভ্যন্তরে কোনো ট্রেনিং এর অনারিয়াম দেয়া হয়না বিভিন্ন অজুহাতে।
১৪. শোকজ বানিজ্য, কিছু হলেই শোকজ এর কাগজ ধরিয়ে উৎকোচ দাবী।
ওনার মতো দুর্নীতিবাজ, স্বেচ্ছাচারী কর্মকর্তার সাথে আমরা আর কাজ করবো না ।
আমার ওনার অপসারণ চাই ।
ডা. মেহবুবা সাঈদ এর পদত্যাগ দাবী করছি।
এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি (বন্দর) বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম এ রশিদ বলেন, স্বাস্থ্য খাত নিয়ে অনিয়ম, দূর্ণীতি করে কিভাবে। ডাক্তাররা সমাজ সেবক বা জনপ্রতিনিধিদের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সমাজে মধ্যম ও নিম্ন আয়ের লোকেরা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসে। সেখানে অনিয়ম ও দূর্ণীতির বিষয়ে বিন্দু পরিমান ছার হবে না। বৃহস্পতিবার তিনিসহ বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম কুদরত এ খুদাসহ স্থানীয় চেয়ারম্যানকে নিয়ে তদন্তে যাওয়ার কথা বলেন।
বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম কুদরত এ খুদা বলেন, মানববন্ধনের বিষয়টি শুনেছি। তদন্ত কমিটির মাধ্যমে তার ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
বন্দর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহমেদ বলেন, মানববন্ধনের বিষয় শুনেছি। প্রশাসনিক বিষয় তা নিয়মতান্ত্রিক ভাবে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালের ইনচার্জ মেহেবুবা সাঈদের খুটির জোর কোথায় এমনই প্রশ্ন সর্ব মহলে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন