১১:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

সাংবাদিক মোক্তার হোসেনের মেয়ে সাঈমা সিদ্দিকী মুক্তা দাখিল পরীক্ষায় জি পি এ-৫ অর্জন

খুলনা সংবাদদাতা :
  • আপডেট সময় : ১০:০৮:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪
  • / ১৩০

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ পত্রিকার সাংবাদিক মোক্তার হোসেন এর একমাত্র মেয়ে সাঈমা সিদ্দিকী মুক্তা এবারের-২০২৪ সালের দাখিল পরীক্ষায় ঐতিহ্যবাহী ঘুগরাকাটি ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা থেকে জি পি এ- ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। তার এই সাফল্যে পুরো পরিবার আত্মীয়স্বজন,প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা, ও প্রতিবেশিরা উচ্ছ্বসিত।

জিপিএ-৫ পাওয়ায় সাঈমার বাবা মোক্তার হোসেন বলেন, আমার মেয়ে এবার দাখিল পরীক্ষায় জিপি ৫ পেয়েছে। তার এই সাফল্যে আমি অত্যন্ত খুশি ও আনন্দিত। আমার মেয়ের এই সাফল্যের জন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অবদানকে সম্মান জানাই। তার ছোট্ট জীবনের প্রথম সাফল্য আমাকে আনন্দ দিচ্ছে।যেদিন থেকে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ জানতে পেল সেদিন থেকে আমার মেয়ে বার বার আমাকে বলেন, আব্বু আমার জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করবেন আমি যেন আপনাদের মনের আশা পূরণ করতে পারি। আজ তার সেই প্রত্যাশিত আশাটি মহান রাব্বুল আলামীন আশা পূর্ণ করেছে। এখানে ফলাফলের সব কৃতিত্ব তার শিক্ষকদের। আমার মেয়ের জন্য সবাই দোয়া করবেন। আমার মেয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে দেশ সেবায় ব্রত হয়ে দেশের অসহায় ও মেহনতি মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারে। আমার স্বপ্ন ভবিষ্যতে মেয়েকে ডাক্তার হিসেবে দেখতে।

সাঈমা সিদ্দিকী মুক্তা বলেন, আমি আমার সাফল্যের কৃতিত্ব বাবা-মা, পরিবার এবং আমার শিক্ষকদের। সাথে ছিলো আপনাদের সকলের দোয়া এবং ভালোবাসা। আমার স্বপ্ন-ভবিষ্যতে ডাক্তার হওয়া। এই মহৎ অবস্থানের প্রতি আমার স্বপ্ন যদি কোনো দিন বাস্তবে পরিণত হয়, তাহলে আমি বাংলাদেশের অসহায় মানুষের সেবা মান উন্নয়নে অনেক কিছু করবো।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

সাংবাদিক মোক্তার হোসেনের মেয়ে সাঈমা সিদ্দিকী মুক্তা দাখিল পরীক্ষায় জি পি এ-৫ অর্জন

আপডেট সময় : ১০:০৮:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ পত্রিকার সাংবাদিক মোক্তার হোসেন এর একমাত্র মেয়ে সাঈমা সিদ্দিকী মুক্তা এবারের-২০২৪ সালের দাখিল পরীক্ষায় ঐতিহ্যবাহী ঘুগরাকাটি ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসা থেকে জি পি এ- ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। তার এই সাফল্যে পুরো পরিবার আত্মীয়স্বজন,প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা, ও প্রতিবেশিরা উচ্ছ্বসিত।

জিপিএ-৫ পাওয়ায় সাঈমার বাবা মোক্তার হোসেন বলেন, আমার মেয়ে এবার দাখিল পরীক্ষায় জিপি ৫ পেয়েছে। তার এই সাফল্যে আমি অত্যন্ত খুশি ও আনন্দিত। আমার মেয়ের এই সাফল্যের জন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অবদানকে সম্মান জানাই। তার ছোট্ট জীবনের প্রথম সাফল্য আমাকে আনন্দ দিচ্ছে।যেদিন থেকে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ জানতে পেল সেদিন থেকে আমার মেয়ে বার বার আমাকে বলেন, আব্বু আমার জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করবেন আমি যেন আপনাদের মনের আশা পূরণ করতে পারি। আজ তার সেই প্রত্যাশিত আশাটি মহান রাব্বুল আলামীন আশা পূর্ণ করেছে। এখানে ফলাফলের সব কৃতিত্ব তার শিক্ষকদের। আমার মেয়ের জন্য সবাই দোয়া করবেন। আমার মেয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে দেশ সেবায় ব্রত হয়ে দেশের অসহায় ও মেহনতি মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারে। আমার স্বপ্ন ভবিষ্যতে মেয়েকে ডাক্তার হিসেবে দেখতে।

সাঈমা সিদ্দিকী মুক্তা বলেন, আমি আমার সাফল্যের কৃতিত্ব বাবা-মা, পরিবার এবং আমার শিক্ষকদের। সাথে ছিলো আপনাদের সকলের দোয়া এবং ভালোবাসা। আমার স্বপ্ন-ভবিষ্যতে ডাক্তার হওয়া। এই মহৎ অবস্থানের প্রতি আমার স্বপ্ন যদি কোনো দিন বাস্তবে পরিণত হয়, তাহলে আমি বাংলাদেশের অসহায় মানুষের সেবা মান উন্নয়নে অনেক কিছু করবো।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন