১০:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

পাইকগাছায় মাছ চাষে রাজু’র অভাবনীয় সফলতা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৪:৩৫:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩
  • / ১১০

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আজিজুল ইসলাম, পাইকগাছা:

খুলনা জেলার ৭ নম্বর গদাইপুর ইউনিয়নের তোকিয়া গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মাছ চাষে সাংবাদিক রাজু আহম্মেদের অভাবনীয় সফলতা অর্জন করেছেন। তিনি তার নিজের ২০ শতাংশ পুকুরে ২০২১ সালে প্রথমে পাঙ্গাশ মাছ চাষ শুরু করেন। শুরুর দিকে তিনি তেমন লাভবান না হলেও হাল ছাড়েননি। পরবর্তীতে ২০২২ সালের মাঝামাঝির দিকে উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কতৃক মাছ চাষের উপর ট্রেনিং নিয়ে পুনরায় আধুনিক যুগউপযোগী ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে মাছ চাষ শুরু করেন। এবার আর তাকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। গতবছর তার মোটামুটি লাভ হয়েছিল। কিন্তু চলতি অর্থ বছরে তার এ পর্যন্ত প্রায় ৭০-৮০ হাজর টাকা লাভ হয়। বর্তমানে তিনি এখন স্বাবলম্বী ও স্বউদ্যোগতা। তিনি তার পরিবারের ভরনপোষণ সহ জীবিকা নির্বাহের একমাত্র অবলম্বন হয়ে পড়েছে তার এই মাছ চাষ।
তিনি এখন পাইকগাছা উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের তোকিয়া গ্রামের এলাকার বেকার যুবকদের কাছে স্বাবলম্বী হওয়ার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এলাকার বেকার যুবকেরা তার স্বাবলম্বী হওয়ার গল্প শুনে অনেকে অনুপ্রাণিত হয়ে মাছ চাষ শুরু করেছেন।
মুঠোফোনে তিনি বলেন, সু-প্রশিক্ষন, সততা, কর্মঠ ও তীব্র ইচ্ছাশক্তি থাকলে যে কেউ সফলতার সোনার হরিন খুজে পেতে পারে। তিনি এলাকার বেকার যুবকদেরকে শুধু চাকরির পিছনে না ছুটে স্বউদ্যোগতা হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি তার পুকুরে বর্তমানে পাঙ্গাশ মাছ চাষের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষের উদ্যোগ নিয়েছেন। বর্তমানে তিনি রাস্তা সংস্কারসহ এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের সাথে জড়িত আছেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

পাইকগাছায় মাছ চাষে রাজু’র অভাবনীয় সফলতা

আপডেট সময় : ০৪:৩৫:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

আজিজুল ইসলাম, পাইকগাছা:

খুলনা জেলার ৭ নম্বর গদাইপুর ইউনিয়নের তোকিয়া গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মাছ চাষে সাংবাদিক রাজু আহম্মেদের অভাবনীয় সফলতা অর্জন করেছেন। তিনি তার নিজের ২০ শতাংশ পুকুরে ২০২১ সালে প্রথমে পাঙ্গাশ মাছ চাষ শুরু করেন। শুরুর দিকে তিনি তেমন লাভবান না হলেও হাল ছাড়েননি। পরবর্তীতে ২০২২ সালের মাঝামাঝির দিকে উপজেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কতৃক মাছ চাষের উপর ট্রেনিং নিয়ে পুনরায় আধুনিক যুগউপযোগী ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে মাছ চাষ শুরু করেন। এবার আর তাকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। গতবছর তার মোটামুটি লাভ হয়েছিল। কিন্তু চলতি অর্থ বছরে তার এ পর্যন্ত প্রায় ৭০-৮০ হাজর টাকা লাভ হয়। বর্তমানে তিনি এখন স্বাবলম্বী ও স্বউদ্যোগতা। তিনি তার পরিবারের ভরনপোষণ সহ জীবিকা নির্বাহের একমাত্র অবলম্বন হয়ে পড়েছে তার এই মাছ চাষ।
তিনি এখন পাইকগাছা উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের তোকিয়া গ্রামের এলাকার বেকার যুবকদের কাছে স্বাবলম্বী হওয়ার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এলাকার বেকার যুবকেরা তার স্বাবলম্বী হওয়ার গল্প শুনে অনেকে অনুপ্রাণিত হয়ে মাছ চাষ শুরু করেছেন।
মুঠোফোনে তিনি বলেন, সু-প্রশিক্ষন, সততা, কর্মঠ ও তীব্র ইচ্ছাশক্তি থাকলে যে কেউ সফলতার সোনার হরিন খুজে পেতে পারে। তিনি এলাকার বেকার যুবকদেরকে শুধু চাকরির পিছনে না ছুটে স্বউদ্যোগতা হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি তার পুকুরে বর্তমানে পাঙ্গাশ মাছ চাষের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষের উদ্যোগ নিয়েছেন। বর্তমানে তিনি রাস্তা সংস্কারসহ এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের সাথে জড়িত আছেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন