১২:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

শত্রুতা করে সিএনজি’তে আগুন

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০২:২৯:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর ২০২২
  • / ৭৭

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মতলব (উত্তর) সংবাদদাতা

পূর্ব শত্রুতার জেরে রাতের আঁধারে সিএনজি’তে (থ্রি-হুইলারে) আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে মো. সোহরাব হোসেন প্রধান মতলব উত্তর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।

সোমবার রাত ১১টার দিকে মতলব উত্তর উপজেলার এখলাছপুর গ্রামের মো. সোহরাব হোসেন প্রধানের (সিএনজি) থ্রি-হুইলারে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। আগুন দেখতে পেয়ে প্রতিবেশী গোলাম হোসেন মেম্বার ডাক-চিৎকার দিলে বাড়ির ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে এবং পানি দিয়ে আগুন নেভায়।

প্রতিবেশী গোলাম হোসেন মেম্বার জানান, গাড়ির কাছে বরইকান্দি গ্রামের শহিদ উল্লা মিয়াজীর ছেলে সৈকত (২২), নুরু মিয়াজীর ছেলে সুজন (২৮), মৃত. মতি মিয়াজীর ছেলে সহিদ উল্লাহ মিয়াজী ও এখলাছপুর গ্রামের নোয়াব আলী হাওলাদারের ছেলে ইকবাল (২৫)’কে দেখতে পান। ডাক-চিৎকার দিলে তারা চলে যায়।

গাড়ির মালিক মো. সোহরাব হোসেন বলেন, সোমবার রাতে গাড়ি নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে আমার গাড়ির সাথে সৈকত সাইকেল নিয়ে যাওয়ার সময় আঘাত পায় এবং রাস্তার পাশে পড়ে যায়। এ জন্যই তারা আমার গাড়িতে রাতে আগুন দেয়। এতে আমার প্রায় ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়। গাড়িতে আগুন দেয়ার পরপরই মতলব উত্তর থানা পুলিশকে খবর দিলে উপ-পরিদর্শক (এসআই) সজিত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

শত্রুতা করে সিএনজি’তে আগুন

আপডেট সময় : ০২:২৯:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর ২০২২
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মতলব (উত্তর) সংবাদদাতা

পূর্ব শত্রুতার জেরে রাতের আঁধারে সিএনজি’তে (থ্রি-হুইলারে) আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে মো. সোহরাব হোসেন প্রধান মতলব উত্তর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।

সোমবার রাত ১১টার দিকে মতলব উত্তর উপজেলার এখলাছপুর গ্রামের মো. সোহরাব হোসেন প্রধানের (সিএনজি) থ্রি-হুইলারে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। আগুন দেখতে পেয়ে প্রতিবেশী গোলাম হোসেন মেম্বার ডাক-চিৎকার দিলে বাড়ির ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে এবং পানি দিয়ে আগুন নেভায়।

প্রতিবেশী গোলাম হোসেন মেম্বার জানান, গাড়ির কাছে বরইকান্দি গ্রামের শহিদ উল্লা মিয়াজীর ছেলে সৈকত (২২), নুরু মিয়াজীর ছেলে সুজন (২৮), মৃত. মতি মিয়াজীর ছেলে সহিদ উল্লাহ মিয়াজী ও এখলাছপুর গ্রামের নোয়াব আলী হাওলাদারের ছেলে ইকবাল (২৫)’কে দেখতে পান। ডাক-চিৎকার দিলে তারা চলে যায়।

গাড়ির মালিক মো. সোহরাব হোসেন বলেন, সোমবার রাতে গাড়ি নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে আমার গাড়ির সাথে সৈকত সাইকেল নিয়ে যাওয়ার সময় আঘাত পায় এবং রাস্তার পাশে পড়ে যায়। এ জন্যই তারা আমার গাড়িতে রাতে আগুন দেয়। এতে আমার প্রায় ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়। গাড়িতে আগুন দেয়ার পরপরই মতলব উত্তর থানা পুলিশকে খবর দিলে উপ-পরিদর্শক (এসআই) সজিত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন