১০:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫

চুয়াডাঙ্গার ১ ও ২ আসনে জাতীয় পার্টির দু’প্রার্থী ঘোষনা দিয়ে নির্বাচন বর্জন

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৯:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৯৪

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মাহমুদ হাসান রনি:

কেন্দ্রীয় নেতাদের অসহযোগিতার অভিযোগ এনে চুয়াডাঙ্গার দুটি সংসদীয় আসনে জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল প্রতীক) দুই প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
বুধবার দুপুর ৩ টায় জেলা আইনজীবী সমিতি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষনা দেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের প্রার্থী অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের প্রার্থী অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম।
তারা বলেন,৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বৈধ প্রার্থী হিসেবে চুয়াডাঙ্গার দুটি সংসদীয় আসন (চুয়াডাঙ্গা-১ ও চুয়াডাঙ্গা-২) থেকে আমরা নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেছিলাম। দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে একের পর এক সিদ্ধান্ত পরিবর্তন এবং ২৮৩ জন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ২৬ জন প্রার্থী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ইচ্ছামত সুবিধা পাচ্ছেন। বাকি ২৫৭ জন প্রার্থীকে সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এ কারণে আমরা আর্থিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তাছাড়া কেন্দ্র নেতাদের অসহযোগিতার কারণে নির্বাচন বর্জন করতে বাধ্য হলাম।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

চুয়াডাঙ্গার ১ ও ২ আসনে জাতীয় পার্টির দু’প্রার্থী ঘোষনা দিয়ে নির্বাচন বর্জন

আপডেট সময় : ০৮:৩৯:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মাহমুদ হাসান রনি:

কেন্দ্রীয় নেতাদের অসহযোগিতার অভিযোগ এনে চুয়াডাঙ্গার দুটি সংসদীয় আসনে জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল প্রতীক) দুই প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
বুধবার দুপুর ৩ টায় জেলা আইনজীবী সমিতি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষনা দেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের প্রার্থী অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের প্রার্থী অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম।
তারা বলেন,৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বৈধ প্রার্থী হিসেবে চুয়াডাঙ্গার দুটি সংসদীয় আসন (চুয়াডাঙ্গা-১ ও চুয়াডাঙ্গা-২) থেকে আমরা নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেছিলাম। দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে একের পর এক সিদ্ধান্ত পরিবর্তন এবং ২৮৩ জন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ২৬ জন প্রার্থী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ইচ্ছামত সুবিধা পাচ্ছেন। বাকি ২৫৭ জন প্রার্থীকে সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এ কারণে আমরা আর্থিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তাছাড়া কেন্দ্র নেতাদের অসহযোগিতার কারণে নির্বাচন বর্জন করতে বাধ্য হলাম।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন