নৌকাকে বিজয়ী করতে ভোটারদের কেন্দ্রে আনতে পারভেজের প্রশংসনীয় উদ্যোগ
- আপডেট সময় : ০৮:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৪
- / ১০১
সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি:
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, মহান স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য উত্তরসূরী প্রধানমন্ত্রী জনত্রেী শেখ হাসিনার উন্নয়ণ অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৪ (সিদ্ধিরগঞ্জ-ফতুল্লা) আসনে নৌকাকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে সিদ্ধিরগঞ্জের ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে আনতে ব্যতিক্রমধর্মী উদ্যোগ গ্রহণ করে জনসাধারণের প্রশংসায় সিক্ত হয়েছেন বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি-বিএইচপি’র শিল্প বিষয়ক সম্পাদক ও প্রবাসী ব্যবসায়ী পারভেজ সরকার।
রবিবার (৭ জানুয়ারী) সকাল ৮টা থেকে শুরু করে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোট চলাকালীন বিপুলসংখ্যক কর্মী নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জের ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করে বাড়ী বাড়ী গিয়ে ভোটারদের ডেকে এনে নৌকায় ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের অনুপ্রানিত করেন পারভেজ সরকার।
এসময় পারভেজ সরকার ভোটারদেরকে উৎসাহিত করার জন্য তাদের মাঝে নিজস্ব অর্থায়নে বিস্কুট, চা ও চকলেট বিতরণ করেন। বিষয়টি সকলের নজর কেরেছে এবং তিনি প্রশংসিত হয়েছেন।
এ ব্যাপারে পারভেজ সরকার বলেন, আমি একজন প্রবাসী ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়ায় ব্যবসা করেছি। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে উন্নয়নের রোল মডেল। দেশ আজ ডিজিটালে উন্নীত হয়েছে এবং আগামীতে স্মার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী কাজ করে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার অভূতপূর্ব উন্নয়ণকর্মকান্ড দেখে বিশ্ব হতবাক। প্রধানমন্ত্রীর কারণেই বাংলাদেশী নাগরিকরা সরকারী নানান সুযোগ-সুবিধা নিয়ে প্রবাসে যেতে পারেন কিন্ত দেশ এবং দেশের স্বাধীনতা বিরোধী একটি অপশক্তি জ্বালাও-পোড়াও এবং অগ্নিসন্ত্রাস করে উন্নয়নের গতিরথকে থামিয়ে দিতে ষড়যন্ত্র করে বেরাচ্ছে। তাই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের নৌকার বিজয় এ জাতীর কাঙখিত প্রত্যাশা। সেই লক্ষে নৌকাকে বিজয়ী করার জন্য এটি আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস।
তিনি বলেন, আমার মরহুম পিতা মজিবুর রহমান সরকার একজন আওয়ামীলীগের অন্ধভক্ত ছিলেন। তিনি সিদ্ধিরগঞ্জ হাউজিং কমিটির সহ-সভাপতি ছিলেন। আমার বাবাও জীবদ্দশায় নৌকার সমর্থকদের উৎসাহ দেয়ার জন্য সব সময় সাধারণ মানুষের পিছনে নিজের অর্থে খরচ করে খাওয়াতেন। আমিও চেষ্টা করি বাবার মত সাধারণ মানুষের পাশে থাকার।