১১:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

কেরুজ চিনির চাহিদা থাকলেও, বরাদ্দ না থাকায় বাজারে কেরুজ চিনি সরবরাহ বন্ধ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১১:২৬:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৭৯

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মাহমুদ হাসান রনি,চুয়াডাঙ্গা:

চিনির শহর দর্শনাসহ জেলায় ব্যাপক চিনি সংকট দেখা দিয়েছে। কেরুজ উৎপাদিত চিনি বাজারে সরবরাহ বন্ধ থাকায় ক্রেতারা পাচ্ছেনা কেরুজ চিনি। স্থানীয় বাজারে বিএসএফআইসির তালিকাভুক্ত ৬জন পরিবেশক রয়েছে। তাদের কাছে চিনি সরবরাহ বন্ধ রেখেছে মিল কতৃপক্ষ। ফলে স্থানীয় বাজারে কেরুজ চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে বাধ্য হয়ে রিফাইনারি মিলের চিনি কিনতে হচ্ছে। হাতের কাছে চিনিকল থাকলেও সেই মিলের চিনি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এলাকাবাসি। বাজারে চাহিদা থাকলেও সরবরাহ না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসি।
স্থানীয় পরিবেশক আঃ খালেক জানায়, চিনিকল থেকে চিনি বরাদ্দ না দেওয়ায় বাজারে চিনির সংকট দেখা দিচ্ছে।
কেরু এ্যান্ড কোম্পানীর মহাব্যবস্থাপক (কারখানা) জানান, গত২২-২৩ মাড়াই মৌসুমে ৫৩ হাজার ৬৯২ দশমিক ৮৮৫ মেঃটন আখ মাড়াই করে ৩ হাজার ২৩ দশমিক ৫০ মেঃটন চিনি উৎপাদিত হয়েছে।
কেরুজ ব্যাপস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন জানান, উৎপাদিত চিনি সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ,আনসারসহ সরকারী দপ্তরে চাহিদা মতো সরবরাহ করা হয়। চিনিকলের শ্রমিক-কর্মচারিদের মাঝে রেশন হিসেবে প্রতিমাসে ৫মেঃটন চিনি বিক্রি করা হয়। ফলে স্থানীয় পরিবেশকদের ঠিকমতো চিনি দেওয়া সম্ভব হচ্ছেনা।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

কেরুজ চিনির চাহিদা থাকলেও, বরাদ্দ না থাকায় বাজারে কেরুজ চিনি সরবরাহ বন্ধ

আপডেট সময় : ১১:২৬:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মাহমুদ হাসান রনি,চুয়াডাঙ্গা:

চিনির শহর দর্শনাসহ জেলায় ব্যাপক চিনি সংকট দেখা দিয়েছে। কেরুজ উৎপাদিত চিনি বাজারে সরবরাহ বন্ধ থাকায় ক্রেতারা পাচ্ছেনা কেরুজ চিনি। স্থানীয় বাজারে বিএসএফআইসির তালিকাভুক্ত ৬জন পরিবেশক রয়েছে। তাদের কাছে চিনি সরবরাহ বন্ধ রেখেছে মিল কতৃপক্ষ। ফলে স্থানীয় বাজারে কেরুজ চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে বাধ্য হয়ে রিফাইনারি মিলের চিনি কিনতে হচ্ছে। হাতের কাছে চিনিকল থাকলেও সেই মিলের চিনি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এলাকাবাসি। বাজারে চাহিদা থাকলেও সরবরাহ না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসি।
স্থানীয় পরিবেশক আঃ খালেক জানায়, চিনিকল থেকে চিনি বরাদ্দ না দেওয়ায় বাজারে চিনির সংকট দেখা দিচ্ছে।
কেরু এ্যান্ড কোম্পানীর মহাব্যবস্থাপক (কারখানা) জানান, গত২২-২৩ মাড়াই মৌসুমে ৫৩ হাজার ৬৯২ দশমিক ৮৮৫ মেঃটন আখ মাড়াই করে ৩ হাজার ২৩ দশমিক ৫০ মেঃটন চিনি উৎপাদিত হয়েছে।
কেরুজ ব্যাপস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন জানান, উৎপাদিত চিনি সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ,আনসারসহ সরকারী দপ্তরে চাহিদা মতো সরবরাহ করা হয়। চিনিকলের শ্রমিক-কর্মচারিদের মাঝে রেশন হিসেবে প্রতিমাসে ৫মেঃটন চিনি বিক্রি করা হয়। ফলে স্থানীয় পরিবেশকদের ঠিকমতো চিনি দেওয়া সম্ভব হচ্ছেনা।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন