০৮:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

বাগেরহাটে রোগী মৃত্যুর ঘটনায় ক্লিনিক সিলগালা

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৪:২৩:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২২
  • / ৬৬

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট সংবাদদাতা

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় একটি বেসরকারি ক্লিনিক সিলগালা করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম গ্রীন লাইফ হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি সিলগালা করে দেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অদূরে সদ্য চালু হওয়া এই ক্লিনিকটির কোন রেজিষ্ট্রেশন বা অনুমোদন ছিলনা।

জানা গেছে, শুক্রবার বিকেল ৫ টার দিকে আশরাফ আলী শেখ (৮০) নামে ভর্তি থাকা এক রোগীর ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে, এমন অভিযোগে নির্বাহী কর্মকর্তা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ক্লিনিকটি বন্ধ করে দেন। এ সময় উপজেলা হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. আহাত নাজমুল উপস্থিত ছিলেন। রোগির স্বজনরা আরো অভিযোগ করেন, এ ক্লিনিকের ডাঃ মুফতি কামাল হোসেনের তত্বাবধানে রোগিকে ভর্তি করা হয়েছিল।

নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতি টের পেয়ে ক্লিনিকের পরিচালক কচুয়া উপজেলা হাসপাতালের স্বাস্থ্য সহকারি মো. রিয়াদুল ইসলাম সোহাগ, কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্স সকলে ক্লিনিক ফেলে পালিয়ে যান।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরেও ক্লিনিকের কোন কর্মকর্তা প্রকাশ্যে না আসায় সেখানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় ওই ক্লিনকে ভর্তি থাকা দু’জন রোগীকে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

এমএএইচ


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

বাগেরহাটে রোগী মৃত্যুর ঘটনায় ক্লিনিক সিলগালা

আপডেট সময় : ০৪:২৩:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২২
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট সংবাদদাতা

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় একটি বেসরকারি ক্লিনিক সিলগালা করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম গ্রীন লাইফ হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি সিলগালা করে দেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অদূরে সদ্য চালু হওয়া এই ক্লিনিকটির কোন রেজিষ্ট্রেশন বা অনুমোদন ছিলনা।

জানা গেছে, শুক্রবার বিকেল ৫ টার দিকে আশরাফ আলী শেখ (৮০) নামে ভর্তি থাকা এক রোগীর ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু হয়েছে, এমন অভিযোগে নির্বাহী কর্মকর্তা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ক্লিনিকটি বন্ধ করে দেন। এ সময় উপজেলা হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. আহাত নাজমুল উপস্থিত ছিলেন। রোগির স্বজনরা আরো অভিযোগ করেন, এ ক্লিনিকের ডাঃ মুফতি কামাল হোসেনের তত্বাবধানে রোগিকে ভর্তি করা হয়েছিল।

নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতি টের পেয়ে ক্লিনিকের পরিচালক কচুয়া উপজেলা হাসপাতালের স্বাস্থ্য সহকারি মো. রিয়াদুল ইসলাম সোহাগ, কর্তব্যরত চিকিৎসক, নার্স সকলে ক্লিনিক ফেলে পালিয়ে যান।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরেও ক্লিনিকের কোন কর্মকর্তা প্রকাশ্যে না আসায় সেখানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় ওই ক্লিনকে ভর্তি থাকা দু’জন রোগীকে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

এমএএইচ


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন