০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫

সিজারের এগারো দিনের মাথায় নারীর মৃত্যু

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০১:২৯:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৬১

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মাহমুদ হাসান রনি:

দামুড়হুদায় সিজারের এগারো দিন পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার রাত সাড়ে ৯ টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের পান্তাপাড়ার ঈমান আলীর মমতাজ খাতুনের (৩০) অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়। ঘটনার ১১দিন পূর্বে কার্পাসডাঙ্গায় নিরাময় ক্লিনিকে তার সিজার করা হয়। এসময় মমতাজ একটি ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। পুত্র সন্তান সুস্থ্য থাকলেও মমতাজের সিজারের ৩ দিন পর রক্তক্ষরণ শুরু হলে ওই ক্লিনিকে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
বুধবার আবারও অতিরিক্ষ রক্তক্ষরণ শুরু হলে বিকালে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসক তাকে রাজশাহী রেফার্ড করেন। কিন্তু রাজশাহী নিয়ে যাওয়ার আগেই রাতে তার মৃত্যু হয়। নিরাময় ক্লিনিকের মালিক বিল্লাল হোসাইন বলেন, ‘ডা. আবু হাসানুজ্জামান নুপুর সিজারিয়ান অপারেশন করেছিলেন।
এ বিষয়ে ডা. আবু হাসানুজ্জামান নুপুর বলেন, ‘অপারেশনে আমার কোনো ত্রুটি ছিল না। রক্তক্ষরণ হতে পারে। তার মৃত্যুর বিষয়টি রাতেই শুনেছি। তবে রোগীর সমস্যা হলেও তার স্বজনরা আমার সঙ্গে কিংবা ক্লিনিকে যোগাযোগ না করেই হাসপাতালে ভর্তি করে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

সিজারের এগারো দিনের মাথায় নারীর মৃত্যু

আপডেট সময় : ০১:২৯:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

মাহমুদ হাসান রনি:

দামুড়হুদায় সিজারের এগারো দিন পর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার রাত সাড়ে ৯ টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের পান্তাপাড়ার ঈমান আলীর মমতাজ খাতুনের (৩০) অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হলে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়। ঘটনার ১১দিন পূর্বে কার্পাসডাঙ্গায় নিরাময় ক্লিনিকে তার সিজার করা হয়। এসময় মমতাজ একটি ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। পুত্র সন্তান সুস্থ্য থাকলেও মমতাজের সিজারের ৩ দিন পর রক্তক্ষরণ শুরু হলে ওই ক্লিনিকে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
বুধবার আবারও অতিরিক্ষ রক্তক্ষরণ শুরু হলে বিকালে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসক তাকে রাজশাহী রেফার্ড করেন। কিন্তু রাজশাহী নিয়ে যাওয়ার আগেই রাতে তার মৃত্যু হয়। নিরাময় ক্লিনিকের মালিক বিল্লাল হোসাইন বলেন, ‘ডা. আবু হাসানুজ্জামান নুপুর সিজারিয়ান অপারেশন করেছিলেন।
এ বিষয়ে ডা. আবু হাসানুজ্জামান নুপুর বলেন, ‘অপারেশনে আমার কোনো ত্রুটি ছিল না। রক্তক্ষরণ হতে পারে। তার মৃত্যুর বিষয়টি রাতেই শুনেছি। তবে রোগীর সমস্যা হলেও তার স্বজনরা আমার সঙ্গে কিংবা ক্লিনিকে যোগাযোগ না করেই হাসপাতালে ভর্তি করে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন