১০:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এসেছি -নোমান বখত পলিন

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১০:৩০:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মার্চ ২০২৩
  • / ৬৮

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:

প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত কোনব্যক্তি কিংবা পরিবার যাতে আর্থিক সংকটে না ভোগে সেই জন্য বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সকল প্রকার সহযোগিতা করে আসছেন। যে কোন দুর্যোগ দুর্বিপাকে অসহায় মানুষের পাশে থাকতে তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন।আমার নেত্রী আপনাদের পাশে আছেন চিন্তার কোন কারণ নাই আগুনে আপনাদের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেছে। এই ক্ষতিপূরণ করার মত নয়। তবুও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক আমরা এখানে এসেছি। আপনাদের সহযোগিতা করার জন্য সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগ সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাবে। জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করায় আসতে পারেননি। তবে আগুনে পুড়া পরিবারের প্রতি তিনি সমবেদনা জানিয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত চল্লিশ পরিবারের নতুন ঘর তৈরী করতে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সংরক্ষিত সংসদ সদস্যা ও বিত্তশালীদের নিয়ে সহযোগিতা করে যাবো। শনিবার দুপুরে জামালগঞ্জ উপজেলার সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সাধারন সম্পাদক নোমান বখত পলিন ফেনারবাক ইউনিয়নে হটামারা গ্রামে আগুনে পুড়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে অর্থসামগ্রী বিতরণ কালে একথাগুলো বলেন।
এসময় আরো বক্তব্য দেন, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি রেজাউল করিম শামীম, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আল-আজাদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ মোহাম্মদ আলী, সহ-সভাপতি আব্দুল মুকিত চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক, এম নবী হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যন গোলাম জিলানী আফিন্দী রাজু, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুর রাজ্জাক মাষ্টার, সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জিতেন্দ্র তাং পিন্টু, ফেনারবাক ইউপি চেয়ারম্যান কাজল চন্দ্র তাং। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সোয়েব চৌধুরী, সহ-সভাপতি জন্টু তাং, জেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক রাসেল চৌধুরীসহ জেলা ও জামালগঞ্জ উপজেলার আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে প্রতিটি পরিবারে সুনামগঞ্জ জেলা গৌরবের মুক্তিযোদ্ধা ট্রাস্টের পক্ষ থেকে প্রতিটি পরিবারকে নগদ এক হাজার টাকা, ত্রিশ কেজি চাউল, একটি শাড়ি ও একটি করে লুঙ্গি বিতরন করা হয়।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এসেছি -নোমান বখত পলিন

আপডেট সময় : ১০:৩০:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মার্চ ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:

প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত কোনব্যক্তি কিংবা পরিবার যাতে আর্থিক সংকটে না ভোগে সেই জন্য বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সকল প্রকার সহযোগিতা করে আসছেন। যে কোন দুর্যোগ দুর্বিপাকে অসহায় মানুষের পাশে থাকতে তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন।আমার নেত্রী আপনাদের পাশে আছেন চিন্তার কোন কারণ নাই আগুনে আপনাদের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেছে। এই ক্ষতিপূরণ করার মত নয়। তবুও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক আমরা এখানে এসেছি। আপনাদের সহযোগিতা করার জন্য সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগ সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাবে। জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করায় আসতে পারেননি। তবে আগুনে পুড়া পরিবারের প্রতি তিনি সমবেদনা জানিয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত চল্লিশ পরিবারের নতুন ঘর তৈরী করতে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সংরক্ষিত সংসদ সদস্যা ও বিত্তশালীদের নিয়ে সহযোগিতা করে যাবো। শনিবার দুপুরে জামালগঞ্জ উপজেলার সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত সাধারন সম্পাদক নোমান বখত পলিন ফেনারবাক ইউনিয়নে হটামারা গ্রামে আগুনে পুড়া ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে অর্থসামগ্রী বিতরণ কালে একথাগুলো বলেন।
এসময় আরো বক্তব্য দেন, সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি রেজাউল করিম শামীম, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আল-আজাদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ মোহাম্মদ আলী, সহ-সভাপতি আব্দুল মুকিত চৌধুরী, সাধারন সম্পাদক, এম নবী হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যন গোলাম জিলানী আফিন্দী রাজু, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুর রাজ্জাক মাষ্টার, সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জিতেন্দ্র তাং পিন্টু, ফেনারবাক ইউপি চেয়ারম্যান কাজল চন্দ্র তাং। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সোয়েব চৌধুরী, সহ-সভাপতি জন্টু তাং, জেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক রাসেল চৌধুরীসহ জেলা ও জামালগঞ্জ উপজেলার আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে প্রতিটি পরিবারে সুনামগঞ্জ জেলা গৌরবের মুক্তিযোদ্ধা ট্রাস্টের পক্ষ থেকে প্রতিটি পরিবারকে নগদ এক হাজার টাকা, ত্রিশ কেজি চাউল, একটি শাড়ি ও একটি করে লুঙ্গি বিতরন করা হয়।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন