নারায়ণগঞ্জরে সদ্ধিরিগঞ্জে ডসি ব্যবসায়ীর চাঁদাবাজি মামলায় ওয়ারন্টেভূক্ত পলাতক আসামি মাজহারুল ইসলাম ওরফে সোহলে ( ৩০) ও সালাউদ্দনি (৩৬)’কে গ্রপ্তোর করছেে পুলশি। গত মঙ্গলবার দবিাগত রাতে পুলশিরে বশিষে অভযিানে ওই চাাঁবাজকে গ্রপ্তোর করে বুধবার (২৬ আক্টোবর) আদালতে প্ররেণ করা হয়।
গ্রপ্তোরকৃত মাজহারুল ইসলাম ওরফে সোহলে কদমতলী এলাকার মৃত আব্দুল করমিরে ছলেে এবং সালাউদ্দনি একই এলাকার কসাই আব্দুলরে ছলে।ে
জানা গছে,ে ৫ লাখ টাকা চাঁদার দাবীতে গত ১০ জুন সন্ধ্যায় ডসি ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর খানরে অফসিে হামলা, মারধর ও নগদ ১ লাখ ১২ হাজার ৫শ’ টাকা লুট করার অভযিোগে ১৩ জুন সদ্ধিরিগঞ্জ থানায় মামলা হয় সোহলে, তার ভাই রাসলে ও সালাউদ্দনিসহ ৬ জনরে বরিুদ্ধ।ে ওই মামলায় আদালত আসামদিরে বরিুদ্ধে গ্রপ্তোরী পরোয়ানা জারি করনে। এর পর থকেইে তারা পালাতক ছলিনে। আদালতরে পরোয়ানার ভত্তিতিে পুলশি তাদরে গ্রপ্তোর কর।ে
মামলার আসামি রাসলেরে বরিুদ্ধে মারামার,ি চাঁদাবাজি ও নাশকতাসহ সদ্ধিরিগঞ্জ থানায় এক ডজনরে বশেি মামলা রয়ছে।ে সোহলেরে বরিুদ্ধওে একাধকি মামলা আদালতে বচিারাধনি রয়ছেে বলে জানা গছে।ে
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বএিনপি নতো আব্দুল করমি মারা যাওয়ার পর তার দুই ছলেে সোহলে ও রাসলে বপেরোয়া হয়ে উঠ।ে একটি সন্ত্রাসী বাহনিী গড়ে তুলে দুই ভাইয়রে নতেৃত্বে চাঁদাবাজসিহ নানা অপর্কম শুরু করনে বীর দাপট।ে
বাদী জাহাঙ্গীররে অভযিোগ, সোহলে ও সালাউদ্দনিকে পুলশি আদালতে পাঠানোর পর আদালত প্রাঙ্গনইে তাকে হুমকি দয়ে চাঁদাবাজ রাসলে। তাদরে জামনিে বরে করার পর দখেে নবিে বলে শাসায়। এতে চরম আতঙ্কবোধ করছনে মামলার বাদী জাহাঙ্গীর ও তার পরবিার।
এদকিে কদমতলীর র্শীষ চাঁদাবাজ সোহলে ও সালাউদ্দনি গ্রপ্তোর হওয়ায় এলাকায় স্বস্তি ফরিে এসছে।ে ডজন খানকে মামলার আসামি আরকে চাঁদাবাজ রাসলে ও তার সহযোগীদরে গ্রপ্তোর করার দাবি জানয়িছেনে স্থানীয়রা।

এমএএইচ