আলোচিত মডেল ও অভিনেত্রী রুনা খান। নিজের বোল্ড লুকে ফটোশুটে ভক্তদের মনে প্রায়ই ঝড় তোলেন। এবার কৃষ্ণচূড়ার লাল রঙে রঙ্গিন হলেন জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী ।

মঙ্গলবার, ১৪ মে দুপুরের দিকে ফেসবুকে কৃষ্ণচূড়ার লাল রঙে নিজের কিছু ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। তাতে দেখা যায়, লাল শাড়ী, পিঠ খোলা টাউট লাল ব্লাউজ পড়ে খোপায় গুজেছেন কৃষ্ণচূড়া ফুল। আবার খোলা চুলেও একাধিক ছবি রয়েছে। নানা পোজে তোলা এইসব ছবি পোস্ট করে রুনা ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কৃষ্ণচূড়ার বনে বনে আগুন লেগেছে।

মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। রুনা খানের নান্দনিক এই ছবিগুলোতে বিভিন্ন মন্তব্যে করেছেন অনুসারীরা। ছবি গুলো মাত্র ৬ ঘন্টায় প্রায় ৭ হাজার লোক দেখেছেন। পোস্টটি শেয়ার করেছেন দ্ইুশতজনের বেশি লোক। মন্তব্য করেছেন ৬৫টি । একজন লিখেছেন, তুমি কোন কাননের ফুল কোন গগনের তারা, তোমায় কোথায় দেখেছি, যেন কোন স্বপনের পাড়া ‘খুব সুন্দর লাগছে আপু।

‘অভিনেত্রী মুনিরা আখতার মিঠু লিখেছেন ‘ বাংলাদেশের সবচেয়ে আকর্ষণীয় নারী, মিষ্টি নারী রুনা খান’। মুস্তাফিজুর রহমান লিখেছেন, ‘আগুন কোথায় লেগেছে সেটা বলা মুশকিল’।

শানায়ের দেবী শানু ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে লিখেছেন, আগুন লেগে গেছে সবার মনে মনে, অনেক অনেক সুন্দর লাগছে রুনা আপু’। ফাতেমা আবেদিন নাজলা লিখেছেন, ‘ফায়ার সার্ভিস ডাকো’।

শাহাদাত রাসেল নামে একজন লিখেছেন, এইগুলো ঠিক না ঠিক না ঠিক না. বাচ্চা পোলাপানগুলো বিভ্রান্ত হয়। আরেকজন ব্যাঙ্গ করে বলেছেন ‘ভাভাগো ভাবা’।

আরও একজন লিখেছেন, ‘তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি, সেকি মোর অপরাধ’ এক গুচ্ছ টকটকে লাল কৃষ্ণচূড়ার ভালোবাসা – শুধু তোমার জন্য। আরেকজন মন্তব্য করেছেন, অনেক সুন্দর রুনা। আসলেই কৃষ্ণচূড়া।

টেলিভিশন নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে রুনার কর্মজীবন শুরু হয়। তিনি ‘হালদা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন।

টেলিভিশন নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে রুনার কর্মজীবন শুরু হয়। তিনি ‘হালদা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ‘গহীন বালুচর’ ও ‘ছিটকিনি’ ছবিতে অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছেন। ‘ছিটকিনি’ ছবিতে তার কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রীর জন্য মেরিল-প্রথম আলো সমালোচক পুরস্কার অর্জন করেন।