০৫:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজনীতির মাঠে সক্রিয় সাদরিল; কাউন্সিলর থেকে জনতার মেয়র হওয়ার প্রত্যাশা সাধারন মানুষের

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৪:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৯

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি:

নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে ব্যাতিক্রম নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সাংসদ আলহাজ¦ মুহাম্মাদ গিয়াস উদ্দিনের ২য় সন্তান নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের পরপর দুই বারের সফল জনতার কাউন্সিলর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপি’র সহ সভাপতি ক্লিন ইমেজের ব্যাতিত্ব সম্পন্ন গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিল। তার বাবা জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি মুহাম্মাদ গিয়াস উদ্দিনের কমিটি গত ডিসেম্বরের শেষে ও তার ভাই কায়সার রিফাতের জেলা কৃষকদলের কমিটি বিলুপ্ত হলেও নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে সক্রিয় ভুমিকা পালন করছেন গোলামা মুহাম্মাদ সাদরিল। আগামী সিটি নির্বাচনে সাধারন মানুষ তাকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের জনতার মেয়র হিসেবে দেখতে চায়।

জানাযায়, বিগত শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের ১৬ বছরে গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিলের বিরুদ্ধে শতাধিক মিথ্যা মামলা হয়েছে, এই মামলায় কয়েকবার কারাবরন করেছে তবু থেমে যায়নি রাজনীতির মাঠ থেকে। মামলার কারনে এলাকায় আসতে না পারলেও দুর থেকে নেতা-কর্মীদের দিয়েছেন উৎসাহ যাতে তাদের মনোবল ভেঙ্গে না যায়। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের টানা দুইবারের নির্বাচিত জনতার কাউন্সিলর গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিল। সিটি নির্বাচনের সময় বিএনপিতে কোন পদপদবি না থাকলেও দুইবারই সাধারন মানুষের সমর্থনে নির্বাচিত হয়েছিলেন। নির্বাচিত হয়েই নেমে পড়েন এলাকার সাধারন মানুষের দুর্দশা দেখতে সেখানেই সমস্যা সেখানেই বাড়িয়ে দিয়েছেন সহযোগীতার হাত। দেশে করোনা মহামারির সময়ে নিরবে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পৌছে দিয়েছেন খাবার সামগ্রীসহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। তবু ও হাল ছাড়েননি যে কোন বিপদ-আপদে মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন ছায়ার মতো। তার নির্বাচিত এলাকাকে মাদক মুক্ত করার জন্য রীতিমতো তিনি যুদ্ধ ঘোষনা করেছিলেন, প্রশাসনের সহযোগীতায় মাদক ব্যাবসায়ী ও মাদক সেবীদের মাদক মুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিয়েছেন। নিজের নির্বাচিত এলাকা নারায়ণগঞ্জ ছাড়াও ব্যাক্তিগত উদ্যোগে সিলেট ও নোয়াখালীর বন্যার্তদের পাশে দাড়িয়ে বাড়িয়ে দিয়েছেন সহযোগীতার হাত। তিনি নিজে বন্যা দুর্ঘত এলাকায় গিয়ে বন্যার্ত মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে দিয়েছেন উপহার সামগ্রী। এছাড়াও এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রসা, মন্দিরের সহযোগীতায় পাশে দাড়িয়েছেন সাদরিল।

গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকার পালিয়ে গেলে শক্ত হাতে রাজনীতির মাঠে অবস্থান নেন সাদরিল, তার নেতা-কর্মীরা যাতে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা না করতে পারে সে জন্য কঠোর ভুমিকা পালন করেন তিনি। বাবা জেলা বিএনপি’র সভাপতি থাকলেও ক্ষমতার অপব্যাবহার করেননি তিনি। তার বাবা জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি মুহাম্মাদ গিয়াস উদ্দিনের কমিটি গত ডিসেম্বরের শেষে ও তার ভাই কায়সার রিফাতের জেলা কৃষকদলের কমিটি বিলুপ্ত হলেও নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে সক্রিয় ভুমিকা পালন করছেন গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিল।

এলাকাবাসী জানায়, সাদরিল আমাদের জনতার কাউন্সিলর, সে কাউন্সিলর থাকা অবস্থায় আমরা যে নাগরিক সুবিধা পেয়েছি তিনি তা এখনো আমাদের দিয়ে যাচ্ছেন । বর্তমানে সে কাউন্সিলর না থাকলেও তার থেকে সকল সুবিধা আমরা পাচ্ছি। তিনি আমাদের জনতার কাউন্সিলর আগামী সিটি নির্বাচনে আমরা তাকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের জনতার মেয়র হিসেবে দেখতে চাই।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

রাজনীতির মাঠে সক্রিয় সাদরিল; কাউন্সিলর থেকে জনতার মেয়র হওয়ার প্রত্যাশা সাধারন মানুষের

আপডেট সময় : ০৮:৫৪:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি:

নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে ব্যাতিক্রম নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সাংসদ আলহাজ¦ মুহাম্মাদ গিয়াস উদ্দিনের ২য় সন্তান নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের পরপর দুই বারের সফল জনতার কাউন্সিলর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপি’র সহ সভাপতি ক্লিন ইমেজের ব্যাতিত্ব সম্পন্ন গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিল। তার বাবা জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি মুহাম্মাদ গিয়াস উদ্দিনের কমিটি গত ডিসেম্বরের শেষে ও তার ভাই কায়সার রিফাতের জেলা কৃষকদলের কমিটি বিলুপ্ত হলেও নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে সক্রিয় ভুমিকা পালন করছেন গোলামা মুহাম্মাদ সাদরিল। আগামী সিটি নির্বাচনে সাধারন মানুষ তাকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের জনতার মেয়র হিসেবে দেখতে চায়।

জানাযায়, বিগত শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের ১৬ বছরে গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিলের বিরুদ্ধে শতাধিক মিথ্যা মামলা হয়েছে, এই মামলায় কয়েকবার কারাবরন করেছে তবু থেমে যায়নি রাজনীতির মাঠ থেকে। মামলার কারনে এলাকায় আসতে না পারলেও দুর থেকে নেতা-কর্মীদের দিয়েছেন উৎসাহ যাতে তাদের মনোবল ভেঙ্গে না যায়। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের টানা দুইবারের নির্বাচিত জনতার কাউন্সিলর গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিল। সিটি নির্বাচনের সময় বিএনপিতে কোন পদপদবি না থাকলেও দুইবারই সাধারন মানুষের সমর্থনে নির্বাচিত হয়েছিলেন। নির্বাচিত হয়েই নেমে পড়েন এলাকার সাধারন মানুষের দুর্দশা দেখতে সেখানেই সমস্যা সেখানেই বাড়িয়ে দিয়েছেন সহযোগীতার হাত। দেশে করোনা মহামারির সময়ে নিরবে মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পৌছে দিয়েছেন খাবার সামগ্রীসহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। তবু ও হাল ছাড়েননি যে কোন বিপদ-আপদে মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন ছায়ার মতো। তার নির্বাচিত এলাকাকে মাদক মুক্ত করার জন্য রীতিমতো তিনি যুদ্ধ ঘোষনা করেছিলেন, প্রশাসনের সহযোগীতায় মাদক ব্যাবসায়ী ও মাদক সেবীদের মাদক মুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিয়েছেন। নিজের নির্বাচিত এলাকা নারায়ণগঞ্জ ছাড়াও ব্যাক্তিগত উদ্যোগে সিলেট ও নোয়াখালীর বন্যার্তদের পাশে দাড়িয়ে বাড়িয়ে দিয়েছেন সহযোগীতার হাত। তিনি নিজে বন্যা দুর্ঘত এলাকায় গিয়ে বন্যার্ত মানুষের ঘরে ঘরে পৌছে দিয়েছেন উপহার সামগ্রী। এছাড়াও এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রসা, মন্দিরের সহযোগীতায় পাশে দাড়িয়েছেন সাদরিল।

গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকার পালিয়ে গেলে শক্ত হাতে রাজনীতির মাঠে অবস্থান নেন সাদরিল, তার নেতা-কর্মীরা যাতে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা না করতে পারে সে জন্য কঠোর ভুমিকা পালন করেন তিনি। বাবা জেলা বিএনপি’র সভাপতি থাকলেও ক্ষমতার অপব্যাবহার করেননি তিনি। তার বাবা জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি মুহাম্মাদ গিয়াস উদ্দিনের কমিটি গত ডিসেম্বরের শেষে ও তার ভাই কায়সার রিফাতের জেলা কৃষকদলের কমিটি বিলুপ্ত হলেও নারায়ণগঞ্জের রাজনীতিতে সক্রিয় ভুমিকা পালন করছেন গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিল।

এলাকাবাসী জানায়, সাদরিল আমাদের জনতার কাউন্সিলর, সে কাউন্সিলর থাকা অবস্থায় আমরা যে নাগরিক সুবিধা পেয়েছি তিনি তা এখনো আমাদের দিয়ে যাচ্ছেন । বর্তমানে সে কাউন্সিলর না থাকলেও তার থেকে সকল সুবিধা আমরা পাচ্ছি। তিনি আমাদের জনতার কাউন্সিলর আগামী সিটি নির্বাচনে আমরা তাকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের জনতার মেয়র হিসেবে দেখতে চাই।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন