০৪:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫

হরিণের মাংসসহ আটক-২

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৪:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩
  • / ৬৬

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সংবাদদাতা খুলনা:

খুলনার কয়রায় হরিণের মাংস পাচারকালে ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের নিকট থেকে ১৬ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করা হয়।
কয়রা থানার অধিনস্থ কাশিয়াবাদ পুলিশ ফঁড়ির ক্যাম্প ইনচার্জ মোঃ মেহেদী হাসানের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে উপজেলা ৫নং কয়রা গ্রামের দক্ষিনপাড়া কাশির খালপাড় এলাকা হতে তাদেরকে হরিণের মাংস সহ আটক করে।
আটককৃতরা হলেন, কয়রা উপজেলার দেয়াড়া গ্রামের আঃ হালিম শেখের পুত্র রোকনুজ্জামান (২৩) ও ৫নং কয়রা গ্রামের মৃত মেছের গাজীর পুত্র রাজু হুসাইন (৩৫)।
প্রত্যক্ষদর্শিরা জানান, আটককৃত রাজু বলেন, আমি একজন মসজিদের ইমাম। আমার জবান থেকে আমি মিথ্যা কথা বলতে পারব না আমি খাওয়ার জন্য হরিণের মাংস কিনে নিয়ে যাচ্ছিলাম হঠাৎ পথিমধ্যে পুলিশ সদস্যরা আমাকে চেক করে হরিণের মাংস পেলে কোথা থেকে এনেছি জানতে চাইলে আমি সরেজমিনে তাদেরকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করি এবং পুলিশ সদস্যরা তাদেরকে আটক করে। এ ব্যাপারটা নিয়ে কয়রা থানার দুই একজন সাংবাদিক বিরোধিতার জেরে ছাত্রলীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী মোঃ সালাউদ্দিন আহমেদকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। এ ব্যাপারে ছাত্রলীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী সালাউদ্দিনের সাথে কথা বললে তিনি ওপেন চ্যালেঞ্জ করে জানান যদি কেউ সঠিক প্রমাণ দিতে পারে আমি কোন প্রকার হরিণের মাংস বা তার সাথে আমি জড়িত আমি স্বেচ্ছায় ছাত্রলীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী থেকে পদত্যাগ করব।
কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ এবিএমএস দোহা (বিপিএম) বলেন, এ ব্যাপারে বন্যপ্রানী নিধন আইনে মামলা হয়েছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

হরিণের মাংসসহ আটক-২

আপডেট সময় : ০৯:৪৪:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

সংবাদদাতা খুলনা:

খুলনার কয়রায় হরিণের মাংস পাচারকালে ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের নিকট থেকে ১৬ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করা হয়।
কয়রা থানার অধিনস্থ কাশিয়াবাদ পুলিশ ফঁড়ির ক্যাম্প ইনচার্জ মোঃ মেহেদী হাসানের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে উপজেলা ৫নং কয়রা গ্রামের দক্ষিনপাড়া কাশির খালপাড় এলাকা হতে তাদেরকে হরিণের মাংস সহ আটক করে।
আটককৃতরা হলেন, কয়রা উপজেলার দেয়াড়া গ্রামের আঃ হালিম শেখের পুত্র রোকনুজ্জামান (২৩) ও ৫নং কয়রা গ্রামের মৃত মেছের গাজীর পুত্র রাজু হুসাইন (৩৫)।
প্রত্যক্ষদর্শিরা জানান, আটককৃত রাজু বলেন, আমি একজন মসজিদের ইমাম। আমার জবান থেকে আমি মিথ্যা কথা বলতে পারব না আমি খাওয়ার জন্য হরিণের মাংস কিনে নিয়ে যাচ্ছিলাম হঠাৎ পথিমধ্যে পুলিশ সদস্যরা আমাকে চেক করে হরিণের মাংস পেলে কোথা থেকে এনেছি জানতে চাইলে আমি সরেজমিনে তাদেরকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করি এবং পুলিশ সদস্যরা তাদেরকে আটক করে। এ ব্যাপারটা নিয়ে কয়রা থানার দুই একজন সাংবাদিক বিরোধিতার জেরে ছাত্রলীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী মোঃ সালাউদ্দিন আহমেদকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। এ ব্যাপারে ছাত্রলীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী সালাউদ্দিনের সাথে কথা বললে তিনি ওপেন চ্যালেঞ্জ করে জানান যদি কেউ সঠিক প্রমাণ দিতে পারে আমি কোন প্রকার হরিণের মাংস বা তার সাথে আমি জড়িত আমি স্বেচ্ছায় ছাত্রলীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী থেকে পদত্যাগ করব।
কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ এবিএমএস দোহা (বিপিএম) বলেন, এ ব্যাপারে বন্যপ্রানী নিধন আইনে মামলা হয়েছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন