০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫

হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হলেন : উত্তম চক্রবর্তী রকেট

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১১:০৭:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৭০

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ষ্টাফ রিপোর্টার:

ময়মনসিংহের রাজনীতিতে এক আলোড়িত নাম উত্তম চক্রবর্তী রকেট। কর্মযজ্ঞ, মেধা আর নিজ যোগ্যতায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। তৃনমূল রাজনীতির পথ বেয়ে তিনি এখন জেলার রাজনীতিতে সুপরিচিত নাম। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন আর বঙ্গবন্ধু তণয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ’ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের নিবেদিত কর্মীর নাম উত্তম চক্রবর্তী রকেট।
শেখ হাসিনার বিশ্বজয়ী নেতৃত্ব ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরাসহ জনমত গঠনে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। অনলবর্ষি বক্তা হিসাবে ময়মনসিংহে তিনি বেশ জনপ্রিয়। তিনি ময়মনসিংহ জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। বারবার কারা নির্যাতিত ছাত্রনেতা বঙ্গবন্ধু আদর্শের রাজপথ কাঁপানো লড়াকু সৈনিক। এছাড়াও পুজা উদযাপন কমিটিসহ হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা হিসাবে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের দায়িত্ব পালন করেছেন সফলতার সাথে। যে কারণে তিনি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন ফলে তাকে বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের অধীনস্থ হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য পদে নির্বাচিত জরা হয়েছে। তরুন এই রাজনীতিবিধ একজন কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে ময়মনসিংহের রাজনৈতিক অঙ্গনে রয়েছে তার যথেষ্ট খ্যাতি। বিগত এক-এগারো সরকারের সময় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলার প্রতিবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা মুক্তি আন্দোলনের অংশ হিসেবে বহু সভা-সমাবেশ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন সাবেক ছাত্রনেতা রকেট। বিএনপি জামাতের প্রতিহিংসার রাজনীতিতে মিথ্যা মামলার শিকার হয়ে বার-বার কারা নির্যাতিত হয়েছেন উত্তম চক্রবর্তী রকেট। তবুও তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ থেকে পিছ পা হননি।
রাজনৈতির পাশাপাশি এলাকার গরীব-দু:খী মানুষকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদানসহ আর্তমানবতার সেবায় নিয়মিত সাহায্য-সহযোগিতা করে আসছেন। দলীয় পদ পদবীর বাইরে উত্তম চক্রবর্তী রকেট ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনগুলোতে অত্যন্ত নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। পারিবারিক, ব্যক্তি, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সমস্যা নিয়ে মানুষ ছুটে আসলে, তিনি আন্তরিকতার সহিত তাদের সমস্যা সমাধানের চেস্টা করেন। তিনি আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ,ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্ব আর কর্মযজ্ঞে উভয় সংগঠনের নেতাকর্মীরা ভীষণ মুগ্ধ ছিলো। সংগঠনগুলোকে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শক্তিশালী করতে তাঁর ভূমিকা প্রশংসনীয়।
গণতন্ত্র, শিক্ষা, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, খাদ্যে-স্বংয়সম্পূর্ণতা, সড়ক-মহাসড়ক নিমান, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনার সরকার যে সফলতা দেখিয়েছে, স্বাধীনতার পর কোনো সরকার তা দেখাতে পারেনি। বরং বিএনপি জামায়াত সরকার খাদ্যে ঘাটতি আর দূর্নীতিতে বার বার বাংলাদেশকে চ্যাম্পিয়ন করে জাতি হিসেবে আমাদের বিকারগ্রস্ত করেছিলেন। সাম্প্রতিক চোরাগোপ্তা হামলাকে দেশবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন তরুন প্রজন্মের এ রাজনীতিবিদ। তিনি বলেন, ৭১‘র স্বাধীনতা বিরোধীরা আজো বাংলাদেশকে মানতে পারেনি।
উত্তম চক্রবর্তী রকেট আরো বলেন-যখনই বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ঠিক তখনই উন্নয়ন কর্মকান্ড- ব্যাহত করতে বিএনপি-জামায়াত মরিয়া হয়ে উঠছে। জঙ্গিবাদের দোহায় দেয়া হলেও এগুলো বিএনপি-জামায়াতের সৃষ্টি। বিএনপি-জামায়াত জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলন করে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। জনগণের সাথে তাদের কোন সম্পৃক্ততা নেই। তাই অগণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতায় যাবার নেশায় দিশেহারা হয়ে এসব ঘটাচ্ছেন। কিন্তু সব ধরণের ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবেন ইনাশাল্লাহ। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গঠনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন আইটি বিশেষজ্ঞ সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হতে দেশের তরুণ সমাজের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান।তিনি বলেন,আপনাদের অনুপ্রেরনায় আমার এগিয়ে যাওয়া।সকলের সহযোগিতা দোয়া ও আর্শীবাদ নিয়ে সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করে আপনাদের পাশে থাকবো। জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ঐক্য ভাবে কাজ করবো।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হলেন : উত্তম চক্রবর্তী রকেট

আপডেট সময় : ১১:০৭:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

ষ্টাফ রিপোর্টার:

ময়মনসিংহের রাজনীতিতে এক আলোড়িত নাম উত্তম চক্রবর্তী রকেট। কর্মযজ্ঞ, মেধা আর নিজ যোগ্যতায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। তৃনমূল রাজনীতির পথ বেয়ে তিনি এখন জেলার রাজনীতিতে সুপরিচিত নাম। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন আর বঙ্গবন্ধু তণয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ’ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের নিবেদিত কর্মীর নাম উত্তম চক্রবর্তী রকেট।
শেখ হাসিনার বিশ্বজয়ী নেতৃত্ব ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরাসহ জনমত গঠনে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। অনলবর্ষি বক্তা হিসাবে ময়মনসিংহে তিনি বেশ জনপ্রিয়। তিনি ময়মনসিংহ জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। বারবার কারা নির্যাতিত ছাত্রনেতা বঙ্গবন্ধু আদর্শের রাজপথ কাঁপানো লড়াকু সৈনিক। এছাড়াও পুজা উদযাপন কমিটিসহ হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতা হিসাবে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের দায়িত্ব পালন করেছেন সফলতার সাথে। যে কারণে তিনি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন ফলে তাকে বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের অধীনস্থ হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য পদে নির্বাচিত জরা হয়েছে। তরুন এই রাজনীতিবিধ একজন কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে ময়মনসিংহের রাজনৈতিক অঙ্গনে রয়েছে তার যথেষ্ট খ্যাতি। বিগত এক-এগারো সরকারের সময় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলার প্রতিবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা মুক্তি আন্দোলনের অংশ হিসেবে বহু সভা-সমাবেশ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন সাবেক ছাত্রনেতা রকেট। বিএনপি জামাতের প্রতিহিংসার রাজনীতিতে মিথ্যা মামলার শিকার হয়ে বার-বার কারা নির্যাতিত হয়েছেন উত্তম চক্রবর্তী রকেট। তবুও তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ থেকে পিছ পা হননি।
রাজনৈতির পাশাপাশি এলাকার গরীব-দু:খী মানুষকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদানসহ আর্তমানবতার সেবায় নিয়মিত সাহায্য-সহযোগিতা করে আসছেন। দলীয় পদ পদবীর বাইরে উত্তম চক্রবর্তী রকেট ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনগুলোতে অত্যন্ত নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। পারিবারিক, ব্যক্তি, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সমস্যা নিয়ে মানুষ ছুটে আসলে, তিনি আন্তরিকতার সহিত তাদের সমস্যা সমাধানের চেস্টা করেন। তিনি আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগ,ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্ব আর কর্মযজ্ঞে উভয় সংগঠনের নেতাকর্মীরা ভীষণ মুগ্ধ ছিলো। সংগঠনগুলোকে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শক্তিশালী করতে তাঁর ভূমিকা প্রশংসনীয়।
গণতন্ত্র, শিক্ষা, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, খাদ্যে-স্বংয়সম্পূর্ণতা, সড়ক-মহাসড়ক নিমান, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনার সরকার যে সফলতা দেখিয়েছে, স্বাধীনতার পর কোনো সরকার তা দেখাতে পারেনি। বরং বিএনপি জামায়াত সরকার খাদ্যে ঘাটতি আর দূর্নীতিতে বার বার বাংলাদেশকে চ্যাম্পিয়ন করে জাতি হিসেবে আমাদের বিকারগ্রস্ত করেছিলেন। সাম্প্রতিক চোরাগোপ্তা হামলাকে দেশবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন তরুন প্রজন্মের এ রাজনীতিবিদ। তিনি বলেন, ৭১‘র স্বাধীনতা বিরোধীরা আজো বাংলাদেশকে মানতে পারেনি।
উত্তম চক্রবর্তী রকেট আরো বলেন-যখনই বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ঠিক তখনই উন্নয়ন কর্মকান্ড- ব্যাহত করতে বিএনপি-জামায়াত মরিয়া হয়ে উঠছে। জঙ্গিবাদের দোহায় দেয়া হলেও এগুলো বিএনপি-জামায়াতের সৃষ্টি। বিএনপি-জামায়াত জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলন করে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। জনগণের সাথে তাদের কোন সম্পৃক্ততা নেই। তাই অগণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতায় যাবার নেশায় দিশেহারা হয়ে এসব ঘটাচ্ছেন। কিন্তু সব ধরণের ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবেন ইনাশাল্লাহ। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গঠনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন আইটি বিশেষজ্ঞ সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হতে দেশের তরুণ সমাজের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান।তিনি বলেন,আপনাদের অনুপ্রেরনায় আমার এগিয়ে যাওয়া।সকলের সহযোগিতা দোয়া ও আর্শীবাদ নিয়ে সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করে আপনাদের পাশে থাকবো। জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ঐক্য ভাবে কাজ করবো।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন