১০:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

নেশা জাতীয় দ্রব্য মেশানো পানি পান করে নয় জন অচেতন

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৮:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৬১

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

পারভেজ হাসান,সখীপুর:

সখীপুরে নেশা জাতীয় দ্রব্য মেশানো পানি পান করে দুই পরিবারের নয় সদস্য গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি সকালের খাবার খাওয়ার পর তারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাদের পাঁচজনকে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
তাঁরা হলেন, আবদুল মালেকের স্ত্রী শাহিদা আক্তার (৪০), মেয়ে খাদিজা আক্তার (১৪), ওসমানের স্ত্রী বাছিরন (৬০) ও মাঈন উদ্দিনের মেয়ে নূপুর (১৫)। অন্য চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের বাড়ি উপজেলার সাপিয়াচলা গ্রামে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতের খাবার খেয়ে ওই গ্রামের আবদুল মালেক ও আনসার আলির পরিবারের সদস্যরা ঘুমিয়ে পড়ে। শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি সকালের খাবার খান তাঁরা। খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণ পর থেকে একে একে ওই নয়জনের ঘুমঘুম, বমিবমি ও মাথা ঘোরানো শুরু হয়। একপর্যায়ে তাঁরা জ্ঞান হারিয়ে অচেতন হয়ে পড়ে। পরে তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
আব্দুল মালেকের ছেলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী আবু সাঈদ বলেন, দুই পরিবারের পানির ট্যাংকীর মুখ খোলা ছিল। ট্যাংকীর পানিতে রাতে দুর্বৃত্তরা নেশা জাতীয় দ্রব্য দিয়েছিল বলে ধারণা করছি। ওই পানি পান করার পরে সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ে।
জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শামীমা আহমেদ বলেন, অচেতন পাঁচজনকে ভর্তি করা হয়েছে। অন্য চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

নেশা জাতীয় দ্রব্য মেশানো পানি পান করে নয় জন অচেতন

আপডেট সময় : ০৫:৩৮:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

পারভেজ হাসান,সখীপুর:

সখীপুরে নেশা জাতীয় দ্রব্য মেশানো পানি পান করে দুই পরিবারের নয় সদস্য গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি সকালের খাবার খাওয়ার পর তারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাদের পাঁচজনকে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
তাঁরা হলেন, আবদুল মালেকের স্ত্রী শাহিদা আক্তার (৪০), মেয়ে খাদিজা আক্তার (১৪), ওসমানের স্ত্রী বাছিরন (৬০) ও মাঈন উদ্দিনের মেয়ে নূপুর (১৫)। অন্য চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের বাড়ি উপজেলার সাপিয়াচলা গ্রামে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতের খাবার খেয়ে ওই গ্রামের আবদুল মালেক ও আনসার আলির পরিবারের সদস্যরা ঘুমিয়ে পড়ে। শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি সকালের খাবার খান তাঁরা। খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণ পর থেকে একে একে ওই নয়জনের ঘুমঘুম, বমিবমি ও মাথা ঘোরানো শুরু হয়। একপর্যায়ে তাঁরা জ্ঞান হারিয়ে অচেতন হয়ে পড়ে। পরে তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।
আব্দুল মালেকের ছেলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী আবু সাঈদ বলেন, দুই পরিবারের পানির ট্যাংকীর মুখ খোলা ছিল। ট্যাংকীর পানিতে রাতে দুর্বৃত্তরা নেশা জাতীয় দ্রব্য দিয়েছিল বলে ধারণা করছি। ওই পানি পান করার পরে সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ে।
জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শামীমা আহমেদ বলেন, অচেতন পাঁচজনকে ভর্তি করা হয়েছে। অন্য চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন