১২:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫

মোরেলগঞ্জে ৪০ টন চোরাই কয়লাসহ আটক-১১

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১১:০৩:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৬৯

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট প্রতিনিধি:

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ পানগুছি নদী থেকে একটি লাইটার জাহাজে করে ৪০ টন কয়লা পাঁচারের সময় ১১ জন শ্রমিককে আটক করেছে নৌ পুলিশের সদস্যরা। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে ১১ জন শ্রমিকসহ লাইটার জাহাজটি আটক করা হলেও এখন পর্যন্ত মামলা দায়ের হয়নি। তবে, আজ শনিবার(১ এপ্রিল) জাহাজের চালক বাচ্চু মাঝিসহ আটক থাকা ১১ জন আনলোড শ্রমিককে বাগেরহাট কোর্টে সোপর্দ করা হয়েছে।
সন্ন্যাসী নৌ ফাঁড়ি পুলিশের ওসি মো. শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন পেয়ে মেসার্স রায়হান উদ্দিন আহম্মদ এন্ড সন্স নামে লাইটার জাহাজটি পানগুছি নদীর পঞ্চকরণ এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। এতে ইট ভাটায় ব্যবহারের জন্য প্রায় ৪০ টন কয়লা রয়েছে। যার গন্তব্য জানা যায়নি। কয়লার ক্রয়-বিক্রয়ের কোন প্রকার কাগজ তারা দেখাতে পারেনি।
আটক হওয়া লাইটার জাহাজের মালিক শরণখোলা উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রায়হান উদ্দিন শান্ত বলেন, ‘জাহাজটি ইট ও কয়লা বহনের জন্য জনৈক বাচ্চু মাঝি ভাড়া নিয়েছেন। অবৈধ কয়লাসহ কোথাও আটক হয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই। তবে, বাচ্চু মাঝির ফোন বন্ধ পাচ্ছি’।
এ বিষয়ে নৌ পুলিশ খুলনা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. শরিফুর রহমান বলেন, কয়লাসহ আটক জাহাজের চালক বাচ্চু মাঝি কয়লার কাগজপত্র দেখানোর কথা বলে সময় নিয়েও ব্যার্থ হয়েছেন। তাই চালক বাচ্চু মাঝিসহ আটক থাকা ১১ জন আনলোড শ্রমিককে বাগেরহাট কোর্টে সোপর্দ করা হয়েছে। আর কয়লাসহ লাইটার জাহাজটি জব্দ করা হয়েছে। মামলার প্রস্ততি চলছে। শনিবার (১ এপ্রিল ) রাত ৯টায় মোরেলগঞ্জ থানার ওসি মো, সাইদুর জানান এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কোন মামলা হয়নি।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

মোরেলগঞ্জে ৪০ টন চোরাই কয়লাসহ আটক-১১

আপডেট সময় : ১১:০৩:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ এপ্রিল ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট প্রতিনিধি:

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ পানগুছি নদী থেকে একটি লাইটার জাহাজে করে ৪০ টন কয়লা পাঁচারের সময় ১১ জন শ্রমিককে আটক করেছে নৌ পুলিশের সদস্যরা। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে ১১ জন শ্রমিকসহ লাইটার জাহাজটি আটক করা হলেও এখন পর্যন্ত মামলা দায়ের হয়নি। তবে, আজ শনিবার(১ এপ্রিল) জাহাজের চালক বাচ্চু মাঝিসহ আটক থাকা ১১ জন আনলোড শ্রমিককে বাগেরহাট কোর্টে সোপর্দ করা হয়েছে।
সন্ন্যাসী নৌ ফাঁড়ি পুলিশের ওসি মো. শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন পেয়ে মেসার্স রায়হান উদ্দিন আহম্মদ এন্ড সন্স নামে লাইটার জাহাজটি পানগুছি নদীর পঞ্চকরণ এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। এতে ইট ভাটায় ব্যবহারের জন্য প্রায় ৪০ টন কয়লা রয়েছে। যার গন্তব্য জানা যায়নি। কয়লার ক্রয়-বিক্রয়ের কোন প্রকার কাগজ তারা দেখাতে পারেনি।
আটক হওয়া লাইটার জাহাজের মালিক শরণখোলা উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রায়হান উদ্দিন শান্ত বলেন, ‘জাহাজটি ইট ও কয়লা বহনের জন্য জনৈক বাচ্চু মাঝি ভাড়া নিয়েছেন। অবৈধ কয়লাসহ কোথাও আটক হয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই। তবে, বাচ্চু মাঝির ফোন বন্ধ পাচ্ছি’।
এ বিষয়ে নৌ পুলিশ খুলনা অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. শরিফুর রহমান বলেন, কয়লাসহ আটক জাহাজের চালক বাচ্চু মাঝি কয়লার কাগজপত্র দেখানোর কথা বলে সময় নিয়েও ব্যার্থ হয়েছেন। তাই চালক বাচ্চু মাঝিসহ আটক থাকা ১১ জন আনলোড শ্রমিককে বাগেরহাট কোর্টে সোপর্দ করা হয়েছে। আর কয়লাসহ লাইটার জাহাজটি জব্দ করা হয়েছে। মামলার প্রস্ততি চলছে। শনিবার (১ এপ্রিল ) রাত ৯টায় মোরেলগঞ্জ থানার ওসি মো, সাইদুর জানান এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কোন মামলা হয়নি।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন