১১:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

তরুণ লেখক আদনান মো. ওয়ালীউল্লাহ্’র ‌`জ্যান্ত লাশের দ্বীপ’

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৭:০০:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৫৪

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

তরুণ ও তীক্ষè মেধা সম্পন্ন কবি ও লেখক আদনান মো. ওয়ালী উল্লাহ। কুমিল্লা জেলার, দেবিদ্বার থানার পশ্চিম গুনাইঘর আইনুদ্দি বাড়ির একটি সমভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ২০০২ সালের ৬ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মো. রফিকুল ইসলাম এবং মাতা মিসেস সাজেদা ইসলামের একমাত্র ছেলে তিনি। তিনি গুনাইঘর আহমাদিয়া দারুস সুন্নাত আলিম মাদ্রাসা থেকে জেডিসি সার্টিফিকেট অর্জন করেন। ২০১৭ সালে চাঁদপুর শাহরাস্তি (সোরসাক) আন-নূর ইসলামী একাডেমি (মাদ্রাসা) থেকে হিফজুল কোরআন সমাপ্ত করেন। ২০২২ সালে (১০৩ দেশের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জনকারি মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ) থেকে প্রথম স্থান অর্জন করেন।

কবি ও লেখক আদনান মো. ওয়ালিউল্লাহ বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে পাঠক মহলে তার লেখা যৌথ বইয়ের মাধ্যমে। পাঠক ও শুভাকাঙ্খীর পরামর্শ ও ভালোবাসায় সৃষ্টি করেছেন প্রথম একক গ্রন্থ “জ্যান্ত লাশের দ্বীপ” বইটির ইতোমধ্যে পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। বইটির সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভালোবাসার কোনো আকার নেই, নেই কোন রঙ কিংবা ঘ্রাণ। ভালোবাসা যখন যেভাবে রাখা হয়, তখন সেভাবে সেখানেই নিজেকে বিলিয়ে দেয়। তাঁকে যেই রঙেই রাঙানো হয়, সেই রঙেই নিজেকে রাঙিয়ে রাখতে জানে। ভালোবাসায় যেমনি নেই কোনো হিংস্রতা, তেমনি নেই কোনো অহংকারও। ভালোবাসাতেই কেবল সম্ভব একটি সুন্দর সুস্থ্য সমাজ এবং একটি উজ্জ্বল সহজ আগামী গড়া।

ভালোবাসা মানেই আপনি, আমি, আমরা এবং আমাদের ভালোবাসা মানেই সৃষ্টি সৃষ্টির জন্য। এ কবির হৃদয়ে থাকা সমস্ত ভালোবাসাই আমার আপনাদের তরে। আপনাদের হৃদয়েও আমার এই ভালোবাসার কিঞ্চিত আশ্রয় মিলবে। এমনটাই আকুতি। এই এক জীবনের ক্ষুদ্র আয়ু আমার কম-ই হলো আমার পাঠকদের ভালোবাসাতে। তবুও আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে, আমার এই একটা জীবন আমার পাঠকদের ভালোবেসে তাঁদের মাঝেই নিজেকে রেখে যেতে। আপনারাও ভালোবেসে প্রার্থণায় রাখবেন আমায়, যেন আপনাদের তরেই নিজেকে উজাড় করে দিতে সক্ষম হই।

প্রকৃত ভালোবাসা এবং দরদী মানুষ যে এই নশ্বরের বুকে মিল পাওয়া কঠিন ও কষ্টসাধ্য এটা রিতিমত সকলেরই জানা। “জ্যান্ত লাশের দ্বীপ” বইটি সেই দুরূহ ভালোবাসার গল্পগুলো দিয়েই সাজানো হয়েছে। আমি আশা করি, প্রত্যেক পাঠক ভালোবাসাকে উপলব্ধি করতে পারবে বইটি পাঠ করে।

কারণ, এই বইয়ে উল্লেখিত চারটি গল্প ভিন্ন প্রেক্ষাপটে এবং ভিন্ন আবহে হলেও প্রতিটি গল্পই আপনাকে জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবে প্রকৃত ভালোবাসা কী! সরল ভালোবাসার স্বার্থক প্রকাশ যে নিঃস্বার্থ হয়। তারই প্রমাণ করার চেষ্টা করেছি প্রতিটি গল্পের মাধ্যমে বাস্তব জীবনের কথাগুলো উপস্থাপন করে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

তরুণ লেখক আদনান মো. ওয়ালীউল্লাহ্’র ‌`জ্যান্ত লাশের দ্বীপ’

আপডেট সময় : ০৭:০০:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

তরুণ ও তীক্ষè মেধা সম্পন্ন কবি ও লেখক আদনান মো. ওয়ালী উল্লাহ। কুমিল্লা জেলার, দেবিদ্বার থানার পশ্চিম গুনাইঘর আইনুদ্দি বাড়ির একটি সমভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ২০০২ সালের ৬ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মো. রফিকুল ইসলাম এবং মাতা মিসেস সাজেদা ইসলামের একমাত্র ছেলে তিনি। তিনি গুনাইঘর আহমাদিয়া দারুস সুন্নাত আলিম মাদ্রাসা থেকে জেডিসি সার্টিফিকেট অর্জন করেন। ২০১৭ সালে চাঁদপুর শাহরাস্তি (সোরসাক) আন-নূর ইসলামী একাডেমি (মাদ্রাসা) থেকে হিফজুল কোরআন সমাপ্ত করেন। ২০২২ সালে (১০৩ দেশের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জনকারি মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ) থেকে প্রথম স্থান অর্জন করেন।

কবি ও লেখক আদনান মো. ওয়ালিউল্লাহ বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে পাঠক মহলে তার লেখা যৌথ বইয়ের মাধ্যমে। পাঠক ও শুভাকাঙ্খীর পরামর্শ ও ভালোবাসায় সৃষ্টি করেছেন প্রথম একক গ্রন্থ “জ্যান্ত লাশের দ্বীপ” বইটির ইতোমধ্যে পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। বইটির সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ভালোবাসার কোনো আকার নেই, নেই কোন রঙ কিংবা ঘ্রাণ। ভালোবাসা যখন যেভাবে রাখা হয়, তখন সেভাবে সেখানেই নিজেকে বিলিয়ে দেয়। তাঁকে যেই রঙেই রাঙানো হয়, সেই রঙেই নিজেকে রাঙিয়ে রাখতে জানে। ভালোবাসায় যেমনি নেই কোনো হিংস্রতা, তেমনি নেই কোনো অহংকারও। ভালোবাসাতেই কেবল সম্ভব একটি সুন্দর সুস্থ্য সমাজ এবং একটি উজ্জ্বল সহজ আগামী গড়া।

ভালোবাসা মানেই আপনি, আমি, আমরা এবং আমাদের ভালোবাসা মানেই সৃষ্টি সৃষ্টির জন্য। এ কবির হৃদয়ে থাকা সমস্ত ভালোবাসাই আমার আপনাদের তরে। আপনাদের হৃদয়েও আমার এই ভালোবাসার কিঞ্চিত আশ্রয় মিলবে। এমনটাই আকুতি। এই এক জীবনের ক্ষুদ্র আয়ু আমার কম-ই হলো আমার পাঠকদের ভালোবাসাতে। তবুও আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে, আমার এই একটা জীবন আমার পাঠকদের ভালোবেসে তাঁদের মাঝেই নিজেকে রেখে যেতে। আপনারাও ভালোবেসে প্রার্থণায় রাখবেন আমায়, যেন আপনাদের তরেই নিজেকে উজাড় করে দিতে সক্ষম হই।

প্রকৃত ভালোবাসা এবং দরদী মানুষ যে এই নশ্বরের বুকে মিল পাওয়া কঠিন ও কষ্টসাধ্য এটা রিতিমত সকলেরই জানা। “জ্যান্ত লাশের দ্বীপ” বইটি সেই দুরূহ ভালোবাসার গল্পগুলো দিয়েই সাজানো হয়েছে। আমি আশা করি, প্রত্যেক পাঠক ভালোবাসাকে উপলব্ধি করতে পারবে বইটি পাঠ করে।

কারণ, এই বইয়ে উল্লেখিত চারটি গল্প ভিন্ন প্রেক্ষাপটে এবং ভিন্ন আবহে হলেও প্রতিটি গল্পই আপনাকে জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবে প্রকৃত ভালোবাসা কী! সরল ভালোবাসার স্বার্থক প্রকাশ যে নিঃস্বার্থ হয়। তারই প্রমাণ করার চেষ্টা করেছি প্রতিটি গল্পের মাধ্যমে বাস্তব জীবনের কথাগুলো উপস্থাপন করে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন