০৩:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কচুয়ায় চায়না রিং ও কারেন্ট জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস

মো. রাছেল :
  • আপডেট সময় : ০৮:১৭:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪
  • / ১০৫

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

কচুয়ায় সহদেবপুর ইউনিয়নের জলাশয়ে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান চায়না রিং জাল ও কারেন্ট জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ের উদ্যোগে অভিযান পরিচালনা করেন, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাসুদুল হাছান।

এসময় পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়নের তুলপাই, প্রসন্নকাপ, নয়াকান্দি, কান্দিরপাড়, জায়গির, কাঠালিয়া ও চাইরার বিলে অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ২শত ৪০টি চায়না রিং জাল ও কারেন্ট জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাসুদুল হাছান জানান, জব্দকৃত পুড়িয়ে দেওয়া রিং জাল ও কারেন্ট জালের মূল্য প্রায় ১০ লক্ষ টাকা হবে। দেশীয় প্রজাতীর মাছের প্রজনন বৃদ্ধির স্বার্থে এ অভিযান পরিচালনা করা হয় এবং অভিযান অব্যাহত থাকবে।

এ সময় পশ্চিম সহদেবপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন,উপজেলা সহকারি মৎস্য কর্মকর্তা মো: জহিরুল ইসলাম,কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি আলমগীর তালুকদার,সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বিপ্লব অভিযানে সহযোগীতা করেন।

অভিযান শেষে ইউপি চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন বলেন, দেশীয় মাছ রক্ষায় প্রশাসনের ভূমিকায় চায়না রিং জাল ও কারেন্ট জাল জব্দ করায় এ জাতীয় জাল দিয়ে মাছ ধরা বন্ধ করলে মাছের প্রজনন বৃদ্ধি পাবে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

কচুয়ায় চায়না রিং ও কারেন্ট জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস

আপডেট সময় : ০৮:১৭:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

কচুয়ায় সহদেবপুর ইউনিয়নের জলাশয়ে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান চায়না রিং জাল ও কারেন্ট জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ের উদ্যোগে অভিযান পরিচালনা করেন, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাসুদুল হাছান।

এসময় পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়নের তুলপাই, প্রসন্নকাপ, নয়াকান্দি, কান্দিরপাড়, জায়গির, কাঠালিয়া ও চাইরার বিলে অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ২শত ৪০টি চায়না রিং জাল ও কারেন্ট জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাসুদুল হাছান জানান, জব্দকৃত পুড়িয়ে দেওয়া রিং জাল ও কারেন্ট জালের মূল্য প্রায় ১০ লক্ষ টাকা হবে। দেশীয় প্রজাতীর মাছের প্রজনন বৃদ্ধির স্বার্থে এ অভিযান পরিচালনা করা হয় এবং অভিযান অব্যাহত থাকবে।

এ সময় পশ্চিম সহদেবপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন,উপজেলা সহকারি মৎস্য কর্মকর্তা মো: জহিরুল ইসলাম,কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি আলমগীর তালুকদার,সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বিপ্লব অভিযানে সহযোগীতা করেন।

অভিযান শেষে ইউপি চেয়ারম্যান মো. আলমগীর হোসেন বলেন, দেশীয় মাছ রক্ষায় প্রশাসনের ভূমিকায় চায়না রিং জাল ও কারেন্ট জাল জব্দ করায় এ জাতীয় জাল দিয়ে মাছ ধরা বন্ধ করলে মাছের প্রজনন বৃদ্ধি পাবে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন