সাংবাদিকদের দাবি মেনে কাজ শুরু করেছে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন
- আপডেট সময় : ০৯:৪৯:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৪
- / ১৩০
অধিকার বঞ্চিত সাংবাদিকদের এক দফা দাবির প্রেক্ষিতে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য একযোগে সকল ধরণের কাজ শুরু করেছে। এর সুফল ভোগ করবেন লাখ লাখ মানুষ। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (যুগ্ম সচিব) মো. ইউসুফ আলী গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও ঠিকাদারদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য সকলকে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে কাজ শুরু এবং শেষ না করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানানো হয়।
প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে প্রধান প্রকৌশলী মোঃ রফিকুল ইসলাম মিঞা, পরিবহন শাখার মহাব্যবস্থাপক শিউলী হরি, সচিব ও প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোঃ আরিফুর রহমান, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা সেঁজুতি ধর, প্রধান ভাণ্ডার ও ক্রয় কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ, জনসংযোগ কর্মকর্তা শেখ মহাবুল হোসেন রাজীব, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা এস.এম. মাজহারুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এইচ কে দেবনাথ, প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা অসীম কুমার সাহা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ জহুরুল হক, নগর পরিকল্পনাবিদ মানস বিশ্বাস, সমাজ কল্যাণ কর্মকর্তা উম্মে হালিমা, নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ জিল্লুর রহমান, মুহাম্মদ আজাহারুল হক ও মোঃ জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব মুহা. আমিনুল ইসলাম, প্রশাসনিক কর্মকর্তা কাঞ্চন কুমার নন্দী, খাদ্য ও স্যানিটেশন কর্মকর্তা দীপক মজুমদার, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহব্বত আলী প্রমুখ বৈঠক করেন।
কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর ফেলে রাখা কাজ দ্রুত সময়ের মধ্যে শুরু করার তাগিদ দিয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে চিঠি দেওয়া হয়। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে কাজ শুরু না করলে সেই সব ঠিকাদারদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান সিইও। বৈঠকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধনের বিষয়েও গুরুত্ব দেওয়া হয়। নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার এক দফা দাবি নিয়ে বুধবার দুপুরে সাংবাদিকরা মসিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেন। সমন্বয়ক শাহ মোহাম্মদ রনি, স্বাধীন চৌধুরী, আলমগীর কবির উজ্জ্বল খান, মো. শিবলী সাদিক খান, মো. আজগর হোসেন রবীন, সজীব রাজভর বিপিন, আব্দুল কাদের চৌধুরী, মো. আজাহারুল আলম, জহর লাল দে প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় নগরীর প্রধান এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ফেলে রাখা সড়ক ও ড্রেনের নির্মাণ কাজ দ্রুত শুরু করে নাগরিক দুর্ভোগ কমানোর বিষয়ে যৌক্তিক দাবি জানানো হয়েছিলো।