১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

ভারতে পালানোর সময় রূপগঞ্জর শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশাসহ সহযোগী আটক,গুলি ভর্তি পিস্তল উদ্ধার!

রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৯:০০:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩
  • / ৭৫

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

রূপগঞ্জ সংবাদদাতা:

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের মোশা বাহিনীর প্রধান শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে মোশাসহ তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে ভারতে পালানো সময় গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। বৃহস্পতিবার (১ জুন) দুপুরে রাজধানীর কাওরান বাজারে র‌্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। অপর দিকে, র‌্যাব গুলি ভর্তি ম্যাজিন ও পিস্তলসহ মোশারফ হোসেন ভূইয়া মোশাসহ তার সহযোগি দেলোয়ার হোসেনকে রূপগঞ্জ থানায় সোপর্দ করলে বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালতে পাঠায়।
র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, মোশার বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, অস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, চাঁদাবাজি, মাদক, প্রতারণাসহ ৪০টির বেশি মামলা রয়েছে। ২৫ মে রূপগঞ্জে স্থানীয় জনগণ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ ২০ থেকে ২৫ জন গুরুতর আহত হন। ওই ঘটনায় রূপগঞ্জ থানা পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। এছাড়া অন্য আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়। বিষয়টি বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। তারই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার সহায়তায় বুধবার রাতে যৌথ অভিযান চালায় র‌্যাব-১১ ও র‌্যাব-১৩। অভিযানে কুড়িগ্রাম থেকে মোশা বাহিনীর প্রধান শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে মোশা এবং তার অন্যতম সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (১ জুন) ভোরে রূপগঞ্জের নাওড়া এলাকা থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে তথ্য দিয়েছে। মোশা তার বাহিনী নিয়ে রূপগঞ্জ ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, ধর্ষণ, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, প্রতারণা, জমি দখল, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল। তার দলের সদস্য সংখ্যা ৭০ থেকে ৮০ জন। এই সন্ত্রাসী দলের সদস্যরা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, অবৈধভাবে জমি দখল, হুমকি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসাসহ অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করত। কেউ চাঁদা দিতে রাজি না হলে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা হতো। অবৈধভাবে জমি দখল, চাঁদাবাজি এবং অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তারা দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করত। এলাকার সাধারণ জনগণ মোশা বাহিনীর সন্ত্রাসীদের জন্য সবসময় আতঙ্কে থাকত। মোশারফ হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, চাঁদাবাজি, অবৈধ অস্ত্র, প্রতারণা ও মাদকসহ ৪০টির বেশি মামলা রয়েছে। বিভিন্ন মেয়াদে সে একাধিকবার কারাভোগও করেছে।
গত ২৫ মে রূপগঞ্জের নাওড়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এ সময় মোশা বাহিনীর ৭০ থেকে ৮০ জন সন্ত্রাসী এলাকায় শোডাউন, লোকজনকে মারধর ও গুলিবর্ষণ করে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে মোশা বাহিনীর সন্ত্রাসীরা তাদেরকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেনকে গ্রেপ্তার করলে তার বাহিনীর সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উপর চড়াও হয়। তারা অতর্কিত গুলিবর্ষণ এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে পাঁচ থেকে ছয়জন পুলিশ সদস্য আহত হন। একপর্যায়ে তারা শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফকে ছিনিয়ে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
র‌্যাব জানিয়েছে, মোশারফ স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য সে ‘মোশা বাহিনী’ নামে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ গড়ে তোলে। তারা দীর্ঘদিন যাবত রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় অপরাধমূলক নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করত। গত ২৫ মে তারিখের ঘটনার পর সে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী এলাকায় আত্মগোপনে চলে যায়। পরে সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত দেলোয়ার হোসেন স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। সে মোশারফের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে পাঁচটির বেশি মামলা রয়েছে। বিভিন্ন মেয়াদে একাধিকবার কারাভোগও করেছে দেলোয়ার। সাম্প্রতিক ঘটনার পর মোশারফের সঙ্গে দেলোয়ারও কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে আত্মগোপনে চলে যায়।

রূপগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত আতাউর রহমান জানান, মোশারফ হোসেন মোশা ও তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে র‌্যাব সদস্যরা চার রাউন্ড গুলি ভর্তি ম্যাগজিন ও একটি পিস্তলসহ রূপগঞ্জ থানা পুলিশে সোপর্দ করেছেন। এই ঘটনায় র‌্যাবের পক্ষ থেকে একটি মামলা দেওয়া হয়েছে। আসামী মোশারফ হোসেন মোশা ও তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে সবগুলো মামলার রেফারেন্স উল্লেখ করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে নারায়ণগঞ্জ বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে পাঠানো হয়েছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বিজ্ঞাপন

সাবধান
এই পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু কপি করতে পারবেন না

ভারতে পালানোর সময় রূপগঞ্জর শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশাসহ সহযোগী আটক,গুলি ভর্তি পিস্তল উদ্ধার!

আপডেট সময় : ০৯:০০:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩
সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

রূপগঞ্জ সংবাদদাতা:

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের মোশা বাহিনীর প্রধান শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে মোশাসহ তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে ভারতে পালানো সময় গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। বৃহস্পতিবার (১ জুন) দুপুরে রাজধানীর কাওরান বাজারে র‌্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। অপর দিকে, র‌্যাব গুলি ভর্তি ম্যাজিন ও পিস্তলসহ মোশারফ হোসেন ভূইয়া মোশাসহ তার সহযোগি দেলোয়ার হোসেনকে রূপগঞ্জ থানায় সোপর্দ করলে বৃহস্পতিবার বিকেলে পুলিশ সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালতে পাঠায়।
র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, মোশার বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, অস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, চাঁদাবাজি, মাদক, প্রতারণাসহ ৪০টির বেশি মামলা রয়েছে। ২৫ মে রূপগঞ্জে স্থানীয় জনগণ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ওপর হামলা ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ ২০ থেকে ২৫ জন গুরুতর আহত হন। ওই ঘটনায় রূপগঞ্জ থানা পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। এছাড়া অন্য আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়। বিষয়টি বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। তারই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার সহায়তায় বুধবার রাতে যৌথ অভিযান চালায় র‌্যাব-১১ ও র‌্যাব-১৩। অভিযানে কুড়িগ্রাম থেকে মোশা বাহিনীর প্রধান শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া ওরফে মোশা এবং তার অন্যতম সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (১ জুন) ভোরে রূপগঞ্জের নাওড়া এলাকা থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে তথ্য দিয়েছে। মোশা তার বাহিনী নিয়ে রূপগঞ্জ ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, ধর্ষণ, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, প্রতারণা, জমি দখল, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল। তার দলের সদস্য সংখ্যা ৭০ থেকে ৮০ জন। এই সন্ত্রাসী দলের সদস্যরা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, অবৈধভাবে জমি দখল, হুমকি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসাসহ অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করত। কেউ চাঁদা দিতে রাজি না হলে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা হতো। অবৈধভাবে জমি দখল, চাঁদাবাজি এবং অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তারা দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করত। এলাকার সাধারণ জনগণ মোশা বাহিনীর সন্ত্রাসীদের জন্য সবসময় আতঙ্কে থাকত। মোশারফ হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, চাঁদাবাজি, অবৈধ অস্ত্র, প্রতারণা ও মাদকসহ ৪০টির বেশি মামলা রয়েছে। বিভিন্ন মেয়াদে সে একাধিকবার কারাভোগও করেছে।
গত ২৫ মে রূপগঞ্জের নাওড়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এ সময় মোশা বাহিনীর ৭০ থেকে ৮০ জন সন্ত্রাসী এলাকায় শোডাউন, লোকজনকে মারধর ও গুলিবর্ষণ করে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে মোশা বাহিনীর সন্ত্রাসীরা তাদেরকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ হোসেনকে গ্রেপ্তার করলে তার বাহিনীর সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উপর চড়াও হয়। তারা অতর্কিত গুলিবর্ষণ এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে পাঁচ থেকে ছয়জন পুলিশ সদস্য আহত হন। একপর্যায়ে তারা শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফকে ছিনিয়ে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
র‌্যাব জানিয়েছে, মোশারফ স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য সে ‘মোশা বাহিনী’ নামে একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ গড়ে তোলে। তারা দীর্ঘদিন যাবত রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় অপরাধমূলক নানা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করত। গত ২৫ মে তারিখের ঘটনার পর সে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী এলাকায় আত্মগোপনে চলে যায়। পরে সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত দেলোয়ার হোসেন স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। সে মোশারফের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে পাঁচটির বেশি মামলা রয়েছে। বিভিন্ন মেয়াদে একাধিকবার কারাভোগও করেছে দেলোয়ার। সাম্প্রতিক ঘটনার পর মোশারফের সঙ্গে দেলোয়ারও কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে আত্মগোপনে চলে যায়।

রূপগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত আতাউর রহমান জানান, মোশারফ হোসেন মোশা ও তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে র‌্যাব সদস্যরা চার রাউন্ড গুলি ভর্তি ম্যাগজিন ও একটি পিস্তলসহ রূপগঞ্জ থানা পুলিশে সোপর্দ করেছেন। এই ঘটনায় র‌্যাবের পক্ষ থেকে একটি মামলা দেওয়া হয়েছে। আসামী মোশারফ হোসেন মোশা ও তার সহযোগী দেলোয়ার হোসেনকে সবগুলো মামলার রেফারেন্স উল্লেখ করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে নারায়ণগঞ্জ বিজ্ঞ চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে পাঠানো হয়েছে।


সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন