১২:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

চাটখিল-সোনাইমুড়ীতে বন্যার পানিতে নতুন বাড়িঘর রাস্তার মূল সড়ক প্লাবিত

মোজাম্মেল হক :
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৫:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৫৯

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নোয়াখালীর চাটখিল ও সোনাইমুড়ী উপজেলায় গত দুই তিনদিন ধরে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে করে নতুন এলাকা ও বাড়ি ঘর ও রাস্তার মূল সড়ক গুলোও বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে দিনের পর দিন মানুষের ভিড় বাড়ছে। প্রয়োজনীয় খাবারের অভাবে দুর্বিষহ জীবন কাটাতে হচ্ছে আশ্রয় কেন্দ্রে বসবাস করীরা। সরকারী সাহায্য খুবই কম।

সরজমিনে গিয়ে ও বিভিন্নভাবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত দুই তিনদিনেহ চাটখিল ও সোনাইমুড়ীতে দেড় থেকে দুই ফুট পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ডাকাতিয়া নদীর পানি এই দুই উপজেলা প্রবলভাবে দেয়ে আসায় নতুন বাড়ি ঘর পানির নিচে তলি যাচ্ছে। ফলে আশ্রয় কেন্দ্রে দিনের পর দিন মানুষের ভিড় বাড়ছে। প্রয়োজনী খাবার সংকটের কারণে অনেকে মানবেতর জীবন যাপন করছে। ও বন্যা দুর্গতদের জন্য সরকারি সহয়তার পরিমান খুবই কম। বিভিন্ন সেচ্ছাসেবীসহ রাজনৈতিক সামাজিক সংগঠনগুলো আশ্রয় কেন্দ্রগলোতে খাবার পরিবেশন ও বাড়ি-ঘরে অবরুদ্ধদের উদ্ধারসহ বিভিন্নভাবে সাহায্য চালিয়ে যাচ্ছে। প্রায় সকল রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে খাদ্য দ্রব্য পৌঁছানোর একমাত্র ভরসা নৌকা। কিন্তু পর্যাপ্ত নৌকা না থাকায় কার্যক্রমে বেঘাত ঘটছে।

চাটখিল উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ এহসান উদ্দিন জানান, বন্যার্তদের জন্য শুধু মাত্র বিশ মেট্রিক টন চাল পেয়েছেন তিনি এখানে নৌকা না থাকায় ত্রান সামগ্রি পৌঁছাতে সমস্যা হচ্ছে বলে স্বীকার করেন। সোনাইমুড়ী প্রকল্প কর্মকর্তা শমসের রহমান জানান সোনাইমুড়ী বন্যার্তদের জন্য ৮০ মেট্রিক টন চাল এবং নগদ তিন লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

চাটখিল-সোনাইমুড়ীতে বন্যার পানিতে নতুন বাড়িঘর রাস্তার মূল সড়ক প্লাবিত

আপডেট সময় : ০৮:৩৫:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নোয়াখালীর চাটখিল ও সোনাইমুড়ী উপজেলায় গত দুই তিনদিন ধরে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে করে নতুন এলাকা ও বাড়ি ঘর ও রাস্তার মূল সড়ক গুলোও বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে দিনের পর দিন মানুষের ভিড় বাড়ছে। প্রয়োজনীয় খাবারের অভাবে দুর্বিষহ জীবন কাটাতে হচ্ছে আশ্রয় কেন্দ্রে বসবাস করীরা। সরকারী সাহায্য খুবই কম।

সরজমিনে গিয়ে ও বিভিন্নভাবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত দুই তিনদিনেহ চাটখিল ও সোনাইমুড়ীতে দেড় থেকে দুই ফুট পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ডাকাতিয়া নদীর পানি এই দুই উপজেলা প্রবলভাবে দেয়ে আসায় নতুন বাড়ি ঘর পানির নিচে তলি যাচ্ছে। ফলে আশ্রয় কেন্দ্রে দিনের পর দিন মানুষের ভিড় বাড়ছে। প্রয়োজনী খাবার সংকটের কারণে অনেকে মানবেতর জীবন যাপন করছে। ও বন্যা দুর্গতদের জন্য সরকারি সহয়তার পরিমান খুবই কম। বিভিন্ন সেচ্ছাসেবীসহ রাজনৈতিক সামাজিক সংগঠনগুলো আশ্রয় কেন্দ্রগলোতে খাবার পরিবেশন ও বাড়ি-ঘরে অবরুদ্ধদের উদ্ধারসহ বিভিন্নভাবে সাহায্য চালিয়ে যাচ্ছে। প্রায় সকল রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে খাদ্য দ্রব্য পৌঁছানোর একমাত্র ভরসা নৌকা। কিন্তু পর্যাপ্ত নৌকা না থাকায় কার্যক্রমে বেঘাত ঘটছে।

চাটখিল উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ এহসান উদ্দিন জানান, বন্যার্তদের জন্য শুধু মাত্র বিশ মেট্রিক টন চাল পেয়েছেন তিনি এখানে নৌকা না থাকায় ত্রান সামগ্রি পৌঁছাতে সমস্যা হচ্ছে বলে স্বীকার করেন। সোনাইমুড়ী প্রকল্প কর্মকর্তা শমসের রহমান জানান সোনাইমুড়ী বন্যার্তদের জন্য ৮০ মেট্রিক টন চাল এবং নগদ তিন লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়েছেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন