০৯:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪

কয়রায় নতুন কারিকুলাম প্রশিক্ষণ শেষে, শিক্ষা সমাবেশ অনুষ্ঠিত

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৯:২৭:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৬৮

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মোক্তার হোসেন:

খুলনার কয়রা উপজেলায় বিষয় ভিত্তিক অষ্টম, নবম শ্রেণির শিক্ষকদের নুতন কারিকুলাম বিস্তরণ প্রশিক্ষণ শেষে শিক্ষা সমাবেশ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর বিকাল ৩টায় কয়রা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে, সাত দিন ব্যাপী প্রশিক্ষনার্থী শিক্ষকদের নিয়ে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রশিক্ষণে উপজেলার মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় ৬৫০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন বলে জানা গেছে। শিক্ষকরা প্রশিক্ষণ নিয়ে আগামিতে স্ব-স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শ্রেণি কক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাবেন। সমাবেশে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কয়রা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, মোঃ কামাল হোসেন মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, কয়রা থানা ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, শফিকুল ইসলাম,আওয়ামী লীগের সভাপতি জি, এম মহসিন রেজা, কয়রা মহিলা বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম,কালনা আমিনিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আলী,ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুপার ও শিক্ষকবৃন্দ।
শিক্ষকদের উদ্দেশ্য বক্তারা বলেন, প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে হয়তো বিভিন্ন ঘাটতি পুরণ হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পাঠদান থেকে শুরু করে মুল্যায়ন পর্যন্ত নানা ক্ষেত্রে সহায়ক হবে এই প্রশিক্ষণ। সর্বোপরি এই প্রশিক্ষণ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদানের ক্ষেত্রে আরো গতিশীল করবে। মাষ্টার খায়রুল আলম
বলেন,নতুন কারিকুলাম বিস্তরণে যে ১১টি বিষয়ে প্রক্ষিণ দেওয়া হয়েছে সে গুলো হচ্ছে, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা,শিল্প সংস্কৃতি, ইতিহাস ও সমাজ বিজ্ঞান, ইসলাম শিক্ষা, হিন্দু ধর্ম, বিজ্ঞান এবং জীবন জীবিকা। তিনি আরও বলেন, নতুন
কারিকুলাম বিস্তরণে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষকদের বাছাই করে তাদের প্রথমে প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রশিক্ষক হিসেবে প্রস্তুত করে মাস্টার প্রশিক্ষক হিসেবে ওই প্রশিক্ষকরা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।
কয়রা মদিনাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় গিয়ে দেখা গেছে, তৃতীয় তলা বিশিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কক্ষে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ চলছে। মাল্টিমিডিয়া এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রশিক্ষকরা প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া নারী-পুরুষ শিক্ষকরাও মনযোগ সহকারে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করচ্ছেন। ৬৫০জন শিক্ষক ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া বাগালী হাইস্কুলের স্বাস্হ্য সুরক্ষা বিষয়ের শিক্ষক ইব্রাহিম হোসেন জানান, নতুন কারিকুলাম শিক্ষার্থীদের জন্য চমৎকার। শ্রেণি কক্ষে শিখনকালিন ম্যুলায়নের বিষয়ে শিক্ষকরা দক্ষ্যতা এবং আন্তরিকতার সাথে পরিচালনা করতে পারলে শিক্ষার্থীরা অনেক অনেক উপকৃত হবে। নতুন কারিকুলামের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সফল হবে। এই কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে পারলে উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা এগিয়ে যাবে বলে ওই শিক্ষক বিশ্বাস করেন।
শিক্ষার্থীদের কি ভাবে পাঠদান করানো হবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ভালোভাবে ধারণা পেয়েছে। মুক্তধারা থেকে শুুরু করে মুল্যায়ন পর্যন্ত নানা বিষয় সম্পর্কে তাদের শিখানো হচ্ছে। নতুন কারিকুলাম সম্পর্কে পুনাঙ্গ ধারণা সে পেয়েছে। এবিষয়ে তাকে আর কোন প্রশিক্ষণ নিতে হবে না বলে জানান ওই শিক্ষিক।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া বেজপাড়া হায়াতুনেছা দাখিল মাদ্রাসার আব্দুস সালাম শিক্ষক জানান আমার ভিতরে যে সব অভাব ছিল প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে এরিমধ্যে তা পুরণ হয়েছে। ওই কক্ষের প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণার্থীরা মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে প্রশিক্ষণে যতেষ্ট জ্ঞান অর্জন করছেন।
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন কারিকুলাম বিষয়ে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করানোর নানা বিষয় সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে সহায়ক ভুমিকা রাখবে বলে তিনি মনে করেন।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া বেশ কয়েকজন শিক্ষকের সাথে কথা হলে তারা জানান, নতুন কারিকুলাম অনুযায়ি শ্রেণি কক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করানোর ক্ষেত্রে এই প্রশিক্ষণ যতেষ্টগুরত্ব বহন করে। প্রযুক্তির ব্যবহার করে নানা ভাবে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। পাঠদানের নানা কলাকৌশল সম্পর্কে তারা বাস্তব ধারণা পাচ্ছেন।
প্রশিক্ষক আব্দুর রউফ জানান, সে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। তার কক্ষে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৩ জন শিক্ষক রয়েছে। মাল্টিমিডিয়াসহ নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে প্রশিক্ষণে। নতুন কারিকুলাম বিস্তরণে নানা ভাবে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লব্ধজ্ঞান শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে সহায়ক হবে।
প্রশিক্ষক আসমাউল হোসেন জানান, তাদের কক্ষে ৫৮ জনকে তারা ইংরেজী বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। মাল্টিমিডিয়া, বিভিন্ন প্রযুক্তি, ইন্টারনেটযুক্ত অ্যানড্রোয়েট ফোন, পোষ্টারসহ নানা ধরণের উপকরণ ব্যবহার করা হচ্ছে প্রশিক্ষণে। শিক্ষকরা মনোযোগ সহকারে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন। প্রশিক্ষণে অংশ


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

কয়রায় নতুন কারিকুলাম প্রশিক্ষণ শেষে, শিক্ষা সমাবেশ অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ০৯:২৭:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মোক্তার হোসেন:

খুলনার কয়রা উপজেলায় বিষয় ভিত্তিক অষ্টম, নবম শ্রেণির শিক্ষকদের নুতন কারিকুলাম বিস্তরণ প্রশিক্ষণ শেষে শিক্ষা সমাবেশ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর বিকাল ৩টায় কয়রা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে, সাত দিন ব্যাপী প্রশিক্ষনার্থী শিক্ষকদের নিয়ে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রশিক্ষণে উপজেলার মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় ৬৫০ জন শিক্ষক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন বলে জানা গেছে। শিক্ষকরা প্রশিক্ষণ নিয়ে আগামিতে স্ব-স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শ্রেণি কক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাবেন। সমাবেশে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কয়রা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, মোঃ কামাল হোসেন মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, কয়রা থানা ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, শফিকুল ইসলাম,আওয়ামী লীগের সভাপতি জি, এম মহসিন রেজা, কয়রা মহিলা বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খায়রুল আলম,কালনা আমিনিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আলী,ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুপার ও শিক্ষকবৃন্দ।
শিক্ষকদের উদ্দেশ্য বক্তারা বলেন, প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে হয়তো বিভিন্ন ঘাটতি পুরণ হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পাঠদান থেকে শুরু করে মুল্যায়ন পর্যন্ত নানা ক্ষেত্রে সহায়ক হবে এই প্রশিক্ষণ। সর্বোপরি এই প্রশিক্ষণ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদানের ক্ষেত্রে আরো গতিশীল করবে। মাষ্টার খায়রুল আলম
বলেন,নতুন কারিকুলাম বিস্তরণে যে ১১টি বিষয়ে প্রক্ষিণ দেওয়া হয়েছে সে গুলো হচ্ছে, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা,শিল্প সংস্কৃতি, ইতিহাস ও সমাজ বিজ্ঞান, ইসলাম শিক্ষা, হিন্দু ধর্ম, বিজ্ঞান এবং জীবন জীবিকা। তিনি আরও বলেন, নতুন
কারিকুলাম বিস্তরণে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষকদের বাছাই করে তাদের প্রথমে প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রশিক্ষক হিসেবে প্রস্তুত করে মাস্টার প্রশিক্ষক হিসেবে ওই প্রশিক্ষকরা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।
কয়রা মদিনাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় গিয়ে দেখা গেছে, তৃতীয় তলা বিশিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কক্ষে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ চলছে। মাল্টিমিডিয়া এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রশিক্ষকরা প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া নারী-পুরুষ শিক্ষকরাও মনযোগ সহকারে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করচ্ছেন। ৬৫০জন শিক্ষক ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া বাগালী হাইস্কুলের স্বাস্হ্য সুরক্ষা বিষয়ের শিক্ষক ইব্রাহিম হোসেন জানান, নতুন কারিকুলাম শিক্ষার্থীদের জন্য চমৎকার। শ্রেণি কক্ষে শিখনকালিন ম্যুলায়নের বিষয়ে শিক্ষকরা দক্ষ্যতা এবং আন্তরিকতার সাথে পরিচালনা করতে পারলে শিক্ষার্থীরা অনেক অনেক উপকৃত হবে। নতুন কারিকুলামের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সফল হবে। এই কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে পারলে উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা এগিয়ে যাবে বলে ওই শিক্ষক বিশ্বাস করেন।
শিক্ষার্থীদের কি ভাবে পাঠদান করানো হবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ভালোভাবে ধারণা পেয়েছে। মুক্তধারা থেকে শুুরু করে মুল্যায়ন পর্যন্ত নানা বিষয় সম্পর্কে তাদের শিখানো হচ্ছে। নতুন কারিকুলাম সম্পর্কে পুনাঙ্গ ধারণা সে পেয়েছে। এবিষয়ে তাকে আর কোন প্রশিক্ষণ নিতে হবে না বলে জানান ওই শিক্ষিক।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া বেজপাড়া হায়াতুনেছা দাখিল মাদ্রাসার আব্দুস সালাম শিক্ষক জানান আমার ভিতরে যে সব অভাব ছিল প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে এরিমধ্যে তা পুরণ হয়েছে। ওই কক্ষের প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণার্থীরা মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে প্রশিক্ষণে যতেষ্ট জ্ঞান অর্জন করছেন।
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন কারিকুলাম বিষয়ে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করানোর নানা বিষয় সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণলব্ধ জ্ঞান শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাতে সহায়ক ভুমিকা রাখবে বলে তিনি মনে করেন।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া বেশ কয়েকজন শিক্ষকের সাথে কথা হলে তারা জানান, নতুন কারিকুলাম অনুযায়ি শ্রেণি কক্ষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করানোর ক্ষেত্রে এই প্রশিক্ষণ যতেষ্টগুরত্ব বহন করে। প্রযুক্তির ব্যবহার করে নানা ভাবে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। পাঠদানের নানা কলাকৌশল সম্পর্কে তারা বাস্তব ধারণা পাচ্ছেন।
প্রশিক্ষক আব্দুর রউফ জানান, সে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। তার কক্ষে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৩ জন শিক্ষক রয়েছে। মাল্টিমিডিয়াসহ নানা প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে প্রশিক্ষণে। নতুন কারিকুলাম বিস্তরণে নানা ভাবে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লব্ধজ্ঞান শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে সহায়ক হবে।
প্রশিক্ষক আসমাউল হোসেন জানান, তাদের কক্ষে ৫৮ জনকে তারা ইংরেজী বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। মাল্টিমিডিয়া, বিভিন্ন প্রযুক্তি, ইন্টারনেটযুক্ত অ্যানড্রোয়েট ফোন, পোষ্টারসহ নানা ধরণের উপকরণ ব্যবহার করা হচ্ছে প্রশিক্ষণে। শিক্ষকরা মনোযোগ সহকারে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন। প্রশিক্ষণে অংশ


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন