০৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫

কয়রায় মৎস্য ঘেরের লিজের টাকা বিতরণ

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১২:৫৯:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩
  • / ৫৮

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

খুলনা প্রতিনিধি:

দক্ষিণ খুলনার সমুদ্র উপকূলীয় সুন্দরবন সংলগ্ন খুলনা জেলার অবহেলিত সাতটি ইউনিয়ন নিয়ে গড়ে উঠেছে কয়রা উপজেলা। সুন্দরবন আর লোনা পানির সাথে যুদ্ধ করে জীবিকা নির্বাহ করতে হয় এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের। এরই মধ্যে দিয়ে কয়রার দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের জোরশিং গ্রামে রয়েছে ৭০০ বিঘার এক বিশাল মৎস ঘের এবং এই ঘেরের জমির মালিক প্রায় ৩০০ জন। এই এলাকার মানুষের জীবিকা নির্বাহের একমাত্র উৎস হলো মৎস চাষ। বৃহত্তর এই মৎস ঘের পরিচালনা করতে এক সময় এই এলাকার মানুষ হিমসিম খেয়ে যাচ্ছিলো। তখনই এই এলাকার মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য অবহেলিত অসহায় মানুষের পাশে এগিয়ে আসে এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেড এবং এই মৎস ঘেরের সকল জমি মালিকদের সঙ্গে কথা বলে বৃহত্তর এই মৎস ঘেরের সকল জমি লিজ নিয়ে সেটা পরিচালনা করার উদ্যোগ নেয়। গ্রামের সকলেই তখন এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেড এর পরিচালক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কয়রা উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি মোঃ শরিফুল ইসলাম টিংকু কে সাধুবাদ জানিয়ে তাদের জমি এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেডের কাছে লিজ দিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে।
পবিত্র ঈদ-উল আজহাকে সামনে রেখে এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেডের পরিচালক এক ভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে সকল জমি দাতাকে তাদের নিজ জমির লিজের টাকা সময় মতো বুঝিয়ে দেয়ার জন্য দুই দিন ধরে পুরা এলাকা মাইকিং করে সকল জমির মালিকদেরকে তাদের জমির লিজের টাকা বুঝিয়ে দেয়ার জন্য আহ্ববান করেন।
দুই দিন ধরে এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেডের পরিচালক মো. শরিফুল ইসলাম টিংকু নিজে উপস্থিত থেকে সকল জমির মালিকদেরকে তাদের জমির লিজের টাকা বুঝিয়ে দেন এবং তাদের জন্য দুপুরে খাবারের ব্যবস্থা করেন।
এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেডের পরিচালক মো. শরিফুল ইসলাম টিংকুু বলেন আমি এই এলাকার সন্তান হিসেবে অসহায় অবহেলিত মানুষের দুঃখ কষ্ট লাঘবের জন্য এই মহৎ উদ্যোগ নিয়েছি। আমি চাই আমার এলাকার মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে। দীর্ঘ দিন ধরে আমি তাদের জমি লিজ নিয়ে সেটা পরিচালনা করে আসছি। আমি সব সময় সকল মানুষকে খুশি রেখে কাজ করতে চাই। আমার আগে এই মৎস ঘের অন্যান্যরা পরিচালনা করেছিলেন। তাদের পরিচালনায় এলাকার মানুষ খুশি না হয়ে আমাকে এই ঘেরের পরিচালনা করার সুযোগ করে দিয়েছে। তাদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে তাদের পাশে রেখে এই ঘের পরিচালনা করতে চাই।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

কয়রায় মৎস্য ঘেরের লিজের টাকা বিতরণ

আপডেট সময় : ১২:৫৯:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

খুলনা প্রতিনিধি:

দক্ষিণ খুলনার সমুদ্র উপকূলীয় সুন্দরবন সংলগ্ন খুলনা জেলার অবহেলিত সাতটি ইউনিয়ন নিয়ে গড়ে উঠেছে কয়রা উপজেলা। সুন্দরবন আর লোনা পানির সাথে যুদ্ধ করে জীবিকা নির্বাহ করতে হয় এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের। এরই মধ্যে দিয়ে কয়রার দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের জোরশিং গ্রামে রয়েছে ৭০০ বিঘার এক বিশাল মৎস ঘের এবং এই ঘেরের জমির মালিক প্রায় ৩০০ জন। এই এলাকার মানুষের জীবিকা নির্বাহের একমাত্র উৎস হলো মৎস চাষ। বৃহত্তর এই মৎস ঘের পরিচালনা করতে এক সময় এই এলাকার মানুষ হিমসিম খেয়ে যাচ্ছিলো। তখনই এই এলাকার মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য অবহেলিত অসহায় মানুষের পাশে এগিয়ে আসে এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেড এবং এই মৎস ঘেরের সকল জমি মালিকদের সঙ্গে কথা বলে বৃহত্তর এই মৎস ঘেরের সকল জমি লিজ নিয়ে সেটা পরিচালনা করার উদ্যোগ নেয়। গ্রামের সকলেই তখন এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেড এর পরিচালক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কয়রা উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি মোঃ শরিফুল ইসলাম টিংকু কে সাধুবাদ জানিয়ে তাদের জমি এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেডের কাছে লিজ দিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে।
পবিত্র ঈদ-উল আজহাকে সামনে রেখে এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেডের পরিচালক এক ভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়ে সকল জমি দাতাকে তাদের নিজ জমির লিজের টাকা সময় মতো বুঝিয়ে দেয়ার জন্য দুই দিন ধরে পুরা এলাকা মাইকিং করে সকল জমির মালিকদেরকে তাদের জমির লিজের টাকা বুঝিয়ে দেয়ার জন্য আহ্ববান করেন।
দুই দিন ধরে এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেডের পরিচালক মো. শরিফুল ইসলাম টিংকু নিজে উপস্থিত থেকে সকল জমির মালিকদেরকে তাদের জমির লিজের টাকা বুঝিয়ে দেন এবং তাদের জন্য দুপুরে খাবারের ব্যবস্থা করেন।
এক্সট্রিম এগ্রো লিমিটেডের পরিচালক মো. শরিফুল ইসলাম টিংকুু বলেন আমি এই এলাকার সন্তান হিসেবে অসহায় অবহেলিত মানুষের দুঃখ কষ্ট লাঘবের জন্য এই মহৎ উদ্যোগ নিয়েছি। আমি চাই আমার এলাকার মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে। দীর্ঘ দিন ধরে আমি তাদের জমি লিজ নিয়ে সেটা পরিচালনা করে আসছি। আমি সব সময় সকল মানুষকে খুশি রেখে কাজ করতে চাই। আমার আগে এই মৎস ঘের অন্যান্যরা পরিচালনা করেছিলেন। তাদের পরিচালনায় এলাকার মানুষ খুশি না হয়ে আমাকে এই ঘেরের পরিচালনা করার সুযোগ করে দিয়েছে। তাদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে তাদের পাশে রেখে এই ঘের পরিচালনা করতে চাই।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন