গত ৪/৫দিন ধরে টানা বৃষ্টিতে চাটখিল ও সোনাইমুড়ী উপজেলার নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। অধিকাংশ রাস্তাঘাট এবং অনেক বাড়িঘর ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পানির নিচে তলিয়ে গেছে। দুই উপজেলার কয়েক লাখ লোক পানি বন্ধী হয়ে পড়েছে। এতে করে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। আরো ২/৩দিন বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বড় ধরনের বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চাটখিল ও সোনাইমুড়ী পৌরসভা সহ দুই উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়েন গ্রামীন সড়কগুলো পানির নিচে তলিয়ে গেছে। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ ডুবে গেছে। এতে ছোট ছোট শিশুদের জীবন হুমকির মুখে রয়েছে। বহু বাড়ির উঠোনে পানি উঠেছে। চাটখিল পৌর এলাকায় সরকারি হাসপাতাল ও পৌর শহরে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। দুই উপজেলার কয়েক লাখ লোক পানি বন্ধী হয়ে কর্মহীন হয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা দাবি করছে, জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড যথাযথভাবে মহেন্দ্র খাল ও বিরেন্দ্র খাল খনন না করার ফলে খাল গুলো ময়লা-আবর্জনায় ভরাট হয়ে রয়েছে। যার ফলে পানি বন্ধী হয়ে বন্যার মুখোমুখি হতে হয়েছে।
এবিষয়ে চাটখিল উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ এহসান উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, জরুরীভাবে ক্ষতিগ্রস্থদের ত্রাণ সামগ্রী দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কানিজ ফাতেমা জানান, উপজেলায় বন্যার্তদের বিষয়টি তিনি জেলা প্রশাসক কে অবহিত করেছেন।
এসকে মাল্টিমিডিয়া থেকে প্রকাশিত "প্রতিদিনের নিউজ ডটকম" হেড অফিস: ৫৩/এ নয়া পল্টন এক্সটেনশন রোড ঢাকা-১২০০। মোবাইল ০১৯৩০ ১৭২ ৫২০, ০১৩১৪ ১৬৮ ৬৪৪ । আঞ্চলিক অফিস: হাজী রজ্জব আলী সুপার মার্কেট (নিচ তলা) চিটাগাংরোড, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ। Email:protidinernews24@gmail
সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না