১০:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪

আপন ভাই ভূমিদস্যু কর্তৃক জমি দখল ও জীবননাশের হুমকি: থানায় অভিযোগ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৫৭

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মো. মিঠু মিয়া, গাইবান্ধা:

গাইবান্ধা সদর উপজেলার আরিফ খাঁ বাসুদেবপুরের বাসিন্দা মৃত হোসেন আলীর পুত্র মো. সাদা মিয়া (৫৫) এর পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত ১০৯ শতক জমি তাহার আপন বড় ভাই মো. আমজাদ হোসেন (৬০) দীর্ঘদিন থেকে ভোগদখল করে আসছে এবং তার অংশের কিছু জমি জালিয়াতি করে প্রতিবেশী সিজু মিয়া, পিতা-মৃত আব্দুল ছোবহান ওরফে খোকা, মো. আব্দুল হক, পিতা-নহি বকস, মোঃ সাইফুল ইসলাম, পিতা-মৃত আব্দুল মজিদ এর নিকট বিক্রি করে। সাদা মিয়া জমি ফেরত পাওয়ার জন্য স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গর উপস্থিতিতে শালিস বৈঠক করে। কিন্তু ভিকটিমের বড়ভাই ভূমিদস্যু মোঃ আমজাদ হোসেন ও ক্রয় করা ব্যক্তিরা জমির স্বপক্ষে কোন দালিলিক প্রমাণ উপস্থাপন করতে না দেখাতে পেরে মারমুখী হয় ও শালিসের সিদ্ধান্ত অমান্য করে ভূমি মালিক সাদা মিয়াকে মারতে উদ্যত হয়।
তফশীল বর্ণিত জমি থানা ও জেলা- গাইবান্ধা, মৌজা- আরিফ খাঁ বাসুদেবপুর, জে.এল নং- ৬২, খতিয়ান নং- ৫৪৬, দাগ নং- ১৬০৫, ১৬১২, ১৬১৩, ১৬১৪, ১৬২১, ৪৮৩, ১২৭৯, ৪৮৩, ১৫৭৮। মোট জমির পরিমাণ ১০৯ শতক।
গত ৩০ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে সাদা মিয়া সাক্ষী লোকজনসহ সকাল অনুমান ১০টার সময় পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত উল্লেখিত জমি দখল নিতে গেলে ১। মোঃ আমজাদ হোসেন (৬০), পিতা- মৃত হোসেন আলী, ২। সিজু মিয়া (৪০), পিতা- মৃত আব্দুল ছোবহান ওরফে খোকা, ৩। মোঃ আব্দুল হক (৫৬), পিতা- নহি বকস, ৪। মোঃ সাইফুল ইসলাম (৪০), পিতা- মৃত আব্দুল মজিদ, ৫। ভাতিজা মোঃ মিলন মিয়া (৩৪), পিতা- মোঃ আমজাদ হোসেন, ৬। একরাম আলী (৬০), পিতা-মৃত ইসলাম ব্যাপারী, সকলের সাং-আরিফ খাঁ বাসুদেবপুর, থানা ও জেলা- গাইবান্ধাগণ সাদা মিয়াকেসহ সাক্ষী লোকজনে মারার জন্য উদ্যত হয়। ওই সময় আরও অন্যান্য সাক্ষী লোকজন এগিয়ে এসে ভূসিদস্যুদের কবল থেকে তাহাদের উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে গাইবান্ধা সদর থানায় ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে সাদা মিয়া বাদী হয়ে উপরোক্ত ৬জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে ভূমি মালিক সাদা মিয়া জানান। সাদা মিয়া অভিযোগে আরও জানান, গাইবান্ধা সদর থানার তদন্ত অফিসার বিরোধীয় সম্মপত্তিতে না গিয়ে ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে তদন্ত করে ঘুরে আসেন। বর্তমানে সাদা মিয়া ও তার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

আপন ভাই ভূমিদস্যু কর্তৃক জমি দখল ও জীবননাশের হুমকি: থানায় অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৪:৫৪:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মো. মিঠু মিয়া, গাইবান্ধা:

গাইবান্ধা সদর উপজেলার আরিফ খাঁ বাসুদেবপুরের বাসিন্দা মৃত হোসেন আলীর পুত্র মো. সাদা মিয়া (৫৫) এর পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত ১০৯ শতক জমি তাহার আপন বড় ভাই মো. আমজাদ হোসেন (৬০) দীর্ঘদিন থেকে ভোগদখল করে আসছে এবং তার অংশের কিছু জমি জালিয়াতি করে প্রতিবেশী সিজু মিয়া, পিতা-মৃত আব্দুল ছোবহান ওরফে খোকা, মো. আব্দুল হক, পিতা-নহি বকস, মোঃ সাইফুল ইসলাম, পিতা-মৃত আব্দুল মজিদ এর নিকট বিক্রি করে। সাদা মিয়া জমি ফেরত পাওয়ার জন্য স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গর উপস্থিতিতে শালিস বৈঠক করে। কিন্তু ভিকটিমের বড়ভাই ভূমিদস্যু মোঃ আমজাদ হোসেন ও ক্রয় করা ব্যক্তিরা জমির স্বপক্ষে কোন দালিলিক প্রমাণ উপস্থাপন করতে না দেখাতে পেরে মারমুখী হয় ও শালিসের সিদ্ধান্ত অমান্য করে ভূমি মালিক সাদা মিয়াকে মারতে উদ্যত হয়।
তফশীল বর্ণিত জমি থানা ও জেলা- গাইবান্ধা, মৌজা- আরিফ খাঁ বাসুদেবপুর, জে.এল নং- ৬২, খতিয়ান নং- ৫৪৬, দাগ নং- ১৬০৫, ১৬১২, ১৬১৩, ১৬১৪, ১৬২১, ৪৮৩, ১২৭৯, ৪৮৩, ১৫৭৮। মোট জমির পরিমাণ ১০৯ শতক।
গত ৩০ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে সাদা মিয়া সাক্ষী লোকজনসহ সকাল অনুমান ১০টার সময় পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত উল্লেখিত জমি দখল নিতে গেলে ১। মোঃ আমজাদ হোসেন (৬০), পিতা- মৃত হোসেন আলী, ২। সিজু মিয়া (৪০), পিতা- মৃত আব্দুল ছোবহান ওরফে খোকা, ৩। মোঃ আব্দুল হক (৫৬), পিতা- নহি বকস, ৪। মোঃ সাইফুল ইসলাম (৪০), পিতা- মৃত আব্দুল মজিদ, ৫। ভাতিজা মোঃ মিলন মিয়া (৩৪), পিতা- মোঃ আমজাদ হোসেন, ৬। একরাম আলী (৬০), পিতা-মৃত ইসলাম ব্যাপারী, সকলের সাং-আরিফ খাঁ বাসুদেবপুর, থানা ও জেলা- গাইবান্ধাগণ সাদা মিয়াকেসহ সাক্ষী লোকজনে মারার জন্য উদ্যত হয়। ওই সময় আরও অন্যান্য সাক্ষী লোকজন এগিয়ে এসে ভূসিদস্যুদের কবল থেকে তাহাদের উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে গাইবান্ধা সদর থানায় ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে সাদা মিয়া বাদী হয়ে উপরোক্ত ৬জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে ভূমি মালিক সাদা মিয়া জানান। সাদা মিয়া অভিযোগে আরও জানান, গাইবান্ধা সদর থানার তদন্ত অফিসার বিরোধীয় সম্মপত্তিতে না গিয়ে ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে তদন্ত করে ঘুরে আসেন। বর্তমানে সাদা মিয়া ও তার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন