মো. রাছেল, কচুয়া :

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত সময় সূচি অনুযায়ী কচুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হতে পারে ২৫ মে। সেই হিসাবে ভোটের ২ মাসের বেশি কিছুদিন বাকি থাকলেও এরেই মধ্যে উপজেলায় নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এ নির্বাচনে কচুয়া উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে ভোটারদের সাথে গনসংযোগ, মতবিনিময় ও কুশল বিনিময় চালিয়ে যাচ্ছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহবুব আলম।
সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ এমপির পক্ষে দিনরাত নৌকার বিজয়ের জন্য দলীয় নেতাকর্মী নিয়ে কাজ করেছেন। ২০১৮ সালে পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে তালা মার্কা প্রতীকে নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে কচুয়ার সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে পাশে থেকে সহযোগিতা করে আসছেন । কচুয়া মানবিক মানুষ হিসেবেও মাহবুব আলমের বেশ পরিচিতি রয়েছে। সাধারণ ভোটার'রা জানান, মাহবুব আলম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে বর্তমান সাংসদ সদস্য ড.সেলিম মাহমুদের হাত ধরে উন্নয়নমূলক কাজ করার জন্য ভূমিকা রাখবেন। তার সাফল্য কামনা করি। আমরা তাকে আমাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে বিজয়ী করে সাধারণ মানুষের সেবা ও উপজেলা উন্নয়ন মূলক কাজের ধারা অব্যাহত রাখবো।
চেয়ারম্যার প্রার্থী মাহবুব আলম বলেন, আমি যখন ছাত্রলীগ রাজনীতি শুরু করেছি, তখন থেকে সাবধান মানুষের পাশে থেকে সহযোগিতা করে আসছি। আমার বাবা মরহুম ইদ্রিস আলী বেপারী দুই যুগ ধরে রাজনীতি ও জনপ্রতিনিধি পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সেবা করে ছিলেন। আমার বাবার নীতি আদর্শ দেখে গত পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কচুয়ার মানুষ আমাকে ভালোবেসে বিপুল পরিমাণ ভোট দিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করেছেন। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আমি বিভিন্ন ইউনিয়নে গণসংযোগ ও মত বিনিময় শুরু করে দলীয় সকল কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে নেতাকর্মী নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। সাধারণ মানুষ আমার প্রতি আস্থা ও ভালোবাসা দিয়ে আমাকে এগিয়ে নিতে চায় ।
ইনশাআল্লাহ আমি উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে কচুয়াকে স্মার্ট উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আমার রাজনৈতিক অভিভাবক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ এমপির হাত ধরে কাজ করে যাবো।