১০:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

মতলব উত্তরে গণঅধিকার পরিষদের আলোচনা সভা ও র‌্যালি অনুষ্ঠিত

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৭:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১২০

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মতলব উত্তর প্রতিনিধি :

মতলব উত্তর গণঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহত সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও ছাত্র অধিকার পরিষদের পরিচিতি পর্ব, আলোচনা সভা এবং র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার সুজাতপুর বাজারে ছাত্র, যুব ও গণঅধিকার পরিষদ মতলব উত্তর উপজেলা শাখার আয়োজনে ছাত্র অধিকার পরিষদের পরিচিতি পর্ব ও আলোচনা সভায় উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের সংগঠক মাসুম সরকারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদ্য সাবেক পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন সুমন।

উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্য সচিব মো. মাইন উদ্দিন সরকারের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, জেলা গণঅধিকার পরিষদের সংগঠক সাংবাদিক জাকির হোসেন, কেন্দ্রীয় যুব অধিকার পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মর্তুজা মাহবুব, জেলা যুব অধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জালাল আহাম্মেদ শাওন, সাধারণ সম্পাদক এইচএম শরিফ, উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক কাউসার মুন্সি, প্রবাসী অধিকার পরিষদের সাকিল মৃধা, উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মো. শামীম হোসেন, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি জিএম মানিক, সাধারণ সম্পাদক নুরনবী, সাংগঠনিক সম্পাদক খলিলুর রহমান, উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান সুমন, সদস্য সচিব ফারুকুল ইসলাম শ্যামল প্রমুখ।
আলোচনা শেষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহত শহীদদের স্মরণে মাগফিরাত কামনায় মুনাজাত ও র‌্যালি বের হয়ে সুজাতপুর বাজারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সমাবেশ মঞ্চে এসে শেষ হয়।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ২০১৮ সাল থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে যে দুর্বার আন্দোলন শুরু হয়েছিল, সেই আন্দোলনের সমাপ্তি এবং খুনি হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশ স্বৈরাচারমুক্ত স্বাধীন দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। গণ অধিকার পরিষদ এখন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধনকৃত রাজনৈতিক দল।

আমরা ট্রাক প্রতীক পেয়েছি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তারা আরো বলেন, খুনি হাসিনা আমাদের দলকে নিবন্ধন দেয়নি। তারা নিবন্ধন দিয়েছে কয়েকটি ভূঁইফোড় সংগঠনকে। যে সংগঠনগুলোর নাম বাংলাদেশের মানুষ চিনে না। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর গণ অধিকার পরিষদ নিবন্ধন পেয়েছে। আমরা গণ মানুষকে সাথে নিয়ে এই দেশের তারুণ্য নির্ভর একটি সংগঠন দাঁড় করাতে চাই। আমরা এদেশের মানুষের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, ন্যায়বিচার এবং অধিকার ফিরিয়ে দিতে চাই।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

মতলব উত্তরে গণঅধিকার পরিষদের আলোচনা সভা ও র‌্যালি অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ০৭:৫৭:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মতলব উত্তর প্রতিনিধি :

মতলব উত্তর গণঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহত সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও ছাত্র অধিকার পরিষদের পরিচিতি পর্ব, আলোচনা সভা এবং র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার সুজাতপুর বাজারে ছাত্র, যুব ও গণঅধিকার পরিষদ মতলব উত্তর উপজেলা শাখার আয়োজনে ছাত্র অধিকার পরিষদের পরিচিতি পর্ব ও আলোচনা সভায় উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের সংগঠক মাসুম সরকারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদ্য সাবেক পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন সুমন।

উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্য সচিব মো. মাইন উদ্দিন সরকারের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, জেলা গণঅধিকার পরিষদের সংগঠক সাংবাদিক জাকির হোসেন, কেন্দ্রীয় যুব অধিকার পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মর্তুজা মাহবুব, জেলা যুব অধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জালাল আহাম্মেদ শাওন, সাধারণ সম্পাদক এইচএম শরিফ, উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক কাউসার মুন্সি, প্রবাসী অধিকার পরিষদের সাকিল মৃধা, উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মো. শামীম হোসেন, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি জিএম মানিক, সাধারণ সম্পাদক নুরনবী, সাংগঠনিক সম্পাদক খলিলুর রহমান, উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান সুমন, সদস্য সচিব ফারুকুল ইসলাম শ্যামল প্রমুখ।
আলোচনা শেষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিহত শহীদদের স্মরণে মাগফিরাত কামনায় মুনাজাত ও র‌্যালি বের হয়ে সুজাতপুর বাজারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সমাবেশ মঞ্চে এসে শেষ হয়।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ২০১৮ সাল থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে যে দুর্বার আন্দোলন শুরু হয়েছিল, সেই আন্দোলনের সমাপ্তি এবং খুনি হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশ স্বৈরাচারমুক্ত স্বাধীন দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। গণ অধিকার পরিষদ এখন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধনকৃত রাজনৈতিক দল।

আমরা ট্রাক প্রতীক পেয়েছি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তারা আরো বলেন, খুনি হাসিনা আমাদের দলকে নিবন্ধন দেয়নি। তারা নিবন্ধন দিয়েছে কয়েকটি ভূঁইফোড় সংগঠনকে। যে সংগঠনগুলোর নাম বাংলাদেশের মানুষ চিনে না। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর গণ অধিকার পরিষদ নিবন্ধন পেয়েছে। আমরা গণ মানুষকে সাথে নিয়ে এই দেশের তারুণ্য নির্ভর একটি সংগঠন দাঁড় করাতে চাই। আমরা এদেশের মানুষের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, ন্যায়বিচার এবং অধিকার ফিরিয়ে দিতে চাই।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন