০৬:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫

নেত্রকোনায় ভোটার তালিকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম, বাদ পড়েছ প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৪:০৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৫৯

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা:

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় আগামী ১৩ মে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ হয়েছে।যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামসহ ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেনের নাম থাকলেও যুদ্ধাহত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাসের নাম না থাকায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল সারাদেশে জেলা, মহানগর ও উপজেলা কমান্ডসমূহে নির্বাচনের উদ্যোগ নেয়। গত (১৪ মার্চ) কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিজ্ঞপ্তিতে ভোটার তালিকার ওপর সংশোধনী গ্রহণ, দাবি, আপত্তি ও সংশোধনী শেষে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখ ২ এপ্রিল ঘোষণা করেন। পরে গত ৫ মার্চ মনোনয়নপত্র দাখিল, ৯ এপ্রিল মনোনয়পত্র বাছাই এবং ১৯ এপ্রিল প্রার্থিতা বাতিলের আদেশের বিরুদ্ধে আপিলের শেষ তারিখ ঘোষণা করা হয়। এছাড়া ১৬ এপ্রিল প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ও সকল প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১৩ মে ভোট গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কথা বলে আরও জানা গেছে, ভোটার তালিকায় কলমাকান্দা উপজেলায় মোট ২০৫ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম রয়েছে। এরমধ্যে উপজেলায় যুদ্ধাহত পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম এসেছে চারজনের। তালিকা থেকে বাদ পড়েছে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাসের নাম। তবে, স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সম্প্রতি প্রকাশিত তালিকায় আমাদের এলাকার চিহ্নিত ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা আমাজাদ হোসেনের নাম রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে যুদ্ধাহত ও খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাসের নাম ওই তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। এতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাস জানান, আমজাদ হোসেন যিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে পরিচয় দেন আসলে তিনি একজন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। এটা উপজেলা প্রশাসনের তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু তালিকায় তার নাম রয়েছে। এটা কিভাবে সম্ভব? অথচ আমি একজন প্রকৃত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আমার নাম নেই। বিষয়টি অতিব দুঃখজনক। বিষয়টি আমি (২১ মার্চ) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মহোদয়কে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছি।
বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম বলেন, তালিকায় যুদ্ধাহত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাসের নাম নেই। অথচ ভুয়া প্রমাণিত মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেনের নাম রয়েছে। বিষয়টি আমরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেছি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান বলেন, নির্বাচন উপলক্ষে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে আলোচনা করেছি। তারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম ভোটার তালিকায় থাকা ও প্রকৃত একজন মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ পড়ার বিষয়টি আমাকে অবহিত করেছেন। নাম বাদ পড়ার বিষয়টি উল্লেখ করে বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাস লিখিতভাবে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করেছেন। সেইসাথে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ দেওয়ার বিষয়টিও লিখিত আবেদনে জানানো হবে। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। তারা আমার মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করবেন। আমি আবেদনগুলো জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠাবো। সেখানে থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
প্রসঙ্গত, উপজেলার খারনৈ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেনকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চিহ্নিত করেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা।
পরে গত বছরের ৩১ আগস্ট এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে তৎকালীন (ইউএনও) আবুল হাসেমের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এ ঘটনা সরেজমনিনে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য গত ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রেজাউল করিমকে দায়িত্ব দেন ইউএনও। তদন্তে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার ঘটনার সত্যতা পান উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রেজাউল করিম। তদন্তে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
অপরদিকে অভিযুক্ত আমজাদ হোসেন মুক্তিযুদ্ধকালীন সেনাবাহিনীর সদস্য হিসেবে ভুয়া কাগজপত্র দাখিল করে ভুয়া সনদ নিয়েছেন বলে তদন্ত কর্মকর্তা ও গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে স্বীকার করেন। কিন্তু সম্প্রতি ভোটার তালিকা প্রকাশিত হওয়া ভোটার তালিকায় তার নাম থাকায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা সমালোচনা সৃষ্টি হয়।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

নেত্রকোনায় ভোটার তালিকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম, বাদ পড়েছ প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা

আপডেট সময় : ০৪:০৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ এপ্রিল ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

রিপন কান্তি গুণ, নেত্রকোনা:

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় আগামী ১৩ মে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ হয়েছে।যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামসহ ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের নামের তালিকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেনের নাম থাকলেও যুদ্ধাহত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাসের নাম না থাকায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল সারাদেশে জেলা, মহানগর ও উপজেলা কমান্ডসমূহে নির্বাচনের উদ্যোগ নেয়। গত (১৪ মার্চ) কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিজ্ঞপ্তিতে ভোটার তালিকার ওপর সংশোধনী গ্রহণ, দাবি, আপত্তি ও সংশোধনী শেষে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখ ২ এপ্রিল ঘোষণা করেন। পরে গত ৫ মার্চ মনোনয়নপত্র দাখিল, ৯ এপ্রিল মনোনয়পত্র বাছাই এবং ১৯ এপ্রিল প্রার্থিতা বাতিলের আদেশের বিরুদ্ধে আপিলের শেষ তারিখ ঘোষণা করা হয়। এছাড়া ১৬ এপ্রিল প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ও সকল প্রক্রিয়া শেষে আগামী ১৩ মে ভোট গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলার মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কথা বলে আরও জানা গেছে, ভোটার তালিকায় কলমাকান্দা উপজেলায় মোট ২০৫ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম রয়েছে। এরমধ্যে উপজেলায় যুদ্ধাহত পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম এসেছে চারজনের। তালিকা থেকে বাদ পড়েছে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাসের নাম। তবে, স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সম্প্রতি প্রকাশিত তালিকায় আমাদের এলাকার চিহ্নিত ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা আমাজাদ হোসেনের নাম রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা থেকে যুদ্ধাহত ও খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাসের নাম ওই তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। এতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাস জানান, আমজাদ হোসেন যিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে পরিচয় দেন আসলে তিনি একজন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। এটা উপজেলা প্রশাসনের তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু তালিকায় তার নাম রয়েছে। এটা কিভাবে সম্ভব? অথচ আমি একজন প্রকৃত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় আমার নাম নেই। বিষয়টি অতিব দুঃখজনক। বিষয়টি আমি (২১ মার্চ) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মহোদয়কে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছি।
বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম বলেন, তালিকায় যুদ্ধাহত প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাসের নাম নেই। অথচ ভুয়া প্রমাণিত মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেনের নাম রয়েছে। বিষয়টি আমরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেছি।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান বলেন, নির্বাচন উপলক্ষে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে আলোচনা করেছি। তারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম ভোটার তালিকায় থাকা ও প্রকৃত একজন মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ পড়ার বিষয়টি আমাকে অবহিত করেছেন। নাম বাদ পড়ার বিষয়টি উল্লেখ করে বীর মুক্তিযোদ্ধা চন্দন বিশ্বাস লিখিতভাবে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করেছেন। সেইসাথে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ দেওয়ার বিষয়টিও লিখিত আবেদনে জানানো হবে। এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। তারা আমার মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ে আবেদন করবেন। আমি আবেদনগুলো জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠাবো। সেখানে থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
প্রসঙ্গত, উপজেলার খারনৈ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেনকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চিহ্নিত করেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা।
পরে গত বছরের ৩১ আগস্ট এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে তৎকালীন (ইউএনও) আবুল হাসেমের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এ ঘটনা সরেজমনিনে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য গত ৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রেজাউল করিমকে দায়িত্ব দেন ইউএনও। তদন্তে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার ঘটনার সত্যতা পান উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রেজাউল করিম। তদন্তে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসকের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
অপরদিকে অভিযুক্ত আমজাদ হোসেন মুক্তিযুদ্ধকালীন সেনাবাহিনীর সদস্য হিসেবে ভুয়া কাগজপত্র দাখিল করে ভুয়া সনদ নিয়েছেন বলে তদন্ত কর্মকর্তা ও গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে স্বীকার করেন। কিন্তু সম্প্রতি ভোটার তালিকা প্রকাশিত হওয়া ভোটার তালিকায় তার নাম থাকায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা সমালোচনা সৃষ্টি হয়।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন