০৪:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫

সুন্দরবনে পথ হারিয়ে ৯৯৯ এ ফোন, ৩১ কিশোরকে উদ্ধার করেছে মংলা পুলিশ

বাগেরহাট প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় : ০৯:০৯:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৪৪

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট প্রতিনিধি :

প্রায় ৩ ঘণ্টা পর জাতীয় জরুরি সেবার হটলাইন নম্বর ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে সুন্দরবনের করমজলে বিপদে পড়া একত্রিশ পর্যটককে উদ্ধার করেছে মোংলা থানা-পুলিশ। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মংলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে এম আজিজুল ইসলাম’র সহায়তায় তাদের উদ্ধার করা হয়।
মংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম আজিজুল ইসলাম বলেন, বাগেরহাটের চিতলমারি থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ একত্রিশ জনের একটি দল সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে সুন্দরবনের করমজলে ভ্রমণে যায়। বনে প্রবেশের কিছুক্ষণ পরেই তারা পথ হারিয়ে ফেলে। কিশোরদের মধ্যে ফেরদৌস বুদ্ধি খাটিয়ে তার মোবাইল থেকে ৯৯৯ এ খবর দেয়। সেখান থেকে তারা সরাসরি মংলা থানায় কথা বলিয়ে দেয়। ফেরদৌস জানায় তার ফোনে চার্জ নাই তাই আমি আরো দুটি মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করি। এর পর মোবাইলে যোগাযোগের মাধ্যমে বিকেলে তাদের সন্ধান মিলে। তারা লোকালয় থেকে গভীর বনে ডুকে পড়ছিল।
কিশোর ফেরদৌস জানায়, তার মোবাইলে ব্যালেন্স ছিল না। কিন্তু সে জানতো ব্যালেন্স না থাকলেও ৯৯৯ এ ফোন করা যায়। তাই সে বুদ্ধি খাটিয়ে ৯৯৯ ফোন করে সহযোগিতা চায়।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

সুন্দরবনে পথ হারিয়ে ৯৯৯ এ ফোন, ৩১ কিশোরকে উদ্ধার করেছে মংলা পুলিশ

আপডেট সময় : ০৯:০৯:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বাগেরহাট প্রতিনিধি :

প্রায় ৩ ঘণ্টা পর জাতীয় জরুরি সেবার হটলাইন নম্বর ৯৯৯-এ ফোন পেয়ে সুন্দরবনের করমজলে বিপদে পড়া একত্রিশ পর্যটককে উদ্ধার করেছে মোংলা থানা-পুলিশ। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মংলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে এম আজিজুল ইসলাম’র সহায়তায় তাদের উদ্ধার করা হয়।
মংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম আজিজুল ইসলাম বলেন, বাগেরহাটের চিতলমারি থেকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ একত্রিশ জনের একটি দল সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে সুন্দরবনের করমজলে ভ্রমণে যায়। বনে প্রবেশের কিছুক্ষণ পরেই তারা পথ হারিয়ে ফেলে। কিশোরদের মধ্যে ফেরদৌস বুদ্ধি খাটিয়ে তার মোবাইল থেকে ৯৯৯ এ খবর দেয়। সেখান থেকে তারা সরাসরি মংলা থানায় কথা বলিয়ে দেয়। ফেরদৌস জানায় তার ফোনে চার্জ নাই তাই আমি আরো দুটি মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করি। এর পর মোবাইলে যোগাযোগের মাধ্যমে বিকেলে তাদের সন্ধান মিলে। তারা লোকালয় থেকে গভীর বনে ডুকে পড়ছিল।
কিশোর ফেরদৌস জানায়, তার মোবাইলে ব্যালেন্স ছিল না। কিন্তু সে জানতো ব্যালেন্স না থাকলেও ৯৯৯ এ ফোন করা যায়। তাই সে বুদ্ধি খাটিয়ে ৯৯৯ ফোন করে সহযোগিতা চায়।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন