০৮:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

বিএনএফ, মাদক, কমিটি ব্যর্থতার অভিযোগে রাজীবের বহিষ্কার দাবি!

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১২:১১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন ২০২৩
  • / ৩২
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদে পদপ্রার্থী জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজীবের বহিষ্কারের দাবী জানিয়েছেন জেলা বিএনপির একাধিক ইউনিটের পদধারী নেতারা। এদের অনেকেই রাজীব ছাত্রদলে থাকাকালীন তার সাথে রাজনীতি করেছেন।
এসময় রাজীবকে উদ্দেশ্য করে দল ভাঙার কারিগর, বিএনপির ভাঙার জন্য তৈরী বিএনএফ এর জেলার সদস্য সচিব হওয়া, ক্ষমতাসীনদের সাথে আঁতাতকারী, মাদকাসেবীসহ বিভিন্ন মন্তব্য করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। এসময় অবিলম্বে রাজীবকে বিএনপি থেকে বহিষ্কারের দাবীও জানান তারা।
বুধবার (১৪ জুন) রূপগঞ্জের কাঞ্চন উপজেলায় জেলা বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে কাউন্সিলরদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় এমন মন্তব্য করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।
এসময় বিএনপি নেতা রাজীবের বিরুদ্ধে মাদকসেবনসহ নানা অভিযোগ আনেন ভোটাররা। কয়েক বছর আগে মাসকদ্রব্যসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন রাজীব সেই ছবিও দেখান অনেকে। সাম্প্রতিক সময়ে মাদকসহ গ্রেফতার রাজীবের সেই ছবিটি ঘুরছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। এমন ব্যক্তি জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বে আসলে তা দলের ইমেজ নষ্ট করবে বলে দাবী করেন বিএনপি নেতাদের।
এছাড়াও রাজীবের বিরুদ্ধে বিএনপিতে বিভাজন ও দল ভাঙার অভিযোগও এনেছেন বিএনপি নেতারা৷ দল থেকে নেতাকর্মীদের ভাগিয়ে নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত শীর্ষ নেতা নাজমুল হুদার দল বিএনএফ এ যোগ দিয়েছিলেন রাজীব এমনটা চাউর রয়েছে রাজনৈতিক মহলে। এসময় দলের ঐক্য বিনষ্ট ও দলকে ভেঙে ফেলার অভিযোগে রাজীবের বহিষ্কার দাবী করেন বিএনপি নেতারা। সেই বিএনএফ এর কমিটির কাগজ নিয়েও অনেকে প্রদর্শন করেন। সেই কমিটির কাগজও ভাইরাল হয়েছে ফেসবুকে।
এছাড়াও জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক থাকাকালীন সময়ে রাজিবের গাফলতি ও কমিটি বানিজ্যের ব্যাপারেও কথা তোলেন সেসময়ের ছাত্রদল নেতারা। সেসময় জেলা ছাত্রদলের শীর্ষ পদে দীর্ঘদিন থাকলেও কোন ইউনিট কমিটি গঠন করতে পারেননি রাজিব। নেতাকর্মীদের দাবী কমিটির বিনিময়ে মোটা অংকের চাঁদা দাবী করতেন রাজীব। টাকা দিলেই পদ বিক্রি করে দেয়া হত কমিটিতে তবে তাও মুখে মুখে কাগজে কলমে নয়।
তারাবো পৌরসভা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আলতাব হোসেন বলেন, মাসুকুল ইসলাম রাজীবের একটি ঘটনা বলি। তিনি যখন জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক তখন আমরা রূপগঞ্জে ছাত্রদলের রাজনীতি করি। আমাদের নেতা পাঠালো ওর সাথে যেয়ে দেখো রাজনীতি কী করে। আমরা রূপগঞ্জ থেকে যেতাম বিভিন্ন কাজে, কর্মসূচি থাকলে। তখন প্রায়ই তিনি আসতে দেরী করত। তখন খোঁজ নিতাম সে কোথায়, বলত ভাই রুমে আছে। আমরা বলতাম রুমে কেন, বলত কী যেন টানছে। যখন আমাদের কমিটি দিবে দিবে কথা তখন আমাদের নিয়ে বলল সবাই তো দিচ্ছে তোমাদের ভাইকে বল আমাকে কিছু দিতে তাহলে তোমাদের কাঞ্চন পৗরসভা কমিটিটা আমি দিতে পারি। আমরা বললাম আমরা টাকা দিয়ে রাজনীতি করি না।
তিনি আরও বলেন, রাজপথের নেতারা টাকা দিয়ে রাজনীতি করে না। যেহেতু রাজীব বিএনএফ করেছে একসময় তাই আমি অবিলম্বে তার পদত্যাগ চাই।
কাঞ্চন পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড সহ-সভাপতি মাইদুল ইসলাম বলেন,আপনারা কী একজন মাদকসেবীকে সাধারণ সম্পাদক পদে দেখতে চান। যদি নেশাখোরদের দেখতে না চান তাহলে আমি বলব এরা বিএনপি ভাঙার কারিগর। আমরা অবিলম্বে তাদের বহিষ্কার চাই। এদের আমরা বিএনপিতে চাই না।
কাঞ্চন পৌরসভা বিএনপির সহ-সভাপতি বলেন, সাধারণ সম্পাদক পদে যাকে দাঁড় করানো হচ্ছে তার যে ব্যাকগ্রাউন্ড, আমরা ছাত্রদল করেছি। রাজীব ভাই কী আমরা জানি। তিনি নাজমুল হুদার পার্টি করেছেন। তিনি ছাত্রদলে থাকার সময় শুধু মাদক টেনেছে আর কমিটি বানিজ্য করেছে। এই প্রার্থীকে আমাদের লজ্জা দেয়ার জন্য দাঁড় করানো হয়েছে। কেউ যদি এখান থেকে পাঁচটি ভোটও পায় এটা আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
বিএনপি নেতা রায়হান মীর বলেছেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা গিয়াস সাহেব ও খোকন সাহেবকেই ভোট দিবো। বাংলাদেশে বিএনপির তিনশো খুটি আছে। রাজিব সমন্ধে আমরা জানতাম না। এখন তার চরিত্র সম্পর্কে জেনে অবাক। আমরা তার বহিষ্কারের দাবী জানাচ্ছি।

হাজী হাসানুজ্জামান মোল্লা বলেন, খোকন সাহেবের সাথে নির্বাচন করছে একজন মদখোর। বিএনপিতে কিছু লোক আছে যারা তাকে সমর্থন দেয়। এই রূপগঞ্জের মানুষ সবাই বাড়িতে বাড়িতে রাজীবের এসকল কর্মকাণ্ড তুলে ধরবেন।
হাজী মোহাম্মদ বাবুল আহমেদ বলেন, আমরা খোকন ও গিয়াস ভাইকে ভোট দিবো। প্রায় ১৪ বছর পর ১৭ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এ কাউন্সিল। তাই কাউন্সিলকে ঘিরে রয়েছে ব্যাপক উদ্দীপনা। এরমধ্যে কাউন্সিলকে সফল করতে গঠন করা হয়েছে ৭ টি উপ-কমিটি। কাউন্সিলে ১০১০ জন কাউন্সিলর ভোট দেবেন ও বিভিন্ন ইউনিট এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ১৫০০ ডেলিগেট উপস্থিত থাকবেন।
কাউন্সিলে আমন্ত্রণ জানানো হবে-আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার অন্তত ১০০ জন অতিথিকে।
এর আগে, ২০০৩ সালে শহরের চাষাঢ়ায় বিএনপির ক্ষমতাকালীন জিয়া হলে দলের কাউন্সিলে ভোটের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচিত হন সাবেক প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত অধ্যাপক রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক হন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার ও সিনিয়র সহ-সভাপতি হন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও তৎকালীন সংসদ সদস্য গিয়াসউদ্দিন।
সর্বশেষ ২০০৯ সালে শহরের আলী আহমেদ চুনকা পাঠাগারে দলের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে তৈমূরকে সভাপতি ও কাজী মনিরুজ্জামানকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন কাউন্সিলররা। এবারের কাউন্সিলকে ঘিরে লাখো নেতাকর্মীর সমাগম হবে বলে ধারণা আয়োজকদের।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

বিএনএফ, মাদক, কমিটি ব্যর্থতার অভিযোগে রাজীবের বহিষ্কার দাবি!

আপডেট সময় : ১২:১১:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদে পদপ্রার্থী জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজীবের বহিষ্কারের দাবী জানিয়েছেন জেলা বিএনপির একাধিক ইউনিটের পদধারী নেতারা। এদের অনেকেই রাজীব ছাত্রদলে থাকাকালীন তার সাথে রাজনীতি করেছেন।
এসময় রাজীবকে উদ্দেশ্য করে দল ভাঙার কারিগর, বিএনপির ভাঙার জন্য তৈরী বিএনএফ এর জেলার সদস্য সচিব হওয়া, ক্ষমতাসীনদের সাথে আঁতাতকারী, মাদকাসেবীসহ বিভিন্ন মন্তব্য করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। এসময় অবিলম্বে রাজীবকে বিএনপি থেকে বহিষ্কারের দাবীও জানান তারা।
বুধবার (১৪ জুন) রূপগঞ্জের কাঞ্চন উপজেলায় জেলা বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে কাউন্সিলরদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় এমন মন্তব্য করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।
এসময় বিএনপি নেতা রাজীবের বিরুদ্ধে মাদকসেবনসহ নানা অভিযোগ আনেন ভোটাররা। কয়েক বছর আগে মাসকদ্রব্যসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন রাজীব সেই ছবিও দেখান অনেকে। সাম্প্রতিক সময়ে মাদকসহ গ্রেফতার রাজীবের সেই ছবিটি ঘুরছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। এমন ব্যক্তি জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বে আসলে তা দলের ইমেজ নষ্ট করবে বলে দাবী করেন বিএনপি নেতাদের।
এছাড়াও রাজীবের বিরুদ্ধে বিএনপিতে বিভাজন ও দল ভাঙার অভিযোগও এনেছেন বিএনপি নেতারা৷ দল থেকে নেতাকর্মীদের ভাগিয়ে নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত শীর্ষ নেতা নাজমুল হুদার দল বিএনএফ এ যোগ দিয়েছিলেন রাজীব এমনটা চাউর রয়েছে রাজনৈতিক মহলে। এসময় দলের ঐক্য বিনষ্ট ও দলকে ভেঙে ফেলার অভিযোগে রাজীবের বহিষ্কার দাবী করেন বিএনপি নেতারা। সেই বিএনএফ এর কমিটির কাগজ নিয়েও অনেকে প্রদর্শন করেন। সেই কমিটির কাগজও ভাইরাল হয়েছে ফেসবুকে।
এছাড়াও জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক থাকাকালীন সময়ে রাজিবের গাফলতি ও কমিটি বানিজ্যের ব্যাপারেও কথা তোলেন সেসময়ের ছাত্রদল নেতারা। সেসময় জেলা ছাত্রদলের শীর্ষ পদে দীর্ঘদিন থাকলেও কোন ইউনিট কমিটি গঠন করতে পারেননি রাজিব। নেতাকর্মীদের দাবী কমিটির বিনিময়ে মোটা অংকের চাঁদা দাবী করতেন রাজীব। টাকা দিলেই পদ বিক্রি করে দেয়া হত কমিটিতে তবে তাও মুখে মুখে কাগজে কলমে নয়।
তারাবো পৌরসভা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আলতাব হোসেন বলেন, মাসুকুল ইসলাম রাজীবের একটি ঘটনা বলি। তিনি যখন জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক তখন আমরা রূপগঞ্জে ছাত্রদলের রাজনীতি করি। আমাদের নেতা পাঠালো ওর সাথে যেয়ে দেখো রাজনীতি কী করে। আমরা রূপগঞ্জ থেকে যেতাম বিভিন্ন কাজে, কর্মসূচি থাকলে। তখন প্রায়ই তিনি আসতে দেরী করত। তখন খোঁজ নিতাম সে কোথায়, বলত ভাই রুমে আছে। আমরা বলতাম রুমে কেন, বলত কী যেন টানছে। যখন আমাদের কমিটি দিবে দিবে কথা তখন আমাদের নিয়ে বলল সবাই তো দিচ্ছে তোমাদের ভাইকে বল আমাকে কিছু দিতে তাহলে তোমাদের কাঞ্চন পৗরসভা কমিটিটা আমি দিতে পারি। আমরা বললাম আমরা টাকা দিয়ে রাজনীতি করি না।
তিনি আরও বলেন, রাজপথের নেতারা টাকা দিয়ে রাজনীতি করে না। যেহেতু রাজীব বিএনএফ করেছে একসময় তাই আমি অবিলম্বে তার পদত্যাগ চাই।
কাঞ্চন পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড সহ-সভাপতি মাইদুল ইসলাম বলেন,আপনারা কী একজন মাদকসেবীকে সাধারণ সম্পাদক পদে দেখতে চান। যদি নেশাখোরদের দেখতে না চান তাহলে আমি বলব এরা বিএনপি ভাঙার কারিগর। আমরা অবিলম্বে তাদের বহিষ্কার চাই। এদের আমরা বিএনপিতে চাই না।
কাঞ্চন পৌরসভা বিএনপির সহ-সভাপতি বলেন, সাধারণ সম্পাদক পদে যাকে দাঁড় করানো হচ্ছে তার যে ব্যাকগ্রাউন্ড, আমরা ছাত্রদল করেছি। রাজীব ভাই কী আমরা জানি। তিনি নাজমুল হুদার পার্টি করেছেন। তিনি ছাত্রদলে থাকার সময় শুধু মাদক টেনেছে আর কমিটি বানিজ্য করেছে। এই প্রার্থীকে আমাদের লজ্জা দেয়ার জন্য দাঁড় করানো হয়েছে। কেউ যদি এখান থেকে পাঁচটি ভোটও পায় এটা আমাদের জন্য লজ্জাজনক।
বিএনপি নেতা রায়হান মীর বলেছেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা গিয়াস সাহেব ও খোকন সাহেবকেই ভোট দিবো। বাংলাদেশে বিএনপির তিনশো খুটি আছে। রাজিব সমন্ধে আমরা জানতাম না। এখন তার চরিত্র সম্পর্কে জেনে অবাক। আমরা তার বহিষ্কারের দাবী জানাচ্ছি।

হাজী হাসানুজ্জামান মোল্লা বলেন, খোকন সাহেবের সাথে নির্বাচন করছে একজন মদখোর। বিএনপিতে কিছু লোক আছে যারা তাকে সমর্থন দেয়। এই রূপগঞ্জের মানুষ সবাই বাড়িতে বাড়িতে রাজীবের এসকল কর্মকাণ্ড তুলে ধরবেন।
হাজী মোহাম্মদ বাবুল আহমেদ বলেন, আমরা খোকন ও গিয়াস ভাইকে ভোট দিবো। প্রায় ১৪ বছর পর ১৭ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এ কাউন্সিল। তাই কাউন্সিলকে ঘিরে রয়েছে ব্যাপক উদ্দীপনা। এরমধ্যে কাউন্সিলকে সফল করতে গঠন করা হয়েছে ৭ টি উপ-কমিটি। কাউন্সিলে ১০১০ জন কাউন্সিলর ভোট দেবেন ও বিভিন্ন ইউনিট এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ১৫০০ ডেলিগেট উপস্থিত থাকবেন।
কাউন্সিলে আমন্ত্রণ জানানো হবে-আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার অন্তত ১০০ জন অতিথিকে।
এর আগে, ২০০৩ সালে শহরের চাষাঢ়ায় বিএনপির ক্ষমতাকালীন জিয়া হলে দলের কাউন্সিলে ভোটের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচিত হন সাবেক প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত অধ্যাপক রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক হন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার ও সিনিয়র সহ-সভাপতি হন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও তৎকালীন সংসদ সদস্য গিয়াসউদ্দিন।
সর্বশেষ ২০০৯ সালে শহরের আলী আহমেদ চুনকা পাঠাগারে দলের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে তৈমূরকে সভাপতি ও কাজী মনিরুজ্জামানকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন কাউন্সিলররা। এবারের কাউন্সিলকে ঘিরে লাখো নেতাকর্মীর সমাগম হবে বলে ধারণা আয়োজকদের।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন