০৩:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

শরণখোলায় গলায় ওড়না পেচিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর আত্মহত্যা

বাগেরহাট প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় : ০৫:২১:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪
  • / ১২২

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাটের শরণখোলায় মিম আক্তার (২৬) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার, ১৮ মে সকাল আটটার দিকে উপজেলার ধানসাগর ইউনিয়নের রতিয়া রাজাপুর গ্রামে নিজ ঘরের ভিতরে আড়ার সাথে ঝুলন্ত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

মৃত গৃহবধূ হলো মালয়েশিয়া প্রবাসী মো. রানা সাজ্জালের স্ত্রী ও একই গ্রামের মৃত আমির হোসেনের কন্যা মিম আক্তার। তার ফুফু
মনিয়ারা বেগম অভিযোগ করে বলেন, রতিয়া রাজাপুর গ্রামের রানা সাজ্জালের সাথে আমার ভাতিজী মিমের বিয়ে দিই. দাম্পত্য জীবনে তাদের দুই কন্যা সন্তান রয়েছে। পরিবারের সচ্ছলতা ফেরাতে গত ১০/১১ মাস আগে আমার ভাতিজী জামাই রানা সাজ্জাল তার শাশুড়ীর টাকায় মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান. এমতাবস্থায় তার শশুর বাড়ির সদস্যদের সাথে খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে কলহ চলে আসছিলো মিমের। তার জেরে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে আমার ভাতিজীকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে দাবি তার।

প্রবাসী রানা সাজ্জাল মুঠো ফোনে জানান, তার স্ত্রী মিম আক্তার একাধিক পর-পুরুষের সাথে পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলো এ কারণে সে আত্মহত্যা করেছে তার ধারণা।

এ বিষয়ে শরণখোলা থানার অফিসার ইনচার্জ( ওসি তদন্ত) রাধেশ্যাম সরদার আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট মর্গে পাঠানো হয়েছে।এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা তদন্ত চলছে এবং সুরতহাল রিপোর্ট পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

শরণখোলায় গলায় ওড়না পেচিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর আত্মহত্যা

আপডেট সময় : ০৫:২১:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাটের শরণখোলায় মিম আক্তার (২৬) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার, ১৮ মে সকাল আটটার দিকে উপজেলার ধানসাগর ইউনিয়নের রতিয়া রাজাপুর গ্রামে নিজ ঘরের ভিতরে আড়ার সাথে ঝুলন্ত মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

মৃত গৃহবধূ হলো মালয়েশিয়া প্রবাসী মো. রানা সাজ্জালের স্ত্রী ও একই গ্রামের মৃত আমির হোসেনের কন্যা মিম আক্তার। তার ফুফু
মনিয়ারা বেগম অভিযোগ করে বলেন, রতিয়া রাজাপুর গ্রামের রানা সাজ্জালের সাথে আমার ভাতিজী মিমের বিয়ে দিই. দাম্পত্য জীবনে তাদের দুই কন্যা সন্তান রয়েছে। পরিবারের সচ্ছলতা ফেরাতে গত ১০/১১ মাস আগে আমার ভাতিজী জামাই রানা সাজ্জাল তার শাশুড়ীর টাকায় মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান. এমতাবস্থায় তার শশুর বাড়ির সদস্যদের সাথে খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে কলহ চলে আসছিলো মিমের। তার জেরে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে আমার ভাতিজীকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে দাবি তার।

প্রবাসী রানা সাজ্জাল মুঠো ফোনে জানান, তার স্ত্রী মিম আক্তার একাধিক পর-পুরুষের সাথে পরকীয়ায় লিপ্ত ছিলো এ কারণে সে আত্মহত্যা করেছে তার ধারণা।

এ বিষয়ে শরণখোলা থানার অফিসার ইনচার্জ( ওসি তদন্ত) রাধেশ্যাম সরদার আত্মহত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট মর্গে পাঠানো হয়েছে।এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা তদন্ত চলছে এবং সুরতহাল রিপোর্ট পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন