১১:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

পরিবর্তন হচ্ছে ছাতড়া পশুর হাট, দুর্ভগ নিরসনে কাজ করতেছেন ইউপি চেয়ারম্যান

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৭৮

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মো নাহিদ হাসান, নওগাঁ:

সোমবার সপ্তাহে একদিন ক্রেতা বিক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে থাকে নওগাঁ জেলা নিয়ামতপুর উপজেলার ছাতড়া পশুর হাট। বিগত দিনগুলোতে বিশেষ করে বর্ষার মৌসুমে এই পশুর হাটে অনেক দুর্ভোগের শিকার হতে হতো হাটে আসা ক্রেতা বিক্রেতাদের। কারণ সেই সময় পশুর হাট টি ছিল একদম কাঁচা। কিন্তু বাংলাদেশ ডিজিটাল হওয়ার হাওয়া বইতেছে উক্ত পশুর হাটটিতে। মাত্র কিছুদিনের ব্যবধানে জনদুর্ভোগ নিরসনে অনেকগুলো প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে পুরো দমে। চতুর দিকে যাতায়াত করার জন্য তৈরি করা হচ্ছে হেয়ারিং রাস্তা, পানি নিষ্কাশনের জন্য করা হচ্ছে উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা, ইজারদারদের বসার জন্য করা হচ্ছে বেশ কয়েকটি সেড, ক্রেতা বিক্রেতার জন্য করা হচ্ছে উন্নত সব ব্যবস্থা, পশু রাখার জন্য করা হচ্ছে কংক্রিটের সেড। এছাড়াও করা হয়েছে সাপ্লাই পানির ব্যবস্থা, শৌচাগার, ক্রেতা বিক্রেতাদের যানবাহন রাখার ব্যবস্থা, হাটে আশা মুসল্লিদের জন্য করা হয়েছে মসজিদ এবং পশু রাখার জায়গা আরো বাড়ানোর কাজও চলমান রয়েছে। পশুর বর্জ্য রাখার জন্য করা হচ্ছে স্থায়ী ডাস্টবিন।
বিগত কুরবানী হাট গুলোতে যতখানি ভোগান্তির শিকার হতে হতো ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের তার থেকে পরিত্রাণ পেতে চলেছেন ছাতড়ার পশু হাটে আগত ক্রেতা- বিক্রেতারা এমনটি মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এ বিষয়ে চন্দননগর ইউপি চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান বদির বলেন, ছাতড়া পশুর হাটে বিগত সময়ে মানুষ অনেক ভোগান্তির শিকার হয়েছেন। আশা করি এই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পরে হাটে আগত ক্রেতা বিক্রেতাদের আর ভোগান্তি পোড়াতে হবে না। এই পশুর হাটটি উত্তরবঙ্গের মধ্যে সুন্দর এবং দৃষ্টিনন্দন ও দুর্ভোগ নিরসন মুক্ত একটি পশুর হাট হিসেবে গড়ে তুলবো। ইতিমধ্যে আমরা অনেক গুলো প্রকল্পের কাজ হাতে নিয়েছি। যেগুলোর কাজ শেষ হলে মানুষ এর সুফল ভোগ করতে পারবেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

পরিবর্তন হচ্ছে ছাতড়া পশুর হাট, দুর্ভগ নিরসনে কাজ করতেছেন ইউপি চেয়ারম্যান

আপডেট সময় : ১২:৩৪:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মো নাহিদ হাসান, নওগাঁ:

সোমবার সপ্তাহে একদিন ক্রেতা বিক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে থাকে নওগাঁ জেলা নিয়ামতপুর উপজেলার ছাতড়া পশুর হাট। বিগত দিনগুলোতে বিশেষ করে বর্ষার মৌসুমে এই পশুর হাটে অনেক দুর্ভোগের শিকার হতে হতো হাটে আসা ক্রেতা বিক্রেতাদের। কারণ সেই সময় পশুর হাট টি ছিল একদম কাঁচা। কিন্তু বাংলাদেশ ডিজিটাল হওয়ার হাওয়া বইতেছে উক্ত পশুর হাটটিতে। মাত্র কিছুদিনের ব্যবধানে জনদুর্ভোগ নিরসনে অনেকগুলো প্রকল্পের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে পুরো দমে। চতুর দিকে যাতায়াত করার জন্য তৈরি করা হচ্ছে হেয়ারিং রাস্তা, পানি নিষ্কাশনের জন্য করা হচ্ছে উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা, ইজারদারদের বসার জন্য করা হচ্ছে বেশ কয়েকটি সেড, ক্রেতা বিক্রেতার জন্য করা হচ্ছে উন্নত সব ব্যবস্থা, পশু রাখার জন্য করা হচ্ছে কংক্রিটের সেড। এছাড়াও করা হয়েছে সাপ্লাই পানির ব্যবস্থা, শৌচাগার, ক্রেতা বিক্রেতাদের যানবাহন রাখার ব্যবস্থা, হাটে আশা মুসল্লিদের জন্য করা হয়েছে মসজিদ এবং পশু রাখার জায়গা আরো বাড়ানোর কাজও চলমান রয়েছে। পশুর বর্জ্য রাখার জন্য করা হচ্ছে স্থায়ী ডাস্টবিন।
বিগত কুরবানী হাট গুলোতে যতখানি ভোগান্তির শিকার হতে হতো ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের তার থেকে পরিত্রাণ পেতে চলেছেন ছাতড়ার পশু হাটে আগত ক্রেতা- বিক্রেতারা এমনটি মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
এ বিষয়ে চন্দননগর ইউপি চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান বদির বলেন, ছাতড়া পশুর হাটে বিগত সময়ে মানুষ অনেক ভোগান্তির শিকার হয়েছেন। আশা করি এই প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পরে হাটে আগত ক্রেতা বিক্রেতাদের আর ভোগান্তি পোড়াতে হবে না। এই পশুর হাটটি উত্তরবঙ্গের মধ্যে সুন্দর এবং দৃষ্টিনন্দন ও দুর্ভোগ নিরসন মুক্ত একটি পশুর হাট হিসেবে গড়ে তুলবো। ইতিমধ্যে আমরা অনেক গুলো প্রকল্পের কাজ হাতে নিয়েছি। যেগুলোর কাজ শেষ হলে মানুষ এর সুফল ভোগ করতে পারবেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন