০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

সিত্রাংয়ে লক্ষ্মীপুরে ১৮ হাজার ঘর বিধ্বস্ত, হারিয়েছে গবাদি পশু

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৪:৩১:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ অক্টোবর ২০২২
  • / ৬৮

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে লক্ষ্মীপুরে আনুমানিক ১৮ হাজার ২শ’টি কাঁচা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে অন্তত ৮শ’টি এবং আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে ১৭ হাজার ৪শ’টি। মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে জেলা ত্রাণ ও পূণর্বাসন কর্মকর্তা ইউনুস মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।

রামগতিতে ৩৩৫টি, কমলনগরে ৩০৭টি, সদরে ১৩টি, রায়পুরে ১৪০টি এবং রামগঞ্জে ৫টি বসত ঘর পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে। এছাড়া জেলায় ৩৬৩টি গরু-মহিষ, ২২৩টি ছাগল-ভেড়া ও ২২০টি হাঁস-মুরগী হারিয়েছে। জেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতির পরিমাণ ছিল মেঘনা নদীর উপকূলীয় উপজেলা রামগতি এবং কমলনগরে।

লক্ষীপুর জেলা ত্রাণ ও পূণর্বাসন কর্মকর্তা ইউনুস মিয়া বলেন, আনুমানিকভাবে এসব হিসাব করা হয়েছে। ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ হিসাব নিরূপন করা হচ্ছে।

এদিকে জেলার বিভিন্ন স্থানে আমন ধানের ক্ষেত ও শীতকালীন সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, কিছু কিছু এলাকায় আমন ক্ষেতে পানি উঠে গেছে। পানি নেমে গেলে তেমন কোন ক্ষতি হবে না। এছাড়া শীতকালীন সবজি ক্ষেতের সামান্য ক্ষতি হয়েছে। সরকারিভাবে প্রনোদনা আসলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা করা হবে।

এমএএইচ


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

All rights reserved © protidinernews
Theme Developed BY ITPolly.Com

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

সিত্রাংয়ে লক্ষ্মীপুরে ১৮ হাজার ঘর বিধ্বস্ত, হারিয়েছে গবাদি পশু

আপডেট সময় : ০৪:৩১:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ অক্টোবর ২০২২
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে লক্ষ্মীপুরে আনুমানিক ১৮ হাজার ২শ’টি কাঁচা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে অন্তত ৮শ’টি এবং আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে ১৭ হাজার ৪শ’টি। মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে জেলা ত্রাণ ও পূণর্বাসন কর্মকর্তা ইউনুস মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।

রামগতিতে ৩৩৫টি, কমলনগরে ৩০৭টি, সদরে ১৩টি, রায়পুরে ১৪০টি এবং রামগঞ্জে ৫টি বসত ঘর পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়েছে। এছাড়া জেলায় ৩৬৩টি গরু-মহিষ, ২২৩টি ছাগল-ভেড়া ও ২২০টি হাঁস-মুরগী হারিয়েছে। জেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতির পরিমাণ ছিল মেঘনা নদীর উপকূলীয় উপজেলা রামগতি এবং কমলনগরে।

লক্ষীপুর জেলা ত্রাণ ও পূণর্বাসন কর্মকর্তা ইউনুস মিয়া বলেন, আনুমানিকভাবে এসব হিসাব করা হয়েছে। ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ হিসাব নিরূপন করা হচ্ছে।

এদিকে জেলার বিভিন্ন স্থানে আমন ধানের ক্ষেত ও শীতকালীন সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, কিছু কিছু এলাকায় আমন ক্ষেতে পানি উঠে গেছে। পানি নেমে গেলে তেমন কোন ক্ষতি হবে না। এছাড়া শীতকালীন সবজি ক্ষেতের সামান্য ক্ষতি হয়েছে। সরকারিভাবে প্রনোদনা আসলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা করা হবে।

এমএএইচ


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন