১১:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

বেইলি রোডের ভবনে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় প্রধানমন্ত্রীর ক্ষোভ

প্রতিদিনের নিউজ :
  • আপডেট সময় : ০৫:২৯:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪
  • / ১০৭

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ :

রাজধানীর বেইলি রোডে আগুন লাগা ভবনে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বেইলি রোডে আগুনের ঘটনায় ৪৫ জন লোক মারা গেছে এর থেকে কষ্টের আর কি হতে পারে। অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা বাড়ানোর নির্দেশ দিচ্ছি, সেটা কিন্তু আর মানে না।
শুক্রবার (১ মার্চ) সকাল ১০টায় জাতীয় বিমা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বেইলি রোডে যেখানে আগুন লেগেছে সেখানে কোন ফায়ার এক্সিট নেই। এসব ভবন নির্মাণে ইঞ্জিয়ার এবং মালিকদের গাফেলতি থাকে। এসব ক্ষেত্রে সচেতনতা খুব প্রয়োজন। বর্তমানে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে, জীবন ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সে ক্ষেত্রে ইনস্যুরেন্স কিন্তু নিরাপত্তা দিতে পারে।
তিনি আরও বলেন, অনেক সময় বিমা নিয়ে অনেকে নানা ধরনের ব্যবসাও করে। ইচ্ছাকৃতভাবেও আগুন দিয়ে মোটা অংকের টাকা তুলে নেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর দেশের সব অগ্রযাত্রায় বন্ধ করে দেয়া হয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে অনেক উন্নয়নমূলক কাজ হাতে নেয়। পরে ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করি। বর্তমানে বীমা শিল্প অনেক এগিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, বীমা দাবিগুলো যেন মানুষ সহজে পায় সে ব্যবস্থা করতে হবে। যারা দুই নাম্বারি করে তাদের কথা বলছি না। উন্নয়নশীলের যাত্রা আমরা ২০২৬ সাল থেকে শুরু করবো।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

বেইলি রোডের ভবনে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় প্রধানমন্ত্রীর ক্ষোভ

আপডেট সময় : ০৫:২৯:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

প্রতিদিনের নিউজ :

রাজধানীর বেইলি রোডে আগুন লাগা ভবনে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বেইলি রোডে আগুনের ঘটনায় ৪৫ জন লোক মারা গেছে এর থেকে কষ্টের আর কি হতে পারে। অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা বাড়ানোর নির্দেশ দিচ্ছি, সেটা কিন্তু আর মানে না।
শুক্রবার (১ মার্চ) সকাল ১০টায় জাতীয় বিমা দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বেইলি রোডে যেখানে আগুন লেগেছে সেখানে কোন ফায়ার এক্সিট নেই। এসব ভবন নির্মাণে ইঞ্জিয়ার এবং মালিকদের গাফেলতি থাকে। এসব ক্ষেত্রে সচেতনতা খুব প্রয়োজন। বর্তমানে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে, জীবন ব্যবস্থা অনেক উন্নত হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সে ক্ষেত্রে ইনস্যুরেন্স কিন্তু নিরাপত্তা দিতে পারে।
তিনি আরও বলেন, অনেক সময় বিমা নিয়ে অনেকে নানা ধরনের ব্যবসাও করে। ইচ্ছাকৃতভাবেও আগুন দিয়ে মোটা অংকের টাকা তুলে নেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর দেশের সব অগ্রযাত্রায় বন্ধ করে দেয়া হয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে অনেক উন্নয়নমূলক কাজ হাতে নেয়। পরে ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে দেশের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করি। বর্তমানে বীমা শিল্প অনেক এগিয়ে গেছে।
তিনি বলেন, বীমা দাবিগুলো যেন মানুষ সহজে পায় সে ব্যবস্থা করতে হবে। যারা দুই নাম্বারি করে তাদের কথা বলছি না। উন্নয়নশীলের যাত্রা আমরা ২০২৬ সাল থেকে শুরু করবো।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন