০১:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫

বুয়েট শিক্ষার্থীর মাথায় ও বুকে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছেঃ চিকিৎসক

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৪:৩৭:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২
  • / ৬১

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি:-

বাংলাদেশ প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশকে (২৪) হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার শেখ ফরহাদ হোসেন।
বিষয়টি সকালে এ নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার শেখ ফরহাদ হোসেন।
তিনি জানান, বুয়েটের ছাত্র ফারদিনের মাথায় ও বুকে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে হত্যা করা হয়েছে। তার ভিসেরা টেস্টের ফলাফল পাওয়ার পর বিস্তারিত বলা যাবে।
এর আগে সোমবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে বনানী ঘাট সংলগ্ন লক্ষ্মী নারায়ণ কটন মিলের পিছনে শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসমান অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ফারদিন নূর পরশ নারায়ণগঞ্জের দেউলপাড়া কুতুবপুরের নয়ামাটি এলাকার কাজী নুরুদ্দীন রানার ছেলে। তিনি বর্তমানে ঢাকার ডেমরার শান্তিবাগ কোনাপাড়া এলাকায় থাকতেন। সে বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান মানিক জানান, আজ বিকেলের দিকে শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসমান অবস্থায় এক অজ্ঞাত যুবকের লাশ ভাসতে দেখে আমরা নারায়ণগঞ্জ নৌ পুলিশকে জানাই। নৌ পুলিশ নদী থেকে লাশ উত্তোলন করে আইনগত ব্যবস্হা গ্রহণের জন্য নিয়ে যায়। পরবর্তীতে উক্ত লাশের পরিচয় পাওয়া যায়।

তিনি আরো জানান, নিহত ফারদিন নূর পরশ গত ৪ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। নিখোঁজের পর ভিকটিমের বাবা কাজী নুরুদ্দিন ৫ নভেম্বর রামপুরা থানায় একটি জিডি (যার নম্বর-২৮১) করেন। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

বুয়েট শিক্ষার্থীর মাথায় ও বুকে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছেঃ চিকিৎসক

আপডেট সময় : ০৪:৩৭:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি:-

বাংলাদেশ প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশকে (২৪) হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার শেখ ফরহাদ হোসেন।
বিষয়টি সকালে এ নিশ্চিত করেছেন নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার শেখ ফরহাদ হোসেন।
তিনি জানান, বুয়েটের ছাত্র ফারদিনের মাথায় ও বুকে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে হত্যা করা হয়েছে। তার ভিসেরা টেস্টের ফলাফল পাওয়ার পর বিস্তারিত বলা যাবে।
এর আগে সোমবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে বনানী ঘাট সংলগ্ন লক্ষ্মী নারায়ণ কটন মিলের পিছনে শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসমান অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ফারদিন নূর পরশ নারায়ণগঞ্জের দেউলপাড়া কুতুবপুরের নয়ামাটি এলাকার কাজী নুরুদ্দীন রানার ছেলে। তিনি বর্তমানে ঢাকার ডেমরার শান্তিবাগ কোনাপাড়া এলাকায় থাকতেন। সে বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান মানিক জানান, আজ বিকেলের দিকে শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসমান অবস্থায় এক অজ্ঞাত যুবকের লাশ ভাসতে দেখে আমরা নারায়ণগঞ্জ নৌ পুলিশকে জানাই। নৌ পুলিশ নদী থেকে লাশ উত্তোলন করে আইনগত ব্যবস্হা গ্রহণের জন্য নিয়ে যায়। পরবর্তীতে উক্ত লাশের পরিচয় পাওয়া যায়।

তিনি আরো জানান, নিহত ফারদিন নূর পরশ গত ৪ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিলেন। নিখোঁজের পর ভিকটিমের বাবা কাজী নুরুদ্দিন ৫ নভেম্বর রামপুরা থানায় একটি জিডি (যার নম্বর-২৮১) করেন। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন