০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর শোকে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৭:৪২:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১১৭

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মমিনুল ইসলাম:

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় ছোট ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে ১৩ দিন পরে বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম (৫৫) মৃত্যু হয়। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভার আদুরভিটি গ্রামে। তার বাবার নাম মৃত হাবুল মিয়া।

ছোট ভাইয়ের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনার শোক সইতে না পেরে ১৪ ফেব্রুয়ারী মধ্য রাতে নিজ বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। দুই ভাইয়ে মৃততে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জানা যায়, গত ১ফেব্রুয়ারি নিজ বাড়ি মতলব থেকে কর্মস্থল নোয়াখালীর উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে ছোট ভাই রুবেল হাসান রাফি। ঐ দিন নোয়াখালী না গিয়ে চাঁদপুর শহরের বিপনীবাগ এলাকায় নিউ হোটেল রূপসী নামের একটি আবাসিক হোটেলে এক বন্ধুর সাথে রাত্রি যাপন করে। রাফির সাথে রাত্রি যাপন করা তার ওই বন্ধু ২ফেব্রুয়ারি সকাল সাতটার দিকে হোটেল ত্যাগ করে। দীর্ঘ সময় পর দুপুরের দিকে হোটেলের নিয়মিত টেক আউট তল্লাশিকালে স্টাফদের নজরে আসে ৯ নম্বর কক্ষে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলে থাকা রুবেলের লাশ। নিহত রুবেলের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে তার সঙ্গে থাকা যুবকে পুলিশ খুঁজছে। এ যুবকে খুঁজে পেলে মৃত্যুর মূল রহস্য উদঘাটন সম্ভব হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

নিহত রুবেল হাসান ও জাহাঙ্গীর আলমের ভাই মো. চাঁন মিয়া জানান, গত ২ তারিখে আমার ছোট ভাই রুবেল হাসান রাফিকে চাঁদপুর শহরের বিপনীবাগ এলাকায় নিউ হোটেল রূপসী নামের একটি আবাসিক হোটেলে পরিকল্পিত ভাবে মেরে ফেলেছে। মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে আমি বিদেশ থেকে আমি চলে এসেছি। ওর মৃত্যুর পোস্টমর্টেম রিপোর্ট এর জন্য আমি চাঁদপুরের দৌড় যাপ করছি। শুক্রবার রাতে আমার বড় ভাইয়ে মৃত্যুতে আমরা পরিবারের সবার মনোবল ভেঙে গেছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর শোকে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

আপডেট সময় : ০৭:৪২:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মমিনুল ইসলাম:

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় ছোট ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে ১৩ দিন পরে বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম (৫৫) মৃত্যু হয়। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভার আদুরভিটি গ্রামে। তার বাবার নাম মৃত হাবুল মিয়া।

ছোট ভাইয়ের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনার শোক সইতে না পেরে ১৪ ফেব্রুয়ারী মধ্য রাতে নিজ বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। দুই ভাইয়ে মৃততে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জানা যায়, গত ১ফেব্রুয়ারি নিজ বাড়ি মতলব থেকে কর্মস্থল নোয়াখালীর উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে ছোট ভাই রুবেল হাসান রাফি। ঐ দিন নোয়াখালী না গিয়ে চাঁদপুর শহরের বিপনীবাগ এলাকায় নিউ হোটেল রূপসী নামের একটি আবাসিক হোটেলে এক বন্ধুর সাথে রাত্রি যাপন করে। রাফির সাথে রাত্রি যাপন করা তার ওই বন্ধু ২ফেব্রুয়ারি সকাল সাতটার দিকে হোটেল ত্যাগ করে। দীর্ঘ সময় পর দুপুরের দিকে হোটেলের নিয়মিত টেক আউট তল্লাশিকালে স্টাফদের নজরে আসে ৯ নম্বর কক্ষে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলে থাকা রুবেলের লাশ। নিহত রুবেলের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে তার সঙ্গে থাকা যুবকে পুলিশ খুঁজছে। এ যুবকে খুঁজে পেলে মৃত্যুর মূল রহস্য উদঘাটন সম্ভব হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

নিহত রুবেল হাসান ও জাহাঙ্গীর আলমের ভাই মো. চাঁন মিয়া জানান, গত ২ তারিখে আমার ছোট ভাই রুবেল হাসান রাফিকে চাঁদপুর শহরের বিপনীবাগ এলাকায় নিউ হোটেল রূপসী নামের একটি আবাসিক হোটেলে পরিকল্পিত ভাবে মেরে ফেলেছে। মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে আমি বিদেশ থেকে আমি চলে এসেছি। ওর মৃত্যুর পোস্টমর্টেম রিপোর্ট এর জন্য আমি চাঁদপুরের দৌড় যাপ করছি। শুক্রবার রাতে আমার বড় ভাইয়ে মৃত্যুতে আমরা পরিবারের সবার মনোবল ভেঙে গেছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন