সদরের উন্নয়ন ও মানুষের সুখে দুখে পাশে থেকে নিরলসভাবে সেবা দিয়ে প্রশংসিত শাহিন
- আপডেট সময় : ০৮:০৪:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৩
- / ৬২
ময়মনসিংহ সংবাদদাতা:
ময়মনসিংহ সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান শাহিন অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা ও দক্ষতায় অল্প দিনের মধ্যে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার রাস্তা-ঘাট, স্কুল মাদ্রাসাসহ প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। এমনকি নিজের ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিভিন্ন উন্নয়ন করে দিয়েছেন। উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও মানুষের সুখে দুখে পাশে থেকে নিরলসভাবে সেবা দিয়ে প্রশংসা কুড়িয়ে তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছেছেন। জানা যায়, ২০১৯ সালে প্রথম বারের মতো ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব গ্রহন করেন। ইতোমধ্যেই উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বহু দিনে পুরানো ভাঙা রাস্তাগুলো মেরামত করে ও পাকা রাস্তায় নির্মাণে রেখেছেন অনন্য অবদান। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতেও তিনি প্রতিনিয়ত খোঁজ খবর নিচ্ছেন। তেমনি গরীব অসহায়রা যেন আশ্রয়স্থল খুঁজে পেয়েছেন।
তিনি মানবিক ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে গণ্য হয়। তিনি তরুণ সমাজের অহংকার। এমনকি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসাবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর স্বপ্ন পুরণে দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে তিনি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সুসংঘঠিত করে রেখেছেন। ময়মনসিংহ সদর উপজেলা বাসীকে সুযোগ সুবিধা দিতে তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম অব্যাহত রেখেছেন। স্থানীয়রা জানান, বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শাহিন ভাই এলাকায় অনেক রাস্তাঘাট নির্মাণের কাজে সহায়তা করেছেন। একসময় ভাঙা পুরাতন রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা যেতোনা তিনি সেগুলো সংস্কার করেছেন, তৈরি করেছেন অনেক নতুন রাস্তা। তিনি একজন ভালো মনের মানুষ। তার সাথে ছোট-বড় সকলের সাথে মিশতে পারেন। ধনী-গরীব, কৃষক-শ্রমিক সকলের সাথেই যোগাযোগ করেন। তার মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অসংখ্য গরীব অসহায় মহিলার তালিকা করে তাদের কে সেলাই মেসিন দিয়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া সহ বেকার যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করাসহ গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পড়াশুনার সুযোগ করে দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
একান্ত আলাপকালে মোস্তাফিজুর রহমান শাহিন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নিরলসভাবে জনসেবায় নিয়োজিত থাকার আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।